শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সরকার দুর্নীতি ও লুণ্ঠনের পরিবেশ ও ক্ষেত্র প্রস্তুত করে দিচ্ছে, আর তার বিনিময়ে প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মচারী অবৈধ নিষ্ঠুর ও নির্দয়প্রকৃতির স্বৈরশাসনকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সরকারের প্রশ্রয় এবং আস্কারা ছাড়া বেনজীরদের ন্যায় ফ্রানকেইন
তিনি আরও বলেন, জীবনযাত্রার ব্যয় মিটাতে মানুষ যখন বিপর্যস্ত তখন ওয়াসা বোর্ডকে পাশ কাটিয়ে স্বেচ্ছাচারী পন্থায় একলাফে ১০ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি 'মরার উপর খাড়ার ঘা' এর মত। জনদূর্ভোগের বিষয় বিবেচনায় না নিয়ে পানির মূল্যবৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে এই আমলাতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত বাতিল করা
নেতারা আরও বলেন, সরকারের নীতি নির্ধারকেরা পশ্চিমা বিশ্বের চাপ মোকাবেলার কথা বলে বাস্তবে ভারতের চরম হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকারের সাথে এক অশুভ আঁতাত গড়ে তুলেছে এবং দেশকে বিপদের মুখে নিক্ষেপ করেছে।
তিনি আরও বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য প্রায় দুই বছর ধরে লাগামহীন। গণবিরোধী এই শেখ হাসিনা সরকার বাজার ও ব্যাংক পরিচালনায় পুরোপুরিভাবে ব্যর্থ। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে। কী আশ্চর্য ঋণ পরিশোধ করতে এই সরকার আরও ঋণ করছে এবং উন্নয়নের নামে মেগা প্রকল্প বহুগুণে বৃদ্ধ
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে একটি মিছিল বাংলাদেশ ব্যাংক অভিমুখে যেতে থাকলে পুলিশ তাতে বাধা দেয় ও মিছিলের পথরোধ করে। তখন রাস্তার পাশে জমায়েত ও সমাবেশ করে গণসংহতি আন্দোলন।
তিনি বলেন, দীর্ঘদিন পর ১৪ দলীয় জোটের বৈঠক ডেকেছেন নেত্রী শেখ হাসিনা। জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা বৈঠকে অংশ নেবে।
জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে।
বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা টালমাটাল। যেকোনো সময় ব্যাপক ধস নামতে পারে। আমরা মনে করি এই অবস্থা দীর্ঘায়িত হলে দেশ আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে, দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে বাধ্য। হয়ত নিয়ন্ত্রণের বাইরেও চলে যেতে পারে
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত। আবার, বিএনপি’র ওপরও মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিস
আ স ম আবদুর রব বলেন, অন্যায়ের উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে থাকা বর্তমান পরিস্থিতি বা সমাজকে আমূল বদলে দিতে হবে। একমাত্র গণঅভ্যুত্থানই সমাজের বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামো ভেঙে নতুন যুগের সূচনা করবে।
রিজার্ভের পতনের সঙ্গে সঙ্গে সরকারের পতন অনিবার্য হয়ে উঠেছে। ফলে এসব নিয়ে মিথ্যাচারও সরকারের অনিবার্য পতন ঠেকাতে পারবে না। 'রিজার্ভ সংকট, সরকারের নানান দুর্নীতি ও অনিয়মে'র প্রতিবাদে আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে গণফোরাম সভাপতির কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এসব কথা বলেন নেতারা
একতরফা ভারতীয় পানি আগ্রাসনের কারণে ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলকে মরুভূমি বানাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান।
তিনি বলেন, ভারত স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশকে নামমাত্র সহযোগিতা করলেও এখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারছে না। মূলত ভারতের অভিন্ন টার্গেট বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব দখল করা। শুধু তাই নয়! বাংলাদেশকে টার্গেট করতে গিয়ে ভারত তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী সরকারি অফিসগুলোতে তাদের পছন্দের আমলাদের বসিয়ে দেশকে তাদের
বাংলাদেশের ইতিহাসে অতীতে কোনো সময় এত বেশি বৈষম্য ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
রক্তে রঞ্জিত পঞ্চগড় সীমান্ত, ভারতীয় বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার দায়ে ভারতকে চড়া মূল্য দিতে হবে বলে হুশিয়ারী দিয়েছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের স্বীকার করেছেন তিন বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছে। এখন দেখা যাচ্ছে, এই সরকার বিদেশিদের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে ২০০৮ সাল থেকে ভারত সরকার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ করছে। দেশ স্বাধীন হলেও বর্তমান সরকার স্বাধীন না। বর্তমান সরকার
মহান মে দিবস উপলক্ষে বুধবার (১ মে) সকাল ১০টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে জাসদ চত্ত্বরে জাতীয় শ্রমিক জোট-বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে শ্রমিক সমাবেশ ও লাল পতাকা মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।