
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানী ঢাকার কবরস্থান ও শ্মশানগুলোতে মরদেহ দাফন ও দাহ করার জন্য নির্ধারিত সব ধরনের ফি বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির নেতারা বলছেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে নাগরিকরা সিটি করপোরেশনকে যে কর দিয়ে থাকেন, তা ব্যবহার করে সিটি করপোরেশনকেই এসব ফি বহন করতে হবে।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানের সামনের সড়কে গণসংহতি আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার আয়োজনে এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলন রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু বলেন, নগরে বসবাসকারী প্রতিটি নাগরিক জন্মের পর থেকেই নানা ধরনের কর করপোরেশনকে দিয়ে থাকেন। সেসব কর নগরবাসীর সেবায় ব্যবহার করার কথা। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আগের মেয়র কিছুদিন আগেও দাফন ও দাহের জন্য সব ধরনের চার্জ ও ফি বাতিল করলেও এখন সেখানে টাকা নেওয়া হচ্ছে।
মানববন্ধনে জানানো হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় কবরস্থানে রেজিস্ট্রেশন ফির নামে এক হাজার টাকা ও অতিরিক্ত আরও ৮৬০ টাকা নেওয়া হয়। এ ছাড়া চাটাই, বাঁশ ও কবর খননের জন্য নেওয়া হয় প্রায় তিন হাজার টাকা।
মনির উদ্দীন পাপ্পু বলেন, যে শহরে কোটিখানেক নিম্ন আয়ের মানুষের বসবাস, সেখানে এই ফি আদায় অন্যায় ও অন্যায্য। আমরা বলছি, অবিলম্বে এ সব ফি বাতিল করে সিটি করপোরেশনকেই দাফন ও দাহের পূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে। ইজারার নামে কিছু ব্যক্তির অনৈতিক আয়ের ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যেখানে হোল্ডিং ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স থেকে বছরে এক হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আয় হয়, সেখানে সিটি করপোরেশনের জন্য এই ব্যয়ের দায়িত্ব নেওয়া কোনো বিষয়ই নয়।
গণসংহতি আন্দোলন ঢাকা দক্ষিণ শাখার সদস্য সচিব মোহাম্মদ সেলিমুজ্জামান বলেন, আমরা জনবান্ধব সিটি করপোরেশন চাই। নাগরিকদের ওপর কোনো অন্যায় ফি চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। এই ফি বাতিল করতে হবে। তা না হলে আমার অদূর ভবিষ্যতে নগর ভবন ঘেরাওয়ের মতো বড় কর্মসূচি দেবো।
গণসংহতি আন্দোলন লালবাগ থানার আহ্বায়ক ইসমাইল হোসেন টিটোর সভাপতিত্বে মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন সংগঠক সাইফুদ্দিন আহমেদ ফায়সাল।
লালবাগ থানার সদস্য সচিব বাহাউদ্দীন, চকবাজার থানার আহ্বায়ক মো. আলী, বংশাল থানার আহ্বায়ক জয় ভৌমিক, কোতোয়ালি থানার আহ্বায়ক মো. হাসান, বংশাল থানার সদস্য সচিব আহম্মদ উল্লাহ সুমিত, চকবাজার থানার সদস্য সচিব হাসান, কোতোয়ালি থানার সদস্য সচিব ফারুক হাওলাদারসহ অন্যরা এ সময় বক্তব্য দেন।

রাজধানী ঢাকার কবরস্থান ও শ্মশানগুলোতে মরদেহ দাফন ও দাহ করার জন্য নির্ধারিত সব ধরনের ফি বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির নেতারা বলছেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে নাগরিকরা সিটি করপোরেশনকে যে কর দিয়ে থাকেন, তা ব্যবহার করে সিটি করপোরেশনকেই এসব ফি বহন করতে হবে।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানের সামনের সড়কে গণসংহতি আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার আয়োজনে এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলন রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু বলেন, নগরে বসবাসকারী প্রতিটি নাগরিক জন্মের পর থেকেই নানা ধরনের কর করপোরেশনকে দিয়ে থাকেন। সেসব কর নগরবাসীর সেবায় ব্যবহার করার কথা। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আগের মেয়র কিছুদিন আগেও দাফন ও দাহের জন্য সব ধরনের চার্জ ও ফি বাতিল করলেও এখন সেখানে টাকা নেওয়া হচ্ছে।
মানববন্ধনে জানানো হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় কবরস্থানে রেজিস্ট্রেশন ফির নামে এক হাজার টাকা ও অতিরিক্ত আরও ৮৬০ টাকা নেওয়া হয়। এ ছাড়া চাটাই, বাঁশ ও কবর খননের জন্য নেওয়া হয় প্রায় তিন হাজার টাকা।
মনির উদ্দীন পাপ্পু বলেন, যে শহরে কোটিখানেক নিম্ন আয়ের মানুষের বসবাস, সেখানে এই ফি আদায় অন্যায় ও অন্যায্য। আমরা বলছি, অবিলম্বে এ সব ফি বাতিল করে সিটি করপোরেশনকেই দাফন ও দাহের পূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে। ইজারার নামে কিছু ব্যক্তির অনৈতিক আয়ের ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যেখানে হোল্ডিং ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স থেকে বছরে এক হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আয় হয়, সেখানে সিটি করপোরেশনের জন্য এই ব্যয়ের দায়িত্ব নেওয়া কোনো বিষয়ই নয়।
গণসংহতি আন্দোলন ঢাকা দক্ষিণ শাখার সদস্য সচিব মোহাম্মদ সেলিমুজ্জামান বলেন, আমরা জনবান্ধব সিটি করপোরেশন চাই। নাগরিকদের ওপর কোনো অন্যায় ফি চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। এই ফি বাতিল করতে হবে। তা না হলে আমার অদূর ভবিষ্যতে নগর ভবন ঘেরাওয়ের মতো বড় কর্মসূচি দেবো।
গণসংহতি আন্দোলন লালবাগ থানার আহ্বায়ক ইসমাইল হোসেন টিটোর সভাপতিত্বে মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন সংগঠক সাইফুদ্দিন আহমেদ ফায়সাল।
লালবাগ থানার সদস্য সচিব বাহাউদ্দীন, চকবাজার থানার আহ্বায়ক মো. আলী, বংশাল থানার আহ্বায়ক জয় ভৌমিক, কোতোয়ালি থানার আহ্বায়ক মো. হাসান, বংশাল থানার সদস্য সচিব আহম্মদ উল্লাহ সুমিত, চকবাজার থানার সদস্য সচিব হাসান, কোতোয়ালি থানার সদস্য সচিব ফারুক হাওলাদারসহ অন্যরা এ সময় বক্তব্য দেন।

তিনি বলেন, ম্যাডামের চিকিৎসার জন্য যে মেডিকেল বোর্ড আছে তাদের পরামর্শক্রমে কিছু পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। উনি কেবিনে আছেন। টেস্টের রিপোর্টগুলো নিয়ে বোর্ডের পর্যালোচনার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে সফররত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এ কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার (২৩ নভেম্বর) রাত ৮ টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান ও বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ সাক্ষাতে
১৭ ঘণ্টা আগে
তিনি মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ায় কর্মী সমর্থকরা একাধিকবার বিক্ষোভ করেছে। এমন পরিস্থিতিতে সাজুকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। তার বিরুদ্ধে দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কর্মকাণ্ডসহ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় ইসলামবিরোধী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার আছে। ইসলামের মৌলিক বিষয় নিয়ে বিএনপি কখনো আপোষ করেনি।
১৯ ঘণ্টা আগে