প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
১৯৭৪ সালের ১৭ই মার্চ তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবন অভিমুখে প্রতিবাদ মিছিলের উপর পুলিশ ও রক্ষী বাহিনীর নির্বিচার গুলিতে নিহত জাফর, জয়নালসহ প্রায় অর্ধশতাধিক জাসদ নেতা কর্মীদের হত্যার দিনটিকে স্মরণ করে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ জাসদ কার্যালয়ের দলীয় সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়ার সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দলের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মোঃ মহিউদ্দিনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জাসদ সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মুশতাক হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুস সালাম খোকন, এড. মোঃ বদিউজ্জামান, প্রকৌশলী আশফাকুর রহমান সবুজ, এ,এফ, এম, ইসমাইল চৌধুরী, ফারুক হোসেন চঞ্চল ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বিসিএল এর সভাপতি গৌতম শীল।
সভাপতির বক্তব্যে শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, “৫০ বছর আগে এদিন রক্ষী বাহিনীর অতর্কিত গুলিবর্ষণে সরকারি প্রেস নোট অনুযায়ী ১২ জনকে হত্যা করা হয়, অসংখ্য নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়। সারা দেশেই গ্রেফতার-নির্যাতন চলে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি, রিলিফ চুরি, দুর্নীতিতে ছিল জনগণ দিশেহারা। পরবর্তীতে জাসদের সংগ্রামের ধারা অব্যাহত রাখে। সংগ্রাম আজও চলছে। দেশকে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারায় প্রতিষ্ঠিত করা, লুটপাটকে বন্ধ করে জনকল্যাণমুখী অর্থনৈতিক ধারা প্রতিষ্ঠা, রাষ্ট্র ও সমাজের প্রগতিশীল রূপান্তরের ধারা গতিশীল করার লক্ষ্যে সকল গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল দলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এভাবেই আমরা ১৭ মার্চের শহীদদের যথাযথ মর্যাদায় স্মরণ করতে পারি।"
দলের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান বলেন, "তৎকালীন দুঃশাসন, নির্যাতন, হত্যা- নির্যাতন, খাদ্য সংকটের বিরুদ্ধে গণরোষকে সংগঠিত করে তৎকালীন জাসদ নেতৃত্ব ১৯৭৪ সালের ১৭ মার্চ বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি পেশের কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। সে আন্দোলনের মূল প্রেরণাকে ধারণ করে আজকের গণতান্ত্রিক সংগ্রাম ও জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে হবে।"
১৯৭৪ সালের ১৭ই মার্চ তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবন অভিমুখে প্রতিবাদ মিছিলের উপর পুলিশ ও রক্ষী বাহিনীর নির্বিচার গুলিতে নিহত জাফর, জয়নালসহ প্রায় অর্ধশতাধিক জাসদ নেতা কর্মীদের হত্যার দিনটিকে স্মরণ করে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ জাসদ কার্যালয়ের দলীয় সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়ার সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দলের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মোঃ মহিউদ্দিনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জাসদ সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মুশতাক হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুস সালাম খোকন, এড. মোঃ বদিউজ্জামান, প্রকৌশলী আশফাকুর রহমান সবুজ, এ,এফ, এম, ইসমাইল চৌধুরী, ফারুক হোসেন চঞ্চল ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বিসিএল এর সভাপতি গৌতম শীল।
সভাপতির বক্তব্যে শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, “৫০ বছর আগে এদিন রক্ষী বাহিনীর অতর্কিত গুলিবর্ষণে সরকারি প্রেস নোট অনুযায়ী ১২ জনকে হত্যা করা হয়, অসংখ্য নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়। সারা দেশেই গ্রেফতার-নির্যাতন চলে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি, রিলিফ চুরি, দুর্নীতিতে ছিল জনগণ দিশেহারা। পরবর্তীতে জাসদের সংগ্রামের ধারা অব্যাহত রাখে। সংগ্রাম আজও চলছে। দেশকে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারায় প্রতিষ্ঠিত করা, লুটপাটকে বন্ধ করে জনকল্যাণমুখী অর্থনৈতিক ধারা প্রতিষ্ঠা, রাষ্ট্র ও সমাজের প্রগতিশীল রূপান্তরের ধারা গতিশীল করার লক্ষ্যে সকল গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল দলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এভাবেই আমরা ১৭ মার্চের শহীদদের যথাযথ মর্যাদায় স্মরণ করতে পারি।"
দলের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান বলেন, "তৎকালীন দুঃশাসন, নির্যাতন, হত্যা- নির্যাতন, খাদ্য সংকটের বিরুদ্ধে গণরোষকে সংগঠিত করে তৎকালীন জাসদ নেতৃত্ব ১৯৭৪ সালের ১৭ মার্চ বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি পেশের কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। সে আন্দোলনের মূল প্রেরণাকে ধারণ করে আজকের গণতান্ত্রিক সংগ্রাম ও জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে হবে।"
তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
২ দিন আগে