প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ৮৩ দফা দাবি জানিয়ে লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল অলি আহমেদ বলেন, সংস্কার হবার আগে নির্বাচন হওয়া কোনো অবস্থাতেই বাঞ্ছনীয় নয়।
শনিবার (৩১ আগস্ট) বিকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচনটা হতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটা অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দল ও দেশের জন্য ভালো। কিন্তু সংস্কার হবার আগে নির্বাচন হওয়া কোনো অবস্থাতেই বাঞ্ছনীয় নয়। সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। দেশের মানুষের মাঝে মনুষ্যত্ব ফিরিয়ে আনতে হবে।
অলী আহমেদ বলেন, যারা হাসিনার পদলেহী ছিল তারা এখনো চাকরিচ্যুত হয় নাই, দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে কোনো তদন্ত শুরু হয় নাই, একজন লোককে শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় বদলি করলে সমস্যার সমাধান হবে না। যারা প্রকৃত পক্ষে দোষী, দেশের শত্রু, জনগণের শত্রু তাদের কে জেলে ঢুকাতে হবে, কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলেই এই দেশের মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না।
এখনো মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, কালকেও লুটেরাদের গাড়িগুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নেয়ার জন্য সাহায্য করেছে। শুধু পদচ্যুতিই যথেষ্ট নয়, এদেরকে ধরিয়ে দিতে হবে, পুলিশে দিতে হবে।
লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, নাগরিক হিসেবে আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে। আমরা শুধু রাজনৈতিকভাবে সুন্দর সুন্দর বক্তব্য রাখবো, মন্ত্রী হবো, এমপি হবো এটা না। মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলেছি, মনুষ্যত্ব ফিরিয়ে আনতে হবে। মনুষ্যত্ব যতদিন ফিরিয়ে না আসে ততদিন বাংলাদেশে শান্তি ফিরে আসবে না। আমাদের লক্ষ্য একটাই, একটা সুন্দর বাংলাদেশ গঠন করা।
আমরা মুক্তিযোদ্ধা, আমরা ভারতীয় রিফিউজি ক্যাম্পে গিয়ে ‘মুক্তিযোদ্ধা’ না উল্লেখ করে দেশের প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, আমরা যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছি। সুতরাং এই দেশের মানুষের জন্য আমাদের চেয়ে বেশি প্রেম আর কারো থাকতে পারে না। অবশ্যই কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। আমরা বলেছি, আমাদের থেকে পূর্ণ সহযোগিতা থাকবে।
তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে ইউনিপরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, জেলা, সিটি কর্পোরেশন ও জাতীয় নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করা। সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করলে প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল তার নিজ নিজ দল ও সংগঠন নিয়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। হঠাৎ করে ঘোষণা করলে হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোকে ব্যস্ত রাখার একমাত্র কৌশল হলো নির্বাচনের একটি ফোরকাস্ট দিয়ে দেয়া। এটা ৬ মাস পরেও হতে পারে, ৯ মাস পরেও হতে পারে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ৮৩ দফা দাবি জানিয়ে লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল অলি আহমেদ বলেন, সংস্কার হবার আগে নির্বাচন হওয়া কোনো অবস্থাতেই বাঞ্ছনীয় নয়।
শনিবার (৩১ আগস্ট) বিকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচনটা হতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটা অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দল ও দেশের জন্য ভালো। কিন্তু সংস্কার হবার আগে নির্বাচন হওয়া কোনো অবস্থাতেই বাঞ্ছনীয় নয়। সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। দেশের মানুষের মাঝে মনুষ্যত্ব ফিরিয়ে আনতে হবে।
অলী আহমেদ বলেন, যারা হাসিনার পদলেহী ছিল তারা এখনো চাকরিচ্যুত হয় নাই, দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে কোনো তদন্ত শুরু হয় নাই, একজন লোককে শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় বদলি করলে সমস্যার সমাধান হবে না। যারা প্রকৃত পক্ষে দোষী, দেশের শত্রু, জনগণের শত্রু তাদের কে জেলে ঢুকাতে হবে, কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলেই এই দেশের মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না।
এখনো মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, কালকেও লুটেরাদের গাড়িগুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নেয়ার জন্য সাহায্য করেছে। শুধু পদচ্যুতিই যথেষ্ট নয়, এদেরকে ধরিয়ে দিতে হবে, পুলিশে দিতে হবে।
লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, নাগরিক হিসেবে আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে। আমরা শুধু রাজনৈতিকভাবে সুন্দর সুন্দর বক্তব্য রাখবো, মন্ত্রী হবো, এমপি হবো এটা না। মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলেছি, মনুষ্যত্ব ফিরিয়ে আনতে হবে। মনুষ্যত্ব যতদিন ফিরিয়ে না আসে ততদিন বাংলাদেশে শান্তি ফিরে আসবে না। আমাদের লক্ষ্য একটাই, একটা সুন্দর বাংলাদেশ গঠন করা।
আমরা মুক্তিযোদ্ধা, আমরা ভারতীয় রিফিউজি ক্যাম্পে গিয়ে ‘মুক্তিযোদ্ধা’ না উল্লেখ করে দেশের প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, আমরা যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছি। সুতরাং এই দেশের মানুষের জন্য আমাদের চেয়ে বেশি প্রেম আর কারো থাকতে পারে না। অবশ্যই কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। আমরা বলেছি, আমাদের থেকে পূর্ণ সহযোগিতা থাকবে।
তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে ইউনিপরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, জেলা, সিটি কর্পোরেশন ও জাতীয় নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করা। সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করলে প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল তার নিজ নিজ দল ও সংগঠন নিয়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। হঠাৎ করে ঘোষণা করলে হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোকে ব্যস্ত রাখার একমাত্র কৌশল হলো নির্বাচনের একটি ফোরকাস্ট দিয়ে দেয়া। এটা ৬ মাস পরেও হতে পারে, ৯ মাস পরেও হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘একাত্তরে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধ শুরু করেছিলেন আমাদের নেতা মেজর জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলো যখন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে, জনগণকে আশার বাণী শোনানোর জন্য কাউকে যখন খুঁজে পাওয়া যায়নি, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
১ দিন আগেজি এম কাদের বলেন, দেশ অনিশ্চয়তার পথে চলছে। এই সরকারের কাছে ভালো একটি নির্বাচনের প্রত্যাশা ছিল সবার। কিন্তু আমরা দেখছি, এই সরকারের ভেতরে সরকার আছে। একটি অদৃশ্য ছায়া অনেক উপদেষ্টাকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। এসব কারণে দেশে নির্বাচন করার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি সরকার।
১ দিন আগেএদিকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেও জমা দেননি ১৪৯ জন শিক্ষার্থী। সে হিসাবে মনোনয়ন নেওয়া প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন বাছাইয়ে যাওয়ার আগেই।
১ দিন আগে‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন বাগছাসের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এই প্যানেলের প্রার্থী বাগছাসের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রার্থী করা হয়েছে আশরেফা খাতুনকে। তিনি ব
১ দিন আগে