তিনি বলেন, নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের সহযোগীরা অংশ নেয়নি বলে, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়নি বলে, যে দাবি করা হচ্ছে, তাও অমূলক। কারণ এযাবৎকাল তাদের প্রাপ্ত ভোট সংখ্যার চাইতে দ্বাদশ
সভায় আরো বক্তব্য দেন ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক
তারা বলেন, সারাদেশে ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু করা এবং ক্রেতা-সমবায় সমিতি সংগঠিত করে দেশব্যাপী তার বিপণন নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হব। মধ্যস্বত্বভোগীদের শোষণ থেকে উৎপাদক কৃষক ও ক্রেতাসাধারণকে মুক্ত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট
নির্বাচনবিহীন সংস্কৃতির মাধ্যমে রাষ্ট্র থেকে জনগণকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে। গণতান্ত্রিক, নৈতিক ও মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ না করায়, ক্ষমতাসীনদের লোভ-লালসায় সমাজটা হাতছাড়া হয়ে গেছে। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ
আশা প্রকাশ করে তারা বলেন, নতুন সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকার স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ভিত্তিতে বাংলাদেশকে পরিচালনা; বাংলাদেশের জন্মশত্রু ও তাদের সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ, সাম্প্রদায়িক
সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের ঘটনা নিয়ে জোটের রাজনৈতিক বিষয়ে প্রভাব পড়বে না। জোটের রাজনৈতিক বিষয়ে আমরা সহমত, ঐক্যমতে আছি। জোটের শরিকদের ভেতরে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে বিতর্ক-বিভ্রান্ত
সোমবার বিকালে ঢাকায় অবস্থানরত বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও কেন্দ্রীয় সংগঠকদের সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সেগুনবাগিচায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সংহতি মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ছিল সরকারের ক্ষমতা নবায়নের লক্ষ্যে প্রতিযোগিতাহীন, প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন তামাশাপূর্ণ আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। একতরফা নির্বাচনে সারা দিনব্যাপী ভোটকেন্দ্রগুলো ভোটারের অভাবে খাঁ খাঁ করছিল। শত ভয়-ভীতি, প্রলোভন ও সরকারের আহবানে উপেক্ষা করে ভোট প্রদান না করার মাধ্যমে
রোববার বেসরকারি ফলাফলে দেখা যায়, বরিশাল-২ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শের-ই-বাংলা একে
রোববার দলটির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স এক বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাম গণতান্ত্রিক জোটসহ বিভিন্ন প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি
সভায় বলা হয়, গণদাবি ও জনমত উপেক্ষা করে সরকার একতরফা প্রহসনের নির্বাচন সংঘটিত করতে যে তামাশার জন্ম দিল, তা দেশের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়ে থাকবে। সভায় নেতৃবৃন্দ এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান
সাইফুল হক বলেন, বিরোধী দলগুলোর ডাকে ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে মানুষ আরও একবার তাদের অহিংস প্রতিবাদের শক্তির প্রমাণ দিয়েছে। আজকের ভোটের প্রতি গণঅনাস্থা দেখিয়ে একটি শ্বাসরুদ্ধকর ফ্যাসিবাদী
বিবৃতিতে বলা হয়, যেনতেন প্রকারে ক্ষমতায় থাকা ও ক্ষমতায় যাওয়ার রাজনীতি দেশবাসীকে জিম্মি করে ফেলেছে। এর বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সচেতন ও সংগঠিত হয়ে শুধুমাত্র ক্ষমতাশ্রয়ী নীতিহীন গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে
শনিবার এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, আগামীকাল সরকার দেশে নির্বাচনের আয়োজন করেছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের পর দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবিতে এ দেশে বেশ কিছু রাজনৈতিক দল
এতে নেতৃত্ব দেন বাম জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, সিপিবি
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সহসভাপতি ফজলুর রহমান বাবুল, সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফি উদ্দিন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদের চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, যুগ্ম