আব্বাস এমন সময়ে এ আহ্বান জানালেন যখন ইউরোপীয় দেশগুলো ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে। তার ভাষণ দেওয়ার কিছু সময় আগেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেন। আগের দিন কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্য একই স্বীকৃতি দেয়।
এ তালিকায় আরও দেশ যুক্ত হওয়ার পথে রয়েছে বলেও জানান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট। বলেন, এ দেশগুলো জুলাইয়ে আমাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে শান্তিকে বেছে নেওয়ার দায়িত্বশীল ও প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্পেন, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে ও সুইডেনও একই পথে এগোচ্ছে।
অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো আগামী সপ্তাহে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিলে, ইসরায়েল পশ্চিম তীর দখল ঘোষণার হুমকি দিয়েছে।
ভোটের জন্য প্রস্তুত খসড়াটি পর্যালোচনা করেছে বার্তা সংস্থা- এএফপি। এতে সাহায্যের প্রবেশাধিকার উন্মুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি সব পক্ষ ‘গাজায় অবিলম্বে, নিঃশর্ত ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির’ দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে নিউইয়র্কে নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান কার্যালয়ে এই ভ
জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদন বলছে, এই চারটি কাজের প্রতিটিই গাজায় করে চলেছে ইসরায়েল। ফলে তারা গণহত্যায় অভিযুক্ত। এমনকি ইসরায়েলের নেতাদের বিবৃতি ও তাদের সেনাবাহিনীর আচরণের ধরনকেও গণহত্যার প্রমাণ হিসে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
গাজায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করেছে জাতিসংঘ। শুক্রবার (২২ আগস্ট) জাতিসংঘের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি এখন মারাত্মক দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। গাজার মানুষ অনাহার, চরম অভাব ও মৃত্যুর ঝুঁকিতে দিন কাটাচ্ছেন।
জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব মিরোস্লাভ ইয়েনচা বৈঠকে বলেন, এ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে গাজায় নতুন একটি বিপর্যয় সৃষ্টি হবে, যা পুরো অঞ্চলে প্রভাব ফেলবে। আরও বাস্তুচ্যুতি, হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞের কারণ হবে।
গাজায় ইসরায়েলের হামলাকে ‘গণহত্যা’ আখ্যা দিয়ে জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি ফ্রানচেসকা আলবানিজ বলেন, ইসরায়েলের অর্থনীতি দখলদারিত্ব ও নিপীড়নের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। তাই প্রতিটি দেশকে এখনই ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের সম্পর্ক পর্যালোচনা করে তা স্থগিত করা উচিত। এছাড়া বিশ্বকে এখনই এর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্ব
পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে অন্তত ৯ জন বাসযাত্রীকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাতে ঝোব ও লোরালাই জেলার সীমানা ঘেঁষা সুর-ডাকাই এলাকায় এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার দেশটির সংবাদমাধ্যম ডন এ খবর নিশ্চিত করেছে।
হুতিদের প্রযুক্তিগত উত্থান শুরু হয় ২০১৫ সালের দিকে, যখন সৌদি আরব তাদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা শুরু করে। এই সময় থেকেই হুতিরা বুঝে যায়, শুধু ছোট অস্ত্র বা স্থানীয় হামলা দিয়ে টিকে থাকা যাবে না। দরকার প্রযুক্তিনির্ভর প্রতিরোধ। সেই থেকেই শুরু হয় তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, রাডার, এবং স্যাটেলাইট-নির্ভর হামলা
যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলেন, তখন আবার সম্পর্ক উষ্ণ হলো। তিনি জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন, মার্কিন দূতাবাস সেখানে স্থানান্তর করলেন এবং গোলান মালভূমিকে ইসরায়েলের অংশ হিসেবে মেনে নিলেন। এ সময়ের নীতিগুলো ফিলিস্তিনের জন্য ছিল বড় ধাক্কা।
লাসায় একটি বিশাল জনসমাবেশ হয় দালাই লামাকে চীনা সেনার হাত থেকে রক্ষার জন্য। এই সমাবেশ দমন করতে চীনা বাহিনী চালায় ট্যাংক, কামান, গুলি। হাজার হাজার তিব্বতি নিহত হন।
ইরানের প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, এ সমন্বিত হামলা আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার আইন ও মানবিক আইনের মৌলিক নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
হামাসের জন্ম হয়েছিল ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের ডাক হিসেবে। কিন্তু একে শুধু প্রতিরোধ বললে ভুল হবে। এটি ছিল ধর্ম, রাজনীতি আর সামাজিক সেবার এক অনন্য মিশেল।