প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গুম-খুন-অপহরণ, গণহত্যা, গণধর্ষন, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ ও আয়নাঘরের নামে মানবতাবিরোধী টর্চারসেলে ভিন্নমতের নেতাকর্মীদের নির্যাতনে জড়িত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও শেখ হাসিনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, অবিলম্বে গণহত্যায় জড়িত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে মানবতারবিরোধী অপরাধের বিচার করতে হবে।
বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চক্রান্ত বন্ধ ও গণহত্যায় জড়িত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
ডা. ইরান বলেন, ৫ আগষ্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে গণতন্ত্র ও মানবতার বিজয় হয়েছে। ফ্যাসিবাদী, মানুষ হত্যাকারী, দুর্নীতি দুঃশাসন লুটপাট ও অর্থপাচারকারী শেখ হাসিনার সিন্ডিকেট সরকার পালিয়ে গিয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুদের মুখোশ পরে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামের নামে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে হটিয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে চক্রান্ত করছে। আওয়ামী অপশক্তি পরিকল্পিতভাবে হিন্দুদের মন্দির ও বাড়িঘরে হামলা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তিকে ঘায়েল করার অপচেষ্টা করছে। সাম্প্রতিক সম্প্রতি বিনষ্ট করার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। আওয়ামী সন্ত্রাসীদের চক্রান্ত ঠেকাতে দেশে রাজনৈতিক শক্তি ও আলেম উলামারা ঐক্যবদ্ধভাবে মন্দির পাহারাসহ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় কাজ করছে। তাই আওয়ামী বাকশালি অপশক্তির সকল দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক শক্তির ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।
ঢাকা মহানগর লেবার পার্টির সভাপতি এস এম ইউসুফ আলীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদের পরিচালনায় কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জহুরা খাতুন জুঁই, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম রাজু, হিন্দুরত্ম রামকৃষ্ণ সাহা, মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, যুগ্ম-মহাসচিব আবদুর রহমান খোকন, মুফতি তরিকুল ইসলাম সাদী, মোহাম্মদ রুম্মান সিকদার, হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাউল ইসলাম সজিব, কামরুজ্জামান চৌধুরী মুকুল, প্রচার সম্পাদক মো. মনির হোসেন খান, মহিলা সম্পাদিকা নাসিমা নাজনিন সরকার, দফতর সম্পাদক মো. মিরাজ খান, ছাত্র মিশন কেন্দ্রীয় সভাপতি সৈয়দ মো. মিলন ও সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম মামুন প্রমুখ।
গুম-খুন-অপহরণ, গণহত্যা, গণধর্ষন, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ ও আয়নাঘরের নামে মানবতাবিরোধী টর্চারসেলে ভিন্নমতের নেতাকর্মীদের নির্যাতনে জড়িত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও শেখ হাসিনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, অবিলম্বে গণহত্যায় জড়িত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে মানবতারবিরোধী অপরাধের বিচার করতে হবে।
বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চক্রান্ত বন্ধ ও গণহত্যায় জড়িত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
ডা. ইরান বলেন, ৫ আগষ্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে গণতন্ত্র ও মানবতার বিজয় হয়েছে। ফ্যাসিবাদী, মানুষ হত্যাকারী, দুর্নীতি দুঃশাসন লুটপাট ও অর্থপাচারকারী শেখ হাসিনার সিন্ডিকেট সরকার পালিয়ে গিয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুদের মুখোশ পরে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামের নামে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে হটিয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে চক্রান্ত করছে। আওয়ামী অপশক্তি পরিকল্পিতভাবে হিন্দুদের মন্দির ও বাড়িঘরে হামলা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তিকে ঘায়েল করার অপচেষ্টা করছে। সাম্প্রতিক সম্প্রতি বিনষ্ট করার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। আওয়ামী সন্ত্রাসীদের চক্রান্ত ঠেকাতে দেশে রাজনৈতিক শক্তি ও আলেম উলামারা ঐক্যবদ্ধভাবে মন্দির পাহারাসহ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় কাজ করছে। তাই আওয়ামী বাকশালি অপশক্তির সকল দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক শক্তির ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।
ঢাকা মহানগর লেবার পার্টির সভাপতি এস এম ইউসুফ আলীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদের পরিচালনায় কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জহুরা খাতুন জুঁই, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম রাজু, হিন্দুরত্ম রামকৃষ্ণ সাহা, মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, যুগ্ম-মহাসচিব আবদুর রহমান খোকন, মুফতি তরিকুল ইসলাম সাদী, মোহাম্মদ রুম্মান সিকদার, হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাউল ইসলাম সজিব, কামরুজ্জামান চৌধুরী মুকুল, প্রচার সম্পাদক মো. মনির হোসেন খান, মহিলা সম্পাদিকা নাসিমা নাজনিন সরকার, দফতর সম্পাদক মো. মিরাজ খান, ছাত্র মিশন কেন্দ্রীয় সভাপতি সৈয়দ মো. মিলন ও সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম মামুন প্রমুখ।
ছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘একাত্তরে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধ শুরু করেছিলেন আমাদের নেতা মেজর জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলো যখন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে, জনগণকে আশার বাণী শোনানোর জন্য কাউকে যখন খুঁজে পাওয়া যায়নি, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
১ দিন আগেজি এম কাদের বলেন, দেশ অনিশ্চয়তার পথে চলছে। এই সরকারের কাছে ভালো একটি নির্বাচনের প্রত্যাশা ছিল সবার। কিন্তু আমরা দেখছি, এই সরকারের ভেতরে সরকার আছে। একটি অদৃশ্য ছায়া অনেক উপদেষ্টাকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। এসব কারণে দেশে নির্বাচন করার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি সরকার।
১ দিন আগেএদিকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেও জমা দেননি ১৪৯ জন শিক্ষার্থী। সে হিসাবে মনোনয়ন নেওয়া প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন বাছাইয়ে যাওয়ার আগেই।
১ দিন আগে