প্রায় ৫০ মিনিট রাখা দীর্ঘ বক্তব্যে বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিএনপির জন্য কঠিন হবে। কারণ বিএনপিকে এখন অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হচ্ছে। বিএনপি একদিকে দাঁড়িয়েছে, আর একদিকে দাঁড়িয়েছে দেশের সব ষড়যন্ত্রকারী, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধের শক্তি এবং বিদেশি
পোস্টে তিনি লেখেন, নারীর রাজনৈতিক অবস্থান যাই হোক না কেন, সে বিএনপির হোক, এনসিপির হোক,বামপন্থি হোক, ডানপন্থি হোক কিংবা দলবিহীন, তার শরীর, সম্পর্ক, পোশাক বা ব্যক্তিগত জীবন টেনে এনে স্লাটশেমিং করার অধিকার কেউ পায় না। এটা রাজনীতি নয়, এটা পুরুষতান্ত্রিক ঘৃণার সবচেয়ে নোংরা প্রকাশ।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, অভ্যুত্থান-পরবর্তী নতুন প্রেক্ষাপটে মন খুলে কথা বলতে গিয়ে অনেক অতিউৎসাহী রাজনীতিক বেফাঁস কথাবার্তা বলছেন। নির্বাচন সামনে রেখে কেউ কেউ নিজেকে জাহির করতে এমন কথা বলতে পারেন। তবে দল হিসেবে বিএনপিকে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে। এতে দলের ক্ষতি হচ্ছে।
প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর স্থানীয় স্বাধীন রাজ্যগুলো ধীরে ধীরে শক্তি সঞ্চয় করতে শুরু করে। অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে বৌদ্ধ ধর্ম এখানে প্রভাবশালী হয়ে ওঠে এবং সেই সময়েই ময়নামতিতে গড়ে ওঠে অসংখ্য বৌদ্ধ মঠ ও মহাবিহার। ইতিহাসবিদদের মতে, এই অঞ্চল একসময় পাল রাজবংশ ও পরবর্তীতে সে
মতিঝিল জোনের এডিসি মো. রেজওয়ান বলেন, প্রাথমিকভাবে যতটুকু জানা গেছে, ২০ থেকে ২৫ জন লোক নারায়ণগঞ্জ থেকে হকি স্টেডিয়াম এলাকায় জড়ো হয়। সেখানে অবস্থান নিয়ে তারা ছদ্মবেশ ধারণ করে স্লোগান দিতে থাকে। মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করে তারা অন্য সংগঠনের লোকজন।
জুলাই আন্দোলনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আপনার বিতর্কিত বক্তব্যের কারণে দলের মধ্যেও সমালোচনা হচ্ছে- আপনার বক্তব্য কি? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপাতত এ নিয়ে আসলে কিছু বলতে চাচ্ছি না।আগে শোকজের কপি হাতে পাই, পরে কথা বলবো’
শোকজে বলা হয়, ‘আপনি জুলাই-আগস্ট ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে ক্রমাগত কুরুচিপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে আসছেন এবং আত্মদানকারী শহিদদের নিয়ে যে বক্তব্য দিচ্ছেন তা সম্পূর্ণরূপে দলীয় আদর্শ ও গণ-অভ্যুত্থানের চেতনার পরিপন্থি। মহিমান্বিত এই গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন
তিনি বলেন, বিএনপির আওয়ামী লীগ বিষয়ক সম্পাদক যারা রয়েছেন তাদের মধ্যে রুমিন ফারহানা একজন। তিনি শেখ হাসিনার কাছে ফ্ল্যাটের জন্য আবেদন করেছিলেন। আমার মনে হয় হাসিনার পতনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছেন তিনি।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের খসড়া প্রকাশের পর পক্ষে ও বিপক্ষে আবেদন জমা পড়ে। আজকের শুনানির একপর্যায়ে দুই পক্ষ উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং মারামারি শুরু করে। ইসি কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে ইসি সচিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের জন্য শুনানি শেষ করেন এবং উভয়পক্ষকে শুনানি কক্ষ ত্যাগ করার অ
‘বিএনপির নেতাকর্মীদের জন্য গত ১৫ বছর লড়াই করলাম। তারা আমাকে এখন ধাক্কা দেয়। তো ঠিক আছে, ধাক্কার বদলে তো ধাক্কা আসবেই, তাই না! নির্বাচনের আগে সীমানা নিয়ে নিজের দলে এমন পরিস্থিতি হলে, নিবার্চনে কী হবে অনুমেয়।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট করার দাবি জানিয়েছেন চার সদস্যের আংশিক প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক পদপ্রার্থী এ বি জুবায়ের।
রিজভী বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক। সরকারের আন্তরিকতার অভাব আছে তা নয়। দ্রব্য মূল্য কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও কর্মসংস্থান তৈরি হয়নি। দিন দিন কলকারখানা সব বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।’
দুই মাস ধরে দলের সকল সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার পর, তার লিখিত জবাব এবং অন্যান্য আলামত বিশ্লেষণ করে এনসিপি তাকে নির্দোষ বলে ঘোষণা করে এবং তার ওপর থেকে বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কেউ কেউ পিআর পিআর বলে এখনো গলা ফাটাচ্ছে। উদ্দেশ্য কিন্তু পিআর না, উদ্দেশ্য হচ্ছে পিআর পিআর করে যদি কিছু পাওয়া যায়। যাহোক, আমরা আলাপ-আলোচনা করব, যেসব ভাই ও যেসব রাজনৈতিক দল পিআর পিআর করে আপনারা হয়রান-পেরেশান হয়ে যাচ্ছেন, আসুন আলাপ-আলোচনা করি, আপনাদের কী দাবিদাওয়া আছে সেসব বিষ
তিনি বলেন, জাতীয় সনদ হবে এমন এক সামাজিক চুক্তি, যা জনগণকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অংশীদারিত্বের নিশ্চয়তা দেবে। জনগণকে বাদ দিয়ে, তাদের আকাঙ্ক্ষা উপেক্ষা করে জাতীয় সনদ রচনা হলে তা টেকসই হবে না।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরো বলেন, ‘আমাদের কাঠামোটা সংস্কার করা দরকার। কাঠামোটা বদলাতে হবে। গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। আমরা লাগাব বেগুন গাছ, আসা করব কমলালেবু তা তো হবে না। আমাদের সিস্টেমটা পরিবর্তন করতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শুধু রাজনীতিকে গণতন্ত্রায়ন করলে চলবে না, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে। মিডিয়াকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে। শুধু ভোট দিয়ে সরকার গঠন করলেই গণতন্ত্র হবে না। প্রত্যেকটি জায়গায় যদি গণতন্ত্রের পতিফলন ঘটানো না যায়, তাহলে গণতন্ত্র কাজ করবে না।