আমি যখন বলি ‘ফকিন্নির বাচ্চা’, তখন তার নিচে শেয়ার করা ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যাবে, কে কাকে ইঙ্গিত করছে। আমার আওয়ামী লীগের সম্পাদক হওয়া নিয়ে ওরা যে ভাষায় কথা বলেছে, তার প্রেক্ষিতে আমি প্রতিক্রিয়া দিয়েছি।
প্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম তাৎক্ষণিকভাবে জালালকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেন। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সময় সাইবার বুলিং ও গুজব দমনে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, যে জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে সরকার গঠিত হয়, তা ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার ছাড়া আর কিছুই নয়। সেই সরকারের আমলে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার হয়, বেগমপাড়া গড়ে ওঠে। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে দেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
হাসনাত বলেন, রুমিন আপাকে সাইবার বুলিং করা হচ্ছে, এ ধরনের কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না। রাজনৈতিক মতপার্থক্যের কারণে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, বাজে কমেন্ট ও নারীকে অসম্মান করার কোনো সুযোগ নেই। ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যের ক্ষতি হয়, এমন সিলেক্টিভ আক্রমণ ও আচরণ যেন কেউ না করেন, সে আহ্বান জানান হাসনাত।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার সময় আরো ২৪ ঘণ্টা বর্ধিত করা হয়। আপনি আজ নোটিশের যে জবাব দিয়েছেন, তা সন্তোষজনক নয়। তথাপিও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে আপনার অবদান বিবেচনা করে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নিয়ে আপনার দলীয় প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ তিন মাসের জন্য নির্দেশক্রমে স্থগিত করা হলো।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর বরাবর পাঠানো লিখিত জবাবে ফজলুর রহমান বলেন, ২৪ আগস্ট রাত ৯টায় আপনার স্বাক্ষরিত একটি কারণ দর্শানোর নোটিশ আমি হাতে পাই। এরপর যথাসময়ে নোটিশের জবাব দেওয়ার সময় বাড়ানোর জন্য আমি আবেদন করি। আপনি আমাকে ২৪ ঘণ্টা সময় বৃদ্ধি করেছেন, এজন্য ধন্যবাদ।
সোমপুর বিহারের মূল স্থাপনাটি আয়তাকার, যার মাঝখানে আছে একটি বিশাল স্তূপ। চারপাশে ঘিরে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ, যেগুলোতে ভিক্ষুরা থাকতেন। অনেকেই এটিকে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এখানে শুধু ধর্মগ্রন্থ পাঠ নয়, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিদ্যা, দর্শন, গণিত ও শিল্পকলার শিক্ষা হতো। অর্থাৎ এটি ছিল এক ধরনের
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিতে না চাইলে সেটি তাদের সিদ্ধান্ত, তাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা। কিন্তু যারা বাহানা দিয়ে নির্বাচন বয়কট করবে তারা ভবিষ্যৎ রাজনীতি থেকে নিজেরাই মাইনাস হয়ে যাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দিনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ক্যাম্পাসের ৭ পয়েন্টে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী উপস্থিত থাকবে। এ ছাড়া ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত ব্যালট বাক্স সেনা তত্ত্বাবধানে থাকবে।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে বিএনপির সামনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখছি না। নির্বাচনে দাঁড়াবে অনেকেই, আমিও দাঁড়াতে পারি। কিন্তু বলছি না আমি তাদের পক্ষে বা বিপক্ষে দাঁড়াব। কিন্তু প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগ যদি মনে করে তারাই ক্ষমতায় যাবে। তাহলে তখন থেকেই তাদের স্যালুট দিতে শুরু করবে। তবে পুলিশ ভাইদের বলছি, যদি নাগরিক
জাসদের বিবৃতিতে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তিকে সকল ধরনের মব ও ভিন্নমত দলনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবার আহ্বান জানানো হয়।
ড. মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোট দেওয়ার প্রত্যাশা পূরণ হবে। একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমেই কেবল দেশের মানুষ গণতন্ত্র ফিরে পেতে পারে। তাদের পছন্দমতো ৩০০ জন প্রতিনিধি বাছাইয়ের একমাত্র মাধ্যম নির্বাচন।’
প্রতিনিয়ত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং ইসলামপন্থীদের নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে থাকা চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে বিএনপি। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে শোকজের জবাব দেয়ার জন্য দলের পক্ষ থেকে ব
রাজধানীতে তার ভাড়া বাসার সামনে কিছু ছেলে-মেয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। এতে তিনি মবের শিকারের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এ সম্পের্কে ফজলুর রহমান বলেন, আমার এ দেশে নিশ্চিন্তে বাঁচার অধিকার রয়েছে। এটা আমার মৌলিক অধিকার। আমি দেখছি এই অধিকারের ওপর বাধা পড়ছে।
প্রায় ৫০ মিনিট রাখা দীর্ঘ বক্তব্যে বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিএনপির জন্য কঠিন হবে। কারণ বিএনপিকে এখন অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হচ্ছে। বিএনপি একদিকে দাঁড়িয়েছে, আর একদিকে দাঁড়িয়েছে দেশের সব ষড়যন্ত্রকারী, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধের শক্তি এবং বিদেশি
পোস্টে তিনি লেখেন, নারীর রাজনৈতিক অবস্থান যাই হোক না কেন, সে বিএনপির হোক, এনসিপির হোক,বামপন্থি হোক, ডানপন্থি হোক কিংবা দলবিহীন, তার শরীর, সম্পর্ক, পোশাক বা ব্যক্তিগত জীবন টেনে এনে স্লাটশেমিং করার অধিকার কেউ পায় না। এটা রাজনীতি নয়, এটা পুরুষতান্ত্রিক ঘৃণার সবচেয়ে নোংরা প্রকাশ।