এই বিদ্রোহে যুক্ত হয়েছেন দলের কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, বর্তমান মহাসচিব মুজিবুল ইসলাম চুন্নু, সাবেক মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, আবদুস সাত্তার ও কাজী মামুনুর রশীদসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের অনেকেই। এদের কেউ কেউ দলে ‘রওশনপন্থি’ তথা রওশন এরশাদের অনুসারী বলে পরিচি
দুই মাস ধরেই হাসপাতালে যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন মন্টু। ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
এ বৈঠক নিয়ে সরকার ও বিএনপি সন্তুষ্টি জানিয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও বৈঠককে ইতিবাচক ও রাজনীতিতে আস্থা ফেরানোর মাধ্যম হিসেবে দেখছেন। তবে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি দল এ বৈঠক নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। সংস্কার ও বিচারকে গুরুত্ব না দিয়ে এ বৈঠকের মাধ্যমে নির্বাচন ইস্যুতে একটি দলকে গ
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ সংক্রান্ত আলোচনা যতটুকু গুরুত্ব পেয়েছে, অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে নাগরিকদের প্রধান দাবি তথা বিচার ও সংস্কার ততটুকু গুরুত্ব পায়নি। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক বলে মনে করে এনসিপি। তার ওপর নির্বাচন প্রশ্নে সরকার কেবল একটি রাজনৈতিক দলের অবস্থান ও দাবিকেই বেশি প্রাধ