প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বান্দরবানের পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। শনিবার গণমাধ্যম পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, পরপর কয়েকটি হামলা, দুটো ব্যাংক ডাকাতি, অস্ত্র লুট, অপহরণ ও গোলাগুলির ঘটনার পর বান্দরবানের থানচি উপজেলা সদরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বন্ধ রয়েছে থানচি বাজারের বেশির ভাগ দোকানপাট। আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে যাচ্ছেন অনেক নারী ও শিশু। এই অবস্থায় যৌথ অভিযানে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিকেরা যেন ভয়ভীতি এবং অবিচারের শিকার না হয়, সেদিকে খুব সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করতে হবে। বিচ্ছিন্নতাবাদী বা সশস্ত্র গোষ্ঠী দমনের নামে একজন নাগরিকও যেন বল প্রয়োগের শিকার না হয় বা গ্রেপ্তার না হয়, তা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে।
অন্যদিকে ভূরাজনীতিতে কারা সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে অশান্ত পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাচ্ছে, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করছে, তা-ও সরকারকে অনুসন্ধান করতে হবে এবং পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর অভিপ্রায় উপেক্ষা করে শুধু দমনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের অপকৌশল পরিহার করতে হবে। যেসব নাগরিক আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে যাচ্ছেন, তাঁদের পূর্ণ নিরাপত্তা দিয়ে আশ্রয় প্রদান করতে হবে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে স্ব-স্ব গৃহে প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা করতে হবে। সব নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর বঞ্চনা ও বৈষম্যের অবসান ঘটাতে হবে। গভীর চিন্তাভাবনা করে বিরাজমান পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করতে হবে।
জনগণের সম্মতিবিহীন গণবিচ্ছিন্ন আজ্ঞাবাহী সরকার ক্রমাগতভাবে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রজাতন্ত্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে, যা খুবই উদ্বেগজনক। জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে এই রাজনৈতিক অবস্থানের অবশ্যই পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
বান্দরবানের পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। শনিবার গণমাধ্যম পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, পরপর কয়েকটি হামলা, দুটো ব্যাংক ডাকাতি, অস্ত্র লুট, অপহরণ ও গোলাগুলির ঘটনার পর বান্দরবানের থানচি উপজেলা সদরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বন্ধ রয়েছে থানচি বাজারের বেশির ভাগ দোকানপাট। আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে যাচ্ছেন অনেক নারী ও শিশু। এই অবস্থায় যৌথ অভিযানে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিকেরা যেন ভয়ভীতি এবং অবিচারের শিকার না হয়, সেদিকে খুব সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করতে হবে। বিচ্ছিন্নতাবাদী বা সশস্ত্র গোষ্ঠী দমনের নামে একজন নাগরিকও যেন বল প্রয়োগের শিকার না হয় বা গ্রেপ্তার না হয়, তা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে।
অন্যদিকে ভূরাজনীতিতে কারা সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে অশান্ত পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাচ্ছে, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করছে, তা-ও সরকারকে অনুসন্ধান করতে হবে এবং পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর অভিপ্রায় উপেক্ষা করে শুধু দমনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের অপকৌশল পরিহার করতে হবে। যেসব নাগরিক আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে যাচ্ছেন, তাঁদের পূর্ণ নিরাপত্তা দিয়ে আশ্রয় প্রদান করতে হবে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে স্ব-স্ব গৃহে প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা করতে হবে। সব নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর বঞ্চনা ও বৈষম্যের অবসান ঘটাতে হবে। গভীর চিন্তাভাবনা করে বিরাজমান পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করতে হবে।
জনগণের সম্মতিবিহীন গণবিচ্ছিন্ন আজ্ঞাবাহী সরকার ক্রমাগতভাবে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রজাতন্ত্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে, যা খুবই উদ্বেগজনক। জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে এই রাজনৈতিক অবস্থানের অবশ্যই পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
২ দিন আগে