
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

‘জুলাই অভ্যুত্থানে হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে প্রাণ দিয়েছেন একটা গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশের জন্য। তাদের রক্তের দাগ এখনও মুছে যায়নি। তারা এই ধরনের বিভক্তি ও বিদ্বেষের বাংলাদেশ দেখতে জীবনদান করেননি। ফলে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বন্ধে সামাজিক ঐক্যে গড়ে তুলতে হবে।’
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সিপিবির কার্যালয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও বাংলাদেশ জাসদের যৌথ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সভায় বাম গণতান্ত্রিক জোট ও বাসদ (মার্কসবাদী)'র সমন্বয়ক মাসুদ রানা, সিপিবির সভাপতি শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ , বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য অধ্যাপক আবদুস সাত্তার, মোশাররফ হোসেন নান্নু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য রুবেল শিকদার, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. মুশতাক আহমেদ, সদস্য আহমেদ ফজলুর রহমান মুরাদ উপস্থিত ছিলেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারের নাজুক ভূমিকার কারণে দেশী- বিদেশী শক্তি ও পরাজিত শক্তিগুলোও বিভিন্ন ঘটনার সুযোগ নিতে পারছে। অভ্যুত্থানকারী শক্তিগুলোর সাথে মতামত বিনিময় করা, ঐক্য সৃষ্টি করার বিপরীতে আমলাতান্ত্রিক পথে রাষ্ট্র পরিচালনা করার পথে তারা এগিয়েছেন। উগ্র ইসলামপন্থীদের বিভিন্ন কার্যকলাপকেও তারা থামাতে পারেননি।
নেতৃবৃন্দ জনগনকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানান। উন্মাদনা ও উস্কানি রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণ,সিণ্ডিকেট ভেঙে দেয়া ও রেশনিং ব্যবস্থা চালুর ব্যাপারে সরকার যথাযথ কোনো গ্রহন করেননি। অবিলম্বে দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ, শ্রমজীবী মানুষদের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা ও হয়রানি বন্ধ করার আহ্বান জানান। একইসাথে মব ট্রায়াল বন্ধে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করার আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ, অবিলম্বে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানান।

‘জুলাই অভ্যুত্থানে হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে প্রাণ দিয়েছেন একটা গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশের জন্য। তাদের রক্তের দাগ এখনও মুছে যায়নি। তারা এই ধরনের বিভক্তি ও বিদ্বেষের বাংলাদেশ দেখতে জীবনদান করেননি। ফলে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বন্ধে সামাজিক ঐক্যে গড়ে তুলতে হবে।’
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সিপিবির কার্যালয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও বাংলাদেশ জাসদের যৌথ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সভায় বাম গণতান্ত্রিক জোট ও বাসদ (মার্কসবাদী)'র সমন্বয়ক মাসুদ রানা, সিপিবির সভাপতি শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ , বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য অধ্যাপক আবদুস সাত্তার, মোশাররফ হোসেন নান্নু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য রুবেল শিকদার, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. মুশতাক আহমেদ, সদস্য আহমেদ ফজলুর রহমান মুরাদ উপস্থিত ছিলেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারের নাজুক ভূমিকার কারণে দেশী- বিদেশী শক্তি ও পরাজিত শক্তিগুলোও বিভিন্ন ঘটনার সুযোগ নিতে পারছে। অভ্যুত্থানকারী শক্তিগুলোর সাথে মতামত বিনিময় করা, ঐক্য সৃষ্টি করার বিপরীতে আমলাতান্ত্রিক পথে রাষ্ট্র পরিচালনা করার পথে তারা এগিয়েছেন। উগ্র ইসলামপন্থীদের বিভিন্ন কার্যকলাপকেও তারা থামাতে পারেননি।
নেতৃবৃন্দ জনগনকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানান। উন্মাদনা ও উস্কানি রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণ,সিণ্ডিকেট ভেঙে দেয়া ও রেশনিং ব্যবস্থা চালুর ব্যাপারে সরকার যথাযথ কোনো গ্রহন করেননি। অবিলম্বে দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ, শ্রমজীবী মানুষদের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা ও হয়রানি বন্ধ করার আহ্বান জানান। একইসাথে মব ট্রায়াল বন্ধে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করার আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ, অবিলম্বে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ম্যাডামের চিকিৎসার জন্য যে মেডিকেল বোর্ড আছে তাদের পরামর্শক্রমে কিছু পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। উনি কেবিনে আছেন। টেস্টের রিপোর্টগুলো নিয়ে বোর্ডের পর্যালোচনার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে সফররত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এ কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার (২৩ নভেম্বর) রাত ৮ টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান ও বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ সাক্ষাতে
১৭ ঘণ্টা আগে
তিনি মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ায় কর্মী সমর্থকরা একাধিকবার বিক্ষোভ করেছে। এমন পরিস্থিতিতে সাজুকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। তার বিরুদ্ধে দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কর্মকাণ্ডসহ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় ইসলামবিরোধী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার আছে। ইসলামের মৌলিক বিষয় নিয়ে বিএনপি কখনো আপোষ করেনি।
১৯ ঘণ্টা আগে