এতে আরও বলা হয়, আসন্ন উপজেলা নির্বাচন গোষ্ঠীতন্ত্র, পরিবারতন্ত্র, অপরাধী, সন্ত্রাসী, দুর্বৃত্ত এবং মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির ক্ষমতা দখলের পথ আরও প্রশস্ত করবে। তৃণমূলে টাকার খেলা, গোষ্ঠীতন্ত্র, অপরাধ, দুর্নীতি, লুটপাট, সন্ত্রাস ও মৌলবাদ সাম্প্রদায়িকতা আরও ছড়িয়ে পড়বে। তাই বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্
বক্তব্য রাখেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সহকারী সাধারণ সম্পাদক মিহির ঘোষ, কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রেজা, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জলি তালুকদার ও কাজী রুহুল আমিন।
জেএসডি সভাপতি বলেন, ক্ষমতার মোহে অন্ধ সরকার হয়ত ভুলে গেছে ৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতেই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে জনগণ বাংলাদেশকে রাজতন্ত্র নয়, একটি ‘প্রজাতন্ত্র’ হিসেবে কায়েম করেছে।
তারা বলেন, ইসলামী জলসার নামে সারা রাত বাংলাদেশের সংবিধান বিরোধী, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী, নারী বিদ্বেষী অশ্লীল ভাষণ চলে তখন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী চোখে ঠুলি, কানে তুলো গুজো বসে থাকে।
অন্যদিকে ভূরাজনীতিতে কারা সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে অশান্ত পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাচ্ছে, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করছে, তা-ও সরকারকে অনুসন্ধান করতে হবে এবং পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর অভিপ্রায় উপেক্ষা করে শুধু দমনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের অপকৌশল পরিহার করতে হবে। যেসব নাগরিক
সভাপতির বক্তব্যে হাসানুল হক ইনু বলেন, পাকিস্তান হানাদার বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় দালাল সহযোগী জামাতে ইসলাম, মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম, ইসলামী ছাত্র শিবিরসহ ইসলামী রাজনৈতিক দলসমূহের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের সমন্বয়ে গঠিত রাজাকার বাহিনী, আলবদর বাহিনী দ্বারা সংঘটিত নির্বিচার গণহত্যা-গণধর্ষণ-গণনির্যাতনের ঘটন
জাসদ নেতৃদ্বয় বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জণ' কোনো নিষ্পাপ সামাজিক আন্দোলন বা জাতীয় অর্থনীতিকে স্বাবলম্বী ও শক্তিশালী করার জাতীয় অর্থনৈতিক আন্দোলন না। যারা ভারতীয় জুজুর ভয় দেখিয়ে ভারত বিরোধীতার রাজনীতি করেছে, তারা অতীত বা বর্তমানে জনজীবনের সমস্যা ও সংকটের সমাধান করে জনজীবনে স্বস্তি ও জীবনমান উন্নয়ন
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় মাত্র কয়েকটি গোষ্ঠী একচেটিয়া বাজার সিন্ডিকেট করে সকল কিছুর মূল্য নিয়ন্ত্রণ করছে। সাধারণ মানুষের শ্রম ঘামে উপার্জিত অর্থ পকেট কেটে প্রতিদিন হাজার কোটি টাকা লোপাট করে নিয়ে যাচ্ছে তারা। সরকার লোক দেখানো কিছু সংবাদ উপকরণ সরবরাহ সরবরাহ ভিন্ন কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ
সভাপতির বক্তব্যে শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, “৫০ বছর আগে এদিন রক্ষী বাহিনীর অতর্কিত গুলিবর্ষণে সরকারি প্রেস নোট অনুযায়ী ১২ জনকে হত্যা করা হয়, অসংখ্য নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়। সারা দেশেই গ্রেফতার-নির্যাতন চলে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি, রিলিফ চুরি, দুর্নীতিতে ছিল জনগণ দিশেহারা। পরবর্তীতে জাসদের সংগ্রাম
তিনি বলেন, জনগণের সম্মতিবিহীন ক্ষমতা ধরে রাখার বাকশালীয় কায়দাকে এদেশের জনগণ অনেক আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে এবং কখনই মেনে নেবে না। বিদ্যমান বাকশালী ব্যবস্থাকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের রাজনীতিকে নতুন মাত্রায় উন্নীত করতে হবে। নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু সরকার বদল নয়- শাসন ব্যবস্থায় অংশীদার
তিনি বলেন, সরকারের অতিরিক্ত মুনাফা করার কারণেই দাম অনেক কমিয়ে আনার সুযোগ থাকলেও তা তারা করছে না। দাম সমন্বয়ের কথা বলে আসলে জনগণের সঙ্গে তারা ধোকাবাজি করছে। আর এ কারণে জনগণকে জ্বালানির ক্ষেত্রেও অসহনীয় বাডতি টাকা গুনতে হচ্ছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, দেশের সার্বিক বিপন্ন অবস্থা নারীদেরকেও নানাভাবে বিপন্ন ও ক্ষমতাহীন করে তুলেছে।
ওয়ার্কার্স পার্টির বক্তব্যে উপজেলা পরিষদের খসড়া সংশোধনী প্রস্তাব করে উপজেলা পরিষদ বিধিমালা ২০১৩ ও (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ বহাল রাখারও সুপারিশ করা হয়।
বিবৃতিতে তারা বলেন, ঢাকার বনানীতে এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডসহ আরো কয়েকটি অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ভয়াবহতার রেশ না কাটতেই এই প্রাণ সংহারী আগুনের ঘটনা সকলকে হতবিহ্বল করছে। প্রাণ বাঁচাতে ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে কয়েকজন আহত হন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, দাম সমন্বয়ের নামে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি সরকারি সিদ্ধান্ত জনগণকে ভীষণভাবে কষ্টের মধ্যে ফেলবে। এমনই দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি কারণে মানুষ কোনো রকম অনাহারে অর্ধাহারে জীবনযাপন করছে। ২০১০ সাল থেকে সমন্বয়ের নামে পর্যায়ক্রমে ১৫ বার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে বর্তমান সরকার
তারা আরও বলেন, যেখানে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানত ২০হাজার টাকা সেখানে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জামানতের এত পরিমাণ নির্ধারণের প্রস্তাবের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের সুবিবেচনা, যুক্তি ও ন্যায়বোধের ঘাটতির বর্হিপ্রকাশ ঘটেছে। অবিলম্বে এই প্রস্তাব প্রত্যাহার ক
বিবৃতিতে তারা বলেন, সমন্বয়ের নামে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি জনগণের ওপর আরেকদফা আর্থিক চাপ তৈরি করবে। উৎপাদিত পণ্য মূল্য বৃদ্ধি পাবে। বিশেষ করে দৈনন্দিন জীবন যাত্রার ব্যয় ও নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে; যা সামগ্রিক অর্থনীতিতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে এবং জনজীবনের সংকট তৈরি করবে। এই মূল্যব