বিবৃতিতে তারা বলেন, ঢাকার বনানীতে এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডসহ আরো কয়েকটি অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ভয়াবহতার রেশ না কাটতেই এই প্রাণ সংহারী আগুনের ঘটনা সকলকে হতবিহ্বল করছে। প্রাণ বাঁচাতে ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে কয়েকজন আহত হন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, দাম সমন্বয়ের নামে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি সরকারি সিদ্ধান্ত জনগণকে ভীষণভাবে কষ্টের মধ্যে ফেলবে। এমনই দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি কারণে মানুষ কোনো রকম অনাহারে অর্ধাহারে জীবনযাপন করছে। ২০১০ সাল থেকে সমন্বয়ের নামে পর্যায়ক্রমে ১৫ বার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে বর্তমান সরকার
তারা আরও বলেন, যেখানে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানত ২০হাজার টাকা সেখানে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জামানতের এত পরিমাণ নির্ধারণের প্রস্তাবের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের সুবিবেচনা, যুক্তি ও ন্যায়বোধের ঘাটতির বর্হিপ্রকাশ ঘটেছে। অবিলম্বে এই প্রস্তাব প্রত্যাহার ক
বিবৃতিতে তারা বলেন, সমন্বয়ের নামে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি জনগণের ওপর আরেকদফা আর্থিক চাপ তৈরি করবে। উৎপাদিত পণ্য মূল্য বৃদ্ধি পাবে। বিশেষ করে দৈনন্দিন জীবন যাত্রার ব্যয় ও নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে; যা সামগ্রিক অর্থনীতিতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে এবং জনজীবনের সংকট তৈরি করবে। এই মূল্যব
সাইফুল হক বলেন, বিআরসি’র গণশুনানিকে এড়িয়ে নির্বাহী আদেশে নতুন করে বিদ্যুৎতের মূল্যবৃদ্ধির এই অপতৎপরতা একদিকে অস্বচ্ছ আর অন্যদিকে দায়িত্বহীন পদক্ষেপ। দায়মুক্তির বিধান থাকায় সরকারের এসব গণবিরোধী তৎপরতার বিরুদ্ধে জনগণের পক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও সুযোগ নেই।
এ সময় নেতৃবৃন্দ বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের উর্ধ্বগতির কারণে কৃষক—শ্রমিক—মেহনতি মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। এর মধ্যেই সরকার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পায়তারা করছে। ভোটাধিকার হরণকারী এ সরকার ডামি ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সহযোগিতায় ক্ষমতা ধরে রেখেছ
সমাবেশে বক্তৃতা করেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক এম এম আকাশ, সিপিবি সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, বাসদ সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের নেতা আব্দুস সাত্তার, বাসদ (মার্কসবাদী)’র সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধরণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, সমাজতান্ত্রিক
রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক ক্ষমতার ছাতার নিচ থেকে লুটেরা-দুর্নীতিবাজদের বের করে দেওয়া, নিত্যপণ্যের বাজারের ওপর থেকে সিন্ডিকেটের প্রভাব ধ্বংস করা, আইনের শাসন ও সুশাসন নিশ্চিত করা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের রাশ টেনে ধরা, জাতীয় প্রধান কর্তব্য হিসাবে হাজির হয়েছে। দেশ পরিচালনা ও শাসন-প
জাতীয় কমিটির এই সভায় জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সকল সদস্য, জেলা/মহানগর কমিটিগুলোর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা এবং বিশেষ আমন্ত্রণে জাসদের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টামণ্ডলীর সম্মানিত সদস্যরা ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী জাসদ মনোনীত দলীয় প্রার্থীরা অংশ নেবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন দলটির স
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন সরকারের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের রাজনীতি মোকাবিলা করা, সাম্প্রদায়িক সংস্কৃতি, সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা নির্মূল করা, কোনো অজুহাত না দেখিয়ে যেকোনো মূল্যে নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ করা, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, তারেক-কেকোর পাচা
ব্যবসায়ী আর দুর্নীতিবাজ মাফিয়া সন্ত্রাসীরা সরকার আর সরকারি দলকে খেয়ে ফেলেছে। মুনাফাখোর সিন্ডিকেট আজ বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার ক্ষমতা আর এই সরকারের নেই। এই সরকার নিজেই দেশের মানুষকে মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিরোধী দল ও তাদের আন্দোলনকে
স্মরণ সভায় বক্তারা বলেন, শহিদ অ্যাড, মোশাররফ হোসেনসহ সমাজ বদলের সংগ্রামে মহান শহিদদের পথ ধরেই জাসদ জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ স্থানে রেখে, সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়ে দলের রাজনৈতিক নীতি-কৌশল নির্ধারণ করে জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছে। জাসদের চলার পথে ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে, কিন্তু জাতীয় স্বার্
ইনু বলেন, বাংলাদেশে অস্বাভাবিকভাবে সরকার অদল বদলের যে চক্রান্ত সেই চক্রান্ত মুখ থুবরে পড়েছে, ব্যর্থ হয়েছে। সরকার উৎখাতের যুদ্ধের ভিতরে নির্বাচন সম্পন্ন করা, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার করা- মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ও দেশের জন্য রাজনৈতিক সাফল্য। এই সাফল্যের উপর দাড়িয়ে নতুন
সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সম্পাদকম-লীর সদস্য আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে ও সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জেলা
জনসভায় সিপিবির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আজকের এই জনসভা থেকে আমরা আন্দোলনের নতুন ডাক দিতে চাই। অনেকেই ভাবছেন সব শেষ হয়ে গেছে। আইয়ুব খানের মহাসমারোহে উন্নয়নের দশক উদযাপন শেষ হওয়ার আগে তার পতন হয়েছিল। স্বৈরশাসনের অবসান যখন
আগামীকাল শুক্রবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির উদ্যোগে বিকেল ৪টায় পুরানা পল্টনের কমরেড মণি সিংহ সড়কে, ঢাকা মহানগর উত্তর কমিটির উদ্যোগে একই সময় কাফরুল থানার ভিশন ফ্যাক্টরির মোড়ের সামনে এবং ঢাকা জেলা কমিটির উদ্যোগে ওই সময় সাভার বাজার, সিটি সেন্টারে
সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স রোববার এক বিবৃতিতে ২ ও ৩ ফেব্রুয়ারি দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় সভা সমাবেশের মাধ্যমে কর্মসূচি সফল করতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বিবৃতিতে ‘দুঃশাসন হঠাও, ব্যবস্থা বদলাও, বাম গণতান্ত্রিক