প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়াসহ দলটির কার্যালয় ভাঙচুরকে ‘ন্যাক্কারজনক কালো অধ্যায়ের সূচনা’ আখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। বুলডোজার দিয়ে বাসভবন, স্থাপনা ভাঙচুরকে ‘জঙ্গিবাদী কার্যক্রম’ অভিহিত করে এর আন্তর্জাতিক তদন্তও দাবি করেছে দলটি।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ওয়ার্কার্স পার্টির গত বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত ঘটে যাওয়া এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্নের নামে ফের ৫ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের স্মারক ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু বাড়ি আগুন, বুলডোজার ও ক্রেন দিয়ে খোদ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনে যেভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো, তা ইতিহাসে এক ন্যাক্কারজনক কালো অধ্যায় সূচনা করল। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি পলিটব্যুরো এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি দুই দিনব্যাপী ছাত্র-জনতার ব্যানারে বুলডোজার কর্মসূচি একটি পরিকল্পিত জঙ্গিবাদী কর্মসূচি। পাকিস্তানি চেতনাগতভাবে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা স্মারক ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, বাঙালি জাতিসত্তার প্রাণ, বাহাত্তরের সংবিধান সবকিছুর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। একাত্তরের গণহত্যায় জড়িত সেই শক্তিটি বর্তমানে রাষ্ট্রযন্ত্রের ভেতরে ও অন্তবর্তী সরকারের মধ্যে জায়গা করে নিয়ে প্রতিপক্ষ অসাম্প্রদায়িক শক্তি নিধনে নেমেছে।
দেশের ভিন্ন স্থানে ঘরবাড়ি ও স্থাপনা ভাঙচুরের ঘটনায় সরকারের নিষ্ক্রিয়তারও সমালোচনা করেছে ওয়ার্কার্স পার্টি। বিবৃতিতে দলটি বলছে, দুই দিন ধরে সারা দেশে যে তাণ্ডব চালানো হলো তা সরকার প্রশাসন তাকিয়ে দেখল, কোনো আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করল না পর্যন্ত। সরকারের এই নির্লিপ্ততা ওই অপশক্তিকে এক ধরনের মদত প্রদান ছাড়া আর কিছুই নয়। সরকারের এই ভূমিকারও নিন্দা জানায় ওয়ার্কার্স পার্টি।
দুই দিনব্যাপী সারা দেশে ঘটে যাওয়া সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য অবিলম্বে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টির বিবৃতিতে।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়াসহ দলটির কার্যালয় ভাঙচুরকে ‘ন্যাক্কারজনক কালো অধ্যায়ের সূচনা’ আখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। বুলডোজার দিয়ে বাসভবন, স্থাপনা ভাঙচুরকে ‘জঙ্গিবাদী কার্যক্রম’ অভিহিত করে এর আন্তর্জাতিক তদন্তও দাবি করেছে দলটি।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ওয়ার্কার্স পার্টির গত বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত ঘটে যাওয়া এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্নের নামে ফের ৫ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের স্মারক ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু বাড়ি আগুন, বুলডোজার ও ক্রেন দিয়ে খোদ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনে যেভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো, তা ইতিহাসে এক ন্যাক্কারজনক কালো অধ্যায় সূচনা করল। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি পলিটব্যুরো এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি দুই দিনব্যাপী ছাত্র-জনতার ব্যানারে বুলডোজার কর্মসূচি একটি পরিকল্পিত জঙ্গিবাদী কর্মসূচি। পাকিস্তানি চেতনাগতভাবে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা স্মারক ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, বাঙালি জাতিসত্তার প্রাণ, বাহাত্তরের সংবিধান সবকিছুর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। একাত্তরের গণহত্যায় জড়িত সেই শক্তিটি বর্তমানে রাষ্ট্রযন্ত্রের ভেতরে ও অন্তবর্তী সরকারের মধ্যে জায়গা করে নিয়ে প্রতিপক্ষ অসাম্প্রদায়িক শক্তি নিধনে নেমেছে।
দেশের ভিন্ন স্থানে ঘরবাড়ি ও স্থাপনা ভাঙচুরের ঘটনায় সরকারের নিষ্ক্রিয়তারও সমালোচনা করেছে ওয়ার্কার্স পার্টি। বিবৃতিতে দলটি বলছে, দুই দিন ধরে সারা দেশে যে তাণ্ডব চালানো হলো তা সরকার প্রশাসন তাকিয়ে দেখল, কোনো আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করল না পর্যন্ত। সরকারের এই নির্লিপ্ততা ওই অপশক্তিকে এক ধরনের মদত প্রদান ছাড়া আর কিছুই নয়। সরকারের এই ভূমিকারও নিন্দা জানায় ওয়ার্কার্স পার্টি।
দুই দিনব্যাপী সারা দেশে ঘটে যাওয়া সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য অবিলম্বে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টির বিবৃতিতে।
বৈঠকে ঐকমত্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়। দ্রুততম সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরির কাজ সম্পন্ন করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চলছে বলে কমিশন সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টাকে জানান।
২১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে তাজউদ্দীন পরিবার। এ সময় পরিবারের পক্ষ থেকে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জন্ম শতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
১ দিন আগেসরকারের উদ্দেশে তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করতে যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা যেন প্রশ্রয় না পায়। জনগণের মনে যাতে এ প্রশ্ন না জাগে যে সরকার কোনো একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দিতে চাইছে।’
১ দিন আগে