শরীয়তপুর প্রতিনিধি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম (পীর সাহেব চরমোনাই) বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করেছিল। কিন্তু সংস্কার কার্যকর হওয়ার আগেই নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। মনে হচ্ছে, কোনো অদৃশ্য শক্তি সরকারকে প্রভাবিত করছে। সেই শক্তি থেকে মুক্ত হয়েই বাংলাদেশকে পরিবর্তন করতে হবে।’
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে শরীয়তপুর জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ইসলামী যুব আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা শাখার আয়োজনে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, যে জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে সরকার গঠিত হয়, তা ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার ছাড়া আর কিছুই নয়। সেই সরকারের আমলে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার হয়, বেগমপাড়া গড়ে ওঠে। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে দেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে হাজারো মানুষ জীবন দিয়েছে একটি সুন্দর ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য। কিন্তু আজ আমরা দেখছি—ষড়যন্ত্র, বিদেশি অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন, দুর্নীতি আর লুটপাটে দেশকে নষ্ট করা হচ্ছে। আমাদের পরিবর্তন আনতেই হবে। এজন্য জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই পিআর পদ্ধতিতে হতে হবে। এতে প্রতিটি ভোটের মূল্যায়ন হবে, সংসদে সব দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে, আর কোনো ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে না।’
যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়ে চরমোনাই পীর বলেন, ‘আমরা এই দেশের সন্তান, তাই এর ভালো-মন্দ নিয়ে ভাবার দায়িত্ব আমাদেরই। ফ্যাসিস্ট, চাঁদাবাজ, খুনিদের যেন আর কখনো ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করা না হয়।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী যুব আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা সভাপতি মুহাম্মদ তারেক জামিল এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আবরার। এ সময় আরও বক্তব্য দেন ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম আজিজুল হক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শরীয়তপুর জেলা সভাপতি এসএম আহসান হাবীব, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ কেরামত আলী, ইসলামী আইনজীবী পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল।
এছাড়াও শরীয়তপুর-৩ আসনের এমপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট হানিফ মিয়া সরদার, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির জেলা সভাপতি মুফতি ফেরদৌস আহমেদ, ইসলামী যুব আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা শাখার সাবেক সভাপতি ও শরীয়তপুর-২ আসনের এমপি প্রার্থী মুফতি ইমরান হোসাইন, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের জেলা সেক্রেটারি মাওলানা হাফিজুর রহমান, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি মুহাম্মদ ফিরোজ আলম ঢালী, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মনির হোসাইন, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম জেলা সভাপতি মাওলানা আলী আজগর ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন জেলা সভাপতি মুহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকী বক্তব্য রাখেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম (পীর সাহেব চরমোনাই) বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করেছিল। কিন্তু সংস্কার কার্যকর হওয়ার আগেই নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। মনে হচ্ছে, কোনো অদৃশ্য শক্তি সরকারকে প্রভাবিত করছে। সেই শক্তি থেকে মুক্ত হয়েই বাংলাদেশকে পরিবর্তন করতে হবে।’
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে শরীয়তপুর জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ইসলামী যুব আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা শাখার আয়োজনে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, যে জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে সরকার গঠিত হয়, তা ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার ছাড়া আর কিছুই নয়। সেই সরকারের আমলে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার হয়, বেগমপাড়া গড়ে ওঠে। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে দেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে হাজারো মানুষ জীবন দিয়েছে একটি সুন্দর ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য। কিন্তু আজ আমরা দেখছি—ষড়যন্ত্র, বিদেশি অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন, দুর্নীতি আর লুটপাটে দেশকে নষ্ট করা হচ্ছে। আমাদের পরিবর্তন আনতেই হবে। এজন্য জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই পিআর পদ্ধতিতে হতে হবে। এতে প্রতিটি ভোটের মূল্যায়ন হবে, সংসদে সব দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে, আর কোনো ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে না।’
যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়ে চরমোনাই পীর বলেন, ‘আমরা এই দেশের সন্তান, তাই এর ভালো-মন্দ নিয়ে ভাবার দায়িত্ব আমাদেরই। ফ্যাসিস্ট, চাঁদাবাজ, খুনিদের যেন আর কখনো ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করা না হয়।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী যুব আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা সভাপতি মুহাম্মদ তারেক জামিল এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আবরার। এ সময় আরও বক্তব্য দেন ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম আজিজুল হক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শরীয়তপুর জেলা সভাপতি এসএম আহসান হাবীব, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ কেরামত আলী, ইসলামী আইনজীবী পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল।
এছাড়াও শরীয়তপুর-৩ আসনের এমপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট হানিফ মিয়া সরদার, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির জেলা সভাপতি মুফতি ফেরদৌস আহমেদ, ইসলামী যুব আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা শাখার সাবেক সভাপতি ও শরীয়তপুর-২ আসনের এমপি প্রার্থী মুফতি ইমরান হোসাইন, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের জেলা সেক্রেটারি মাওলানা হাফিজুর রহমান, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি মুহাম্মদ ফিরোজ আলম ঢালী, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মনির হোসাইন, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম জেলা সভাপতি মাওলানা আলী আজগর ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন জেলা সভাপতি মুহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকী বক্তব্য রাখেন।
সোমপুর বিহারের মূল স্থাপনাটি আয়তাকার, যার মাঝখানে আছে একটি বিশাল স্তূপ। চারপাশে ঘিরে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ, যেগুলোতে ভিক্ষুরা থাকতেন। অনেকেই এটিকে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এখানে শুধু ধর্মগ্রন্থ পাঠ নয়, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিদ্যা, দর্শন, গণিত ও শিল্পকলার শিক্ষা হতো। অর্থাৎ এটি ছিল এক ধরনের
৬ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিতে না চাইলে সেটি তাদের সিদ্ধান্ত, তাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা। কিন্তু যারা বাহানা দিয়ে নির্বাচন বয়কট করবে তারা ভবিষ্যৎ রাজনীতি থেকে নিজেরাই মাইনাস হয়ে যাবে।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দিনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ক্যাম্পাসের ৭ পয়েন্টে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী উপস্থিত থাকবে। এ ছাড়া ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত ব্যালট বাক্স সেনা তত্ত্বাবধানে থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘বর্তমানে বিএনপির সামনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখছি না। নির্বাচনে দাঁড়াবে অনেকেই, আমিও দাঁড়াতে পারি। কিন্তু বলছি না আমি তাদের পক্ষে বা বিপক্ষে দাঁড়াব। কিন্তু প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগ যদি মনে করে তারাই ক্ষমতায় যাবে। তাহলে তখন থেকেই তাদের স্যালুট দিতে শুরু করবে। তবে পুলিশ ভাইদের বলছি, যদি নাগরিক
১ দিন আগে