বিবৃতিতে বলা হয়— খালেদা জিয়া বর্তমানে ঢাকা এভারকেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন। তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্ট ও পরামর্শ অনুযায়ী তাকে সুস্থ করে তুলতে হলে যে ধরনের চিকিৎসা ও যন্ত্রপাতি দরকার তা বাংলাদেশে নেই। মেডিকেল বোর্ড বলেছেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা দেওয়ার মতো আর কিছু বাকি নেই। এহে
বিবৃতিতে মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের নেতা আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্না, সাইফুল হক, জোনায়েদ সাকি, শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু ও অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ সরকার এবার গরিবের আমিষ খ্যাত ডিমের বাজারও নিয়ন্ত্রণে পরিপূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সরকারের ব্যর্থতার কারণে ডিমের সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ফলে কোন এক অদৃশ্য শক্তির কালো থাবায় ডিমের মূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, ভারতের মুদ্রানীতি চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশ কে শোষণ করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই সরকার (আওয়ামী লীগ) ক্ষমতায় থাকলে ভবিষ্যতে টাকার পরিবর্তে ভারতীয় রুপিতে দেশ চালাবে।
বিবৃতিতে তিনি মায়ানমারের জান্তাবাহিনীর এসব উসকানিমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে সরকারের নির্বিকার আচরণে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এবং বলেন, অবিলম্বে মায়ানমারের এসব তৎপরতা বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নেওয়া দরকার।
জিএম কাদের বলেন, দেশ-রাষ্ট্র-সরকার তো তাদের পাশে থাকার কথা। দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি এই সরকার দলীয় সরকার। তারা তাদের দলীয় লোকদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কাজ করছে। এই মানুষগুলোকে রাস্তায় ঠেলে দিলে, তারা কোথায় যাবে? এ নিয়ে সরকারের কোনও ভাবনা নেই। এদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। ৫ থেকে ৬ হাজার মানুষকে রাস্তায় ফেলে
তারা বলেন, লোহার খাঁচা হিংস্রতার প্রতীক। এটা শুধু হিংস্র পশুর বেলায় ব্যবহার করা হয়। কোনোক্রমেই এটা মানুষের মর্যাদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আদালত কোনো চিড়িয়াখানা নয়, আদালত হচ্ছে ন্যায় বিচারের প্রতিষ্ঠান। সুতরাং মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন দেশের আদালতে লোহার খাঁচা সংরক্ষণ করা- মুক্তিযুদ্ধ
নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, আজকের এ বাজেটের অধিকাংশ হচ্ছে বৈদেশিক ঋণনির্ভর বাজেট। বিদেশি ঋণ যদি পাওয়া যায় তাহলে বাজেট পরিপূর্ণ হবে। এই বাজেট দেশের গরিব মানুষের কথা চিন্তা করে তৈরি করা হয়নি। যারা দেশের টাকা লুটপাট করে, দুর্নীতি করে তাদেরই উৎসাহিত করার জন্য এ বাজেট তৈরি করা হয়েছে। আজ দেশের পুলিশ প্রধান এবং
দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
আনোয়ার হোসেনের নিহত হওয়ার ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, গত বেশ কিছুকাল ধরে সীমান্তে বিএসএফ বাংলাদেশিদের হত্যার ঘটনা বৃদ্ধি করেছে। এটা বাংলাদেশকে দেয়া বিএসএফ এর ওয়াদার পুরোপুরি বরখেলাপ।
ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে তুলে ধরা ৫ প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে: নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখে এ যাবত গৃহীত ব্যবস্থার পাশাপাশি পূর্ণ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা; রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে দুর্নীতির মধ্যে অর্থ সম্পদ অর্জণকারিদের খুজে বের করে শাস্তি ও তাদের অর্থ—সম্পদ—
আলোচনায় অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, গণফোরাম সাধারণ অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জেএসডি সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম
মাহির শাহরিয়ার রেজাকে সভাপতি ও বাহাউদ্দিন শুভকে সাধারণ সম্পাদক করে ছাত্র ইউনিয়নের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়েছে। ৪১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন আলিফ মাহমুদ। শনিবার (৮ জুন) সকালে সংগঠনের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশন শেষে ঘোষণা করা হয়।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির কোন খবর নেই। বাজেট বাজারের আগুনে পুড়তে থাকা স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য কোন সুখবর দিতে পারেনি। জীবনযাত্রার অসহনীয় ব্যয় কমাতে বাজেটে বিশ্বাসযোগ্য কোন পদক্ষেপ নেই; বরং মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের প
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের সভা অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার (৪ জুন)। এদিন বেলা ১১টায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর নিউ ইস্কাটনের বাসায় বৈঠকটি হবে।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, রাজনীতির দুর্নীতি, দৃবৃর্ত্তায়ন কমাতে না পারলে দেশের অর্থনীতির এই সংকট কখনই কমানো যাবে না। ডলার সংকটের মূল্য দিচ্ছে এদেশের জনগণ। যার ফলে মুদ্রাস্ফীতি হচ্ছে। জনগণকে দিতে হচ্ছে বাড়তি কর। আর এদিকে সংসার চলে না জনগণের।
জিএম কাদের বলেন, কার গাফিলতির জন্য শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় হলো তা বের করতে উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। একই সাথে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। পাশাপাশি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা মালয়েশিয়াতে যেতে পারেনি তাদের পাঠাতে কুটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে সরকারের প্রতি আহবান জানান গোলাম মোহাম্ম