আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে তিন বিদেশি বড় শক্তি কাজ করেছিল বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের।
তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় তাপমাত্রা বৃদ্ধিজনিত জরুরি অবস্থা (হিট ইমারজেন্সি) জারি করে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে সরকার, মন্ত্রণালয়, সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের প্রতি আহ্বান জানান।
দেশের প্রধান তিন দলের ১৯ জন সিনিয়র রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের গ্রাজুয়েশন সনদ প্রদান করা হয়েছে।
এর আগে ইসলাম ধর্ম অবমাননার কথা বলে সাম্প্রদায়িক উসকানি তৈরি করা হয়েছে। সেসব ক্ষেত্রেও পুলিশ প্রশাসনের নীরবতা এবং সরকারি দলের অংশগ্রহণের নজির আছে।এখন হিন্দুধর্ম অবমাননার কথা বলে মানুষ পিটিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছে। অথচ প্রতিটি ক্ষেত্রেই ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল নাগরিকের নিরাপত্তা বিধানের ও তাদের ধর্মীয়
সভায় নেতৃবৃন্দ আসন্ন স্থানীয় সরকারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত ১০ গুণ বৃদ্ধি করে এক লক্ষ ও পঁচাত্তর হাজার টাকা করার সিদ্ধান্তকে চরম খামখেয়ালী ও স্বেচ্ছাচারীতা হিসাবে আখ্যায়িত করেন এবং বলেন কালো টাকার মালিক ও দূর্বৃত্ত মাফিয়াদের সুবিধা দেয়ার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেয়
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির এ নেতা বলেন, গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকতে যেয়ে সরকার দেশকে অনিবার্য বিপর্যয়ের পথে ঠেলে দিয়েছে। দেশকে দ্রুত তারা ব্যর্থ আর অকার্যকরী করে তুলেছে।
তিনি বলেন, বিএসএফ প্রধান ঢাকা থেকে ভারত ফিরে যাওয়ার পরপরই মাত্র এক সপ্তাহেই নওগাঁ ও লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফ এর হাতে তিন বাংলাদেশি যুবক প্রাণ হারিয়েছেন। কেবল ২০২৩ সালে বিএসএফ হাতে ৩০ জনের বেশি বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আর গত সাত বছরে বিএসএফ এর গুলি ও অত্যাচারে প্রাণ হারিয়েছেন দুই শতাধিক বাংলাদেশি নাগ
সাইফুল হক বলেন, ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকারের রাজনৈতিক ও নৈতিক বৈধতা না থাকায় দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য দেখা দিয়েছে। কোথাও সরকারের বিশেষ কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। দেশ আবার এক গভীর রাজনৈতিক খাদে নিপতিত হয়েছে।
তিনি বলেছেন, সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্র পরিচালনার দর্শনকে আওয়ামী লীগ ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। জনসমর্থনহীন সরকার দ্বারা রাষ্ট্রের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রতিনিয়ত লুন্ঠিত হচ্ছে। সুতরাং জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ও গণবিরোধী শক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগকে চিহ্নিত করে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার মাধ্য
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে একটি হিংস্র ও সশস্ত্র হানাদার বাহিনী যাদের উদ্দেশ্য ছিল হত্যাতাণ্ডব, অগ্নিসংযোগ, বর্বরতা ও ভয়াবহ গণহত্যা- সেই বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধে জীবনকে বাজি রেখে যারা মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কোনোক্রমেই তুচ্
সাক্ষাৎকালে প্রতিনিধি দল ১৯৭১ এর গণহত্যাকারীদের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করার প্রয়োজনে সর্বোচ্চ আদালতে অধিক সংখ্যক বিচারক নিয়োগ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সাহাবুদ্দিন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য স্মারকপত্র প্রদান করেন। এসময় তারা সাহাবুদ্দিন কমিশনের প্রস্তাবনা ও সুপারিশ বাস্ত
তিনি বলেন, আজকে ৫৪ বছরে এসে রাষ্ট্রটাকে এমন একটা সরকার পরিচালনা করছে যারা পুরো জবরদস্তি কায়দায় দেশ চালাতে গিয়ে, নিজেদের গোষ্ঠী ও ব্যক্তি স্বার্থে দেশ চালাতে গিয়ে তারা মানুষের ভোটের অধিকারটুকুও কেড়ে নিয়েছে। এই দেশে গুম হচ্ছে মানুষ, খুন হচ্ছে মানুষ। মানুষ বিচার পাচ্ছে না। মানুষ ন্যূনতম জীবনধারণ করতে
ভারতের সহায়তায় গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে নির্বাচনের নামে এক অদ্ভুত নাটক মঞ্চায়িত করেছে ডামি সরকার। ভারত একটি গণবিরোধী দখলদার শক্তিকে বারবার মদদ জোগাচ্ছে।
বক্তারা আরো বলেন, জনগণ স্পষ্ট বুঝে গেছে সরকারি সিন্ডিকেটকে লালন পালন করছে। আর সে কারণে বিরোধীদের ওপর দায় চাপাতে সরকারি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন সিন্ডিকেটের মধ্যে বিএনপির হাত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে। আসলে সিন্ডিকেটকে কোলে বসিয়ে বিরোধীদলের ওপর দায় চাপাচ্ছে সরকার। নতুন করে গণ বিক্ষো
সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণের মূল প্রশ্নই হচ্ছে চাহিদা অনুযায়ী জোগান নিশ্চিত রাখা এবং এই সরবরাহ চেইন স্থিতিশীল রাখা। যোগান কিংবা সরবরাহ চেইনে যাতে সিন্ডিকেটের আধিপত্য তৈরি না হয় সেক্ষেত্রে সরকারের যে বহুবিধ ভূমিকা প্রয়োজন সেসব পদক্ষেপ সরকার গ্রহণ করেনি। সরকার নিজস্ব আমদান
তিনি বলেছেন, গণমানুষের চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া নিরাপত্তা থাকে না। সরকার গণতন্ত্রকে হত্যা করেও গণতন্ত্রকে রক্ষার বয়ান দিয়ে রাজনীতিতে সহিংসতা উসকে দিচ্ছে।
সংগঠনের সভাপতি আজমুল জিহাদের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে ব্ক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নুরুল আমিন ভূঁইয়া, অ্যাড. সহ-সভাপতি এ ইউ জেড প্রিন্স, নাট্য নির্মাতা সাকিল সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মহিউদ্দিন মামুন, আইন সম্পাদক অ্যাড. এবিএম জোবায়ের, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রোমান কবির।