ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সংবিধান সংস্কার কমিটির প্রস্তাবের ওপর বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর প্রতিক্রিয়া জানিয়ে শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) এক বিবৃতি প্রদান করেছে। বিবৃতিতে বাংলাদেশের নাম বদল ও সংবিধানের মৌলিক ভিত্তি পরিবর্তনের অধিকার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশের নাম বদল, ‘৭২ এর সংবিধানের মূলভিত্তি ৪ মূলনীতির অন্যতম ৩ মূলনীতি উচ্ছেদ করে সংবিধান সংস্কার কমিশন যে প্রস্তাব করেছে তা পরিপূর্ণভাবেই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের রাষ্ট্র দর্শনের বিরোধিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সংগে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। অন্তর্বর্তী সরকার কোনোভাবেই সংবিধানে মৌলনীতিকে বদলানোর নৈতিক অধিকার রাখে না।’
‘বাংলাদেশের জনগণ একটি দীর্ঘ গণতান্ত্রিক সংগ্রামের পথ বেয়ে বৃটিশ, পাকিস্তানি উপনিবেশিকাতে লড়াই করে একটি জাতির জাতীয়তার আত্মপরিচয় খুঁজে পেয়েছে। অসাম্প্রদায়িকতার চূড়ান্ত রূপে ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে ধর্মনিরপেক্ষ চেতনা বিকশিত করেছে, শ্রমজীবী মানুষের জাতীয় মুক্তির লড়াইয়ে শামিল থেকে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সমাজতন্ত্রের অভিপ্রায় নিয়েই মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশটি অর্জিত হয়েছে। এর কোন রূপ ব্যত্যয় ঘটনোর হলে জাতির সকল লড়াই আত্মপরিচয় অস্তিত্বহীন হয়ে পড়বে, যা কোন ভাবেই কাম্য নয়। রাষ্ট্র জনগণের স্বার্থে কোনো সংস্কার প্রয়োজন হলে, একটি রাজনৈতিক নির্বাচিত সরকার সব রাজনৈতিক পক্ষকে নিয়েই করাটা হচ্ছে সর্বোত্তম গণতান্ত্রিক পন্থা।’
সংবিধান সংস্কার কমিটির প্রস্তাবের ওপর বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর প্রতিক্রিয়া জানিয়ে শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) এক বিবৃতি প্রদান করেছে। বিবৃতিতে বাংলাদেশের নাম বদল ও সংবিধানের মৌলিক ভিত্তি পরিবর্তনের অধিকার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশের নাম বদল, ‘৭২ এর সংবিধানের মূলভিত্তি ৪ মূলনীতির অন্যতম ৩ মূলনীতি উচ্ছেদ করে সংবিধান সংস্কার কমিশন যে প্রস্তাব করেছে তা পরিপূর্ণভাবেই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের রাষ্ট্র দর্শনের বিরোধিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সংগে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। অন্তর্বর্তী সরকার কোনোভাবেই সংবিধানে মৌলনীতিকে বদলানোর নৈতিক অধিকার রাখে না।’
‘বাংলাদেশের জনগণ একটি দীর্ঘ গণতান্ত্রিক সংগ্রামের পথ বেয়ে বৃটিশ, পাকিস্তানি উপনিবেশিকাতে লড়াই করে একটি জাতির জাতীয়তার আত্মপরিচয় খুঁজে পেয়েছে। অসাম্প্রদায়িকতার চূড়ান্ত রূপে ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে ধর্মনিরপেক্ষ চেতনা বিকশিত করেছে, শ্রমজীবী মানুষের জাতীয় মুক্তির লড়াইয়ে শামিল থেকে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সমাজতন্ত্রের অভিপ্রায় নিয়েই মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশটি অর্জিত হয়েছে। এর কোন রূপ ব্যত্যয় ঘটনোর হলে জাতির সকল লড়াই আত্মপরিচয় অস্তিত্বহীন হয়ে পড়বে, যা কোন ভাবেই কাম্য নয়। রাষ্ট্র জনগণের স্বার্থে কোনো সংস্কার প্রয়োজন হলে, একটি রাজনৈতিক নির্বাচিত সরকার সব রাজনৈতিক পক্ষকে নিয়েই করাটা হচ্ছে সর্বোত্তম গণতান্ত্রিক পন্থা।’
কূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১০ ঘণ্টা আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
১ দিন আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুর্বৃত্তদের গুলিতে প্রাণ হারানো আব্দুল হাকিম বিএনপির কেউ নন বলে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বুধবার ( ৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানান তিনি।
১ দিন আগে