সাইফুল হক বলেন, ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকারের রাজনৈতিক ও নৈতিক বৈধতা না থাকায় দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য দেখা দিয়েছে। কোথাও সরকারের বিশেষ কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। দেশ আবার এক গভীর রাজনৈতিক খাদে নিপতিত হয়েছে।
তিনি বলেছেন, সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্র পরিচালনার দর্শনকে আওয়ামী লীগ ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। জনসমর্থনহীন সরকার দ্বারা রাষ্ট্রের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রতিনিয়ত লুন্ঠিত হচ্ছে। সুতরাং জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ও গণবিরোধী শক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগকে চিহ্নিত করে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার মাধ্য
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে একটি হিংস্র ও সশস্ত্র হানাদার বাহিনী যাদের উদ্দেশ্য ছিল হত্যাতাণ্ডব, অগ্নিসংযোগ, বর্বরতা ও ভয়াবহ গণহত্যা- সেই বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধে জীবনকে বাজি রেখে যারা মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কোনোক্রমেই তুচ্
সাক্ষাৎকালে প্রতিনিধি দল ১৯৭১ এর গণহত্যাকারীদের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করার প্রয়োজনে সর্বোচ্চ আদালতে অধিক সংখ্যক বিচারক নিয়োগ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সাহাবুদ্দিন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য স্মারকপত্র প্রদান করেন। এসময় তারা সাহাবুদ্দিন কমিশনের প্রস্তাবনা ও সুপারিশ বাস্ত
তিনি বলেন, আজকে ৫৪ বছরে এসে রাষ্ট্রটাকে এমন একটা সরকার পরিচালনা করছে যারা পুরো জবরদস্তি কায়দায় দেশ চালাতে গিয়ে, নিজেদের গোষ্ঠী ও ব্যক্তি স্বার্থে দেশ চালাতে গিয়ে তারা মানুষের ভোটের অধিকারটুকুও কেড়ে নিয়েছে। এই দেশে গুম হচ্ছে মানুষ, খুন হচ্ছে মানুষ। মানুষ বিচার পাচ্ছে না। মানুষ ন্যূনতম জীবনধারণ করতে
ভারতের সহায়তায় গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে নির্বাচনের নামে এক অদ্ভুত নাটক মঞ্চায়িত করেছে ডামি সরকার। ভারত একটি গণবিরোধী দখলদার শক্তিকে বারবার মদদ জোগাচ্ছে।
বক্তারা আরো বলেন, জনগণ স্পষ্ট বুঝে গেছে সরকারি সিন্ডিকেটকে লালন পালন করছে। আর সে কারণে বিরোধীদের ওপর দায় চাপাতে সরকারি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন সিন্ডিকেটের মধ্যে বিএনপির হাত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে। আসলে সিন্ডিকেটকে কোলে বসিয়ে বিরোধীদলের ওপর দায় চাপাচ্ছে সরকার। নতুন করে গণ বিক্ষো
সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণের মূল প্রশ্নই হচ্ছে চাহিদা অনুযায়ী জোগান নিশ্চিত রাখা এবং এই সরবরাহ চেইন স্থিতিশীল রাখা। যোগান কিংবা সরবরাহ চেইনে যাতে সিন্ডিকেটের আধিপত্য তৈরি না হয় সেক্ষেত্রে সরকারের যে বহুবিধ ভূমিকা প্রয়োজন সেসব পদক্ষেপ সরকার গ্রহণ করেনি। সরকার নিজস্ব আমদান
তিনি বলেছেন, গণমানুষের চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া নিরাপত্তা থাকে না। সরকার গণতন্ত্রকে হত্যা করেও গণতন্ত্রকে রক্ষার বয়ান দিয়ে রাজনীতিতে সহিংসতা উসকে দিচ্ছে।
সংগঠনের সভাপতি আজমুল জিহাদের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে ব্ক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নুরুল আমিন ভূঁইয়া, অ্যাড. সহ-সভাপতি এ ইউ জেড প্রিন্স, নাট্য নির্মাতা সাকিল সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মহিউদ্দিন মামুন, আইন সম্পাদক অ্যাড. এবিএম জোবায়ের, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রোমান কবির।
সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার যে পুলিশের মাধ্যমে দমন-পীড়ন করেই তার লুন্ঠনের রাজত্ব টিকিয়ে রাখতে চায়, তার প্রকৃত উদাহরণ গতকালকের হামলা। এই মুহূর্তে জনগণের প্রাণের দাবি দ্রবমূল্য কমাতে হবে। সেই দাবিতে সমাবেশে সরকারের পুলিশ নির্বিচার হামলা করে,ভয়-ভীতি দেখিয়ে জনগণের গণতান্ত্রিক সংগ্রামকে দমিয়ে রা
হামলায় আহত অন্যরা হলেন- রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমম্বয়ক ইমরান ইমন, নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির আকবর খান, আবু হাসান টিপু, জামাল সিকদার, হাসিবুর রহমান রুবেল, শৈশব আহমেদ, স্বাধীন মিয়া, ইমাম হোসে
পিলখানা হত্যাযজ্ঞে শহিদ সেনা কর্মকর্তাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে রোববার জিএম কাদের আরও বলেন, পিলখানা হত্যাযজ্ঞে শহিদ কর্নেল কুদরত-ই-এলাহী আমার ভাগ্নে। সে শহিদ হওয়ার তিন থেকে চার মাসের মাথায় আমার বোন মারা যান। আমরা তার পরিবার মনে করি, পুত্র শোকেই তিনি
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপনের সাভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনে
বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকার খামারবাড়িতে নাগরিক ঐক্যের উদ্যোগে চলমান 'গণতন্ত্রের পক্ষে গণস্বাক্ষর' কর্মসূচিতে আকস্মিকভাবে নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ারের ওপর ছাত্রলীগ হামলা করে। তারা টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করে; কর্মসূচির ব্যানার, স্বাক্ষরকৃত কাপড়, টেবিল, চেয়ার ইত্যাদি নিয়ে যায় এবং নেতাকর্মীদের
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুমের সভাপতিত্বে ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নেতা দিদারুল ভূইয়ার সঞ্চালনার সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহম
মঞ্চের বর্তমান সমন্বয়ক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক