প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বতী সরকার চাইলে জাতীয় পার্টি সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে দলের চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ তহবিল গঠন বিষয়ে সভায় তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় পার্টি ফেনী, কুমিল্লা, সিলেট অঞ্চল ও পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের উত্তর পূর্ব ও পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, “বন্যা দুর্গতরা আমাদের ভাই। এমন মানবিক বিপর্যয়ে ভাইদের পাশে আমরা সবসময় থাকব। একইসঙ্গে বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসন কাজেও জাতীয় পার্টি দুর্গত মানুষের পাশে থাকবে।”
বন্যার্তদের সহায়তা করতে দেশবাসীর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা। তিনি বলেন, “বন্যার শুরু থেকেই জাতীয় পার্টি নেতাকর্মীরা স্থানীয়ভাবে বন্যা দুর্গতদের পাশে আছে। দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, “কোনো সতর্কীকরণ ছাড়া ভারত বাঁধ খুলে দেয়ার কারণে বাংলাদেশে এই ভয়াবহ বন্যা। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী উজানের কোনো রাষ্ট্র যদি নদীর গেইট খুলে দেয় তাহলে অবশ্যই ভাটির দেশগুলোকে আগাম জানিয়ে দেওয়ার বিধান রয়েছে। অথচ গেইট খুলে দেয়ার আগে ভারত সরকার বাংলাদেশকে কোনো রকম সতর্ক করেনি। ভারতের এমন কর্মকান্ডের নিন্দা জানাচ্ছি।”
জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম আব্দুল মান্নান, মীর আবদুস সবুর আসুদ, মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, সৈয়দ দিদার বখত, মোস্তফা আল মাহমুদ, শেরীফা কাদের এবং চেয়ারম্যানের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য মনিরুল ইসলাম মিলন ও নুরুল আজহার শামীম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অন্তর্বতী সরকার চাইলে জাতীয় পার্টি সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে দলের চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ তহবিল গঠন বিষয়ে সভায় তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় পার্টি ফেনী, কুমিল্লা, সিলেট অঞ্চল ও পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের উত্তর পূর্ব ও পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, “বন্যা দুর্গতরা আমাদের ভাই। এমন মানবিক বিপর্যয়ে ভাইদের পাশে আমরা সবসময় থাকব। একইসঙ্গে বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসন কাজেও জাতীয় পার্টি দুর্গত মানুষের পাশে থাকবে।”
বন্যার্তদের সহায়তা করতে দেশবাসীর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা। তিনি বলেন, “বন্যার শুরু থেকেই জাতীয় পার্টি নেতাকর্মীরা স্থানীয়ভাবে বন্যা দুর্গতদের পাশে আছে। দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, “কোনো সতর্কীকরণ ছাড়া ভারত বাঁধ খুলে দেয়ার কারণে বাংলাদেশে এই ভয়াবহ বন্যা। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী উজানের কোনো রাষ্ট্র যদি নদীর গেইট খুলে দেয় তাহলে অবশ্যই ভাটির দেশগুলোকে আগাম জানিয়ে দেওয়ার বিধান রয়েছে। অথচ গেইট খুলে দেয়ার আগে ভারত সরকার বাংলাদেশকে কোনো রকম সতর্ক করেনি। ভারতের এমন কর্মকান্ডের নিন্দা জানাচ্ছি।”
জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম আব্দুল মান্নান, মীর আবদুস সবুর আসুদ, মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, সৈয়দ দিদার বখত, মোস্তফা আল মাহমুদ, শেরীফা কাদের এবং চেয়ারম্যানের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য মনিরুল ইসলাম মিলন ও নুরুল আজহার শামীম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘একাত্তরে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধ শুরু করেছিলেন আমাদের নেতা মেজর জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলো যখন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে, জনগণকে আশার বাণী শোনানোর জন্য কাউকে যখন খুঁজে পাওয়া যায়নি, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
১ দিন আগেজি এম কাদের বলেন, দেশ অনিশ্চয়তার পথে চলছে। এই সরকারের কাছে ভালো একটি নির্বাচনের প্রত্যাশা ছিল সবার। কিন্তু আমরা দেখছি, এই সরকারের ভেতরে সরকার আছে। একটি অদৃশ্য ছায়া অনেক উপদেষ্টাকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। এসব কারণে দেশে নির্বাচন করার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি সরকার।
১ দিন আগেএদিকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেও জমা দেননি ১৪৯ জন শিক্ষার্থী। সে হিসাবে মনোনয়ন নেওয়া প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন বাছাইয়ে যাওয়ার আগেই।
১ দিন আগে