প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, দেশের সার্বিক বিপন্ন অবস্থা নারীদেরকেও নানাভাবে বিপন্ন ও ক্ষমতাহীন করে তুলেছে।
সাইফুল হক বলেন, দেশের রাজনৈতিক ,সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটের শেষ মাশুল গুনতে হয় নারীদেরকে। প্রাকৃতিক দূর্যোগের পাশাপাশি মানবসৃষ্ট দূর্যোগেও সবচেয়ে অসহায় আর নিরাপত্তাহীন থাকে নারী ও শিশুরা।
আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) সকালে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে শ্রমজীবী নারী মৈত্রীর উদ্যোগে " বিপন্ন দেশে বিপন্ন নারী ও মুক্তির লড়াই " শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সেগুনবাগিচায় বিপ্লবী সংহতি মিলনায়তনে নারী দিবসের এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় সাইফুল হক বলেন, দেশের সার্বিক বিপন্ন অবস্থা নারীদেরকেও নানাভাবে বিপন্ন করে তুলেছে। দেশে গুম, খুন, অপহরণ, গণগ্রেফতার, লক্ষ লক্ষ মানুষের ফেরারী জীবনের চরম ভুক্তভোগী হতে হয় পরিবারের নারী ও শিশুদের। লক্ষ লক্ষ শিশুদেরকে পিতা বা অভিবাবক ছাড়াই অনিশ্চিত জীবন নিয়ে বেড়ে উঠতে হয়।
ওয়ার্কার্স পার্টির এ নেতা আরো বলেন, অবাধ ভোটের অধিকার না থাকায় নারীরা আরও ক্ষমতাহীন হয়েছে। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রে নারীর গুরুত্ব ও মর্যাদা আরও কমেছে।
আলোচনা সভায় নারীনেত্রী বহ্নিশিখা জামালী বলেন, ঘরে বাইরে নারী এখনও নিরাপদ নয়। হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতন নিপীড়ন এখনও অব্যাহত। সমান কাজে নারীদের সমান মজুরি নেই। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে নারী এখনও সংবিধানে স্বীকৃত সম অধিকার অর্জন করতে পারেনি। সংসদে সংরক্ষিত আসনে এখনও নারীদের প্রত্যক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা নেই।
সংগঠনের সভাপতি নারীনেত্রী বহ্নিশিখা জামালীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন নারী নেত্রী রাশিদা বেগম, স্নিগ্ধা সুলতানা ইভা, তিথি সুবর্না, বিউটি গোমেজ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা আকবর খান ও সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, দেশের সার্বিক বিপন্ন অবস্থা নারীদেরকেও নানাভাবে বিপন্ন ও ক্ষমতাহীন করে তুলেছে।
সাইফুল হক বলেন, দেশের রাজনৈতিক ,সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটের শেষ মাশুল গুনতে হয় নারীদেরকে। প্রাকৃতিক দূর্যোগের পাশাপাশি মানবসৃষ্ট দূর্যোগেও সবচেয়ে অসহায় আর নিরাপত্তাহীন থাকে নারী ও শিশুরা।
আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) সকালে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে শ্রমজীবী নারী মৈত্রীর উদ্যোগে " বিপন্ন দেশে বিপন্ন নারী ও মুক্তির লড়াই " শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সেগুনবাগিচায় বিপ্লবী সংহতি মিলনায়তনে নারী দিবসের এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় সাইফুল হক বলেন, দেশের সার্বিক বিপন্ন অবস্থা নারীদেরকেও নানাভাবে বিপন্ন করে তুলেছে। দেশে গুম, খুন, অপহরণ, গণগ্রেফতার, লক্ষ লক্ষ মানুষের ফেরারী জীবনের চরম ভুক্তভোগী হতে হয় পরিবারের নারী ও শিশুদের। লক্ষ লক্ষ শিশুদেরকে পিতা বা অভিবাবক ছাড়াই অনিশ্চিত জীবন নিয়ে বেড়ে উঠতে হয়।
ওয়ার্কার্স পার্টির এ নেতা আরো বলেন, অবাধ ভোটের অধিকার না থাকায় নারীরা আরও ক্ষমতাহীন হয়েছে। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রে নারীর গুরুত্ব ও মর্যাদা আরও কমেছে।
আলোচনা সভায় নারীনেত্রী বহ্নিশিখা জামালী বলেন, ঘরে বাইরে নারী এখনও নিরাপদ নয়। হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতন নিপীড়ন এখনও অব্যাহত। সমান কাজে নারীদের সমান মজুরি নেই। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে নারী এখনও সংবিধানে স্বীকৃত সম অধিকার অর্জন করতে পারেনি। সংসদে সংরক্ষিত আসনে এখনও নারীদের প্রত্যক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা নেই।
সংগঠনের সভাপতি নারীনেত্রী বহ্নিশিখা জামালীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন নারী নেত্রী রাশিদা বেগম, স্নিগ্ধা সুলতানা ইভা, তিথি সুবর্না, বিউটি গোমেজ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা আকবর খান ও সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
২ দিন আগে