সংঘাতের মাঝেই ইউক্রেনে তীব্র বর্ষণ ও বন্যায় কমপক্ষে নয় জন প্রাণ হারিয়েছেন। দেশটির জরুরি সেবা জানিয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলীয় ওডেসায় বাঁধভাঙা বৃষ্টিপাতে এক শিশুসহ অন্তত নয়জন নিহত হয়েছেন। কর্তৃপক্ষ বলছে, এ পর্যন্ত মোট ৩৬২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং বৃহস্পতিবার আবহাওয়া আরও খারাপ থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধে কয়েক দফা আলোচনার চেষ্টার পর ইউক্রেনের পক্ষে স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এই ইউক্রেনপন্থি অবস্থানের পর ক্রেমলিন ঘোষণা করেছে যে, তাদের সামনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ট্রাম্প রাশিয়াকে ‘কাগজের বাঘ’ হিসেবে অভিহিত করার পর মস্
ট্রাম্প দাবি করেন, তিনি আরও ছয়টি যুদ্ধ থামিয়েছেন। এগুলো হলো— থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া, আর্মেনিয়া-আজারবাইজান, কসোভো-সার্বিয়া, ইসরায়েল-ইরান, মিশর-ইথিওপিয়া ও রুয়ান্ডা-কঙ্গো। ট্রাম্প বলছেন, বাণিজ্য বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে এগুলো বন্ধ করেছেন তিনি।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ফন ডেয়ার লাইয়েন বলেছেন, "সমমনোভাবাপন্ন এবং একই মূল্যবোধের সহযোগীদের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করাই এই মুহূর্তে লক্ষ্য হওয়া উচিত।" তিনি আরো জানান, নতুন কৌশল এবং নীতির মাধ্যমে ইইউ-এর সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক নতুন মাত্রা পাবে।
সম্প্রতি এক মঞ্চে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের পাশে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতি ও যৌথ ঘোষণার পর ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে এমন প্রতিক্রিয়াই জানিয়েছেন ট্রাম্প।
শি জিনপিং বলেন, ‘৯ মে এবং ৩ সেপ্টেম্বর আমরা একে অপরের অতিথি হয়ে বিশ্ব ফ্যাসিবাদবিরোধী যুদ্ধের বিজয় উদযাপনে অংশ নিই। এটি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের একটি ভালো ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। এটি প্রমাণ করে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধান বিজয়ী দেশ ও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে চীন ও রাশিয়া বড়
ট্রাম্প শুল্ক আরোপের পর ভারত যে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য শুল্ক শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে, সে প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘এখন তারা তাদের শুল্ক একেবারে শূন্যে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু সময় ফুরিয়ে আসছে। এটা তাদের বহু বছর আগে করা উচিত ছিল।’
রাশিয়া প্রথমবারের মতো নৌ-ড্রোন ব্যবহার করে ইউক্রেনের কোনো যুদ্ধজাহাজে হামলা চালিয়েছে।
আগামী সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ কুচকাওয়াজে ২৬ জন বিদেশি রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান অংশ নেবেন। তবে পশ্চিমা দেশগুলোর কোনো নেতা আমন্ত্রণ পাননি। কেবলমাত্র স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোকে ডাকা হয়েছে। যিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রের একজন নেতা।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন এই 'সংঘাত' এর সমাধান করা 'কঠিন একটি কাজ'। তিনি এটিও স্বীকার করেছেন যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সম্ভবত সংঘাতের ইতি টানতে আগ্রহী নন।
এ বৈঠকের দিন-তারিখ নিয়ে অবশ্য কোনো তরহ্য মেলেনি। নির্ধারণ হয়নি বৈঠকের স্থানও। তবে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্ৎস আভাস দিয়েছেন, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ত্রিপাক্ষিক বৈঠকটি হতে পারে।
বৈঠকের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ বন্ধে অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, কূটনৈতিকভাবে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সমর্থন আছে।