
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বাজেট ঘাটতিতে টাকার অভাবে নিজস্ব অর্থায়নে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন ইউক্রেনের দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মিখাইল পোডোলিয়াক। কিয়েভের প্রধান অগ্রাধিকার ‘সামরিকায়ন কার্যক্রম’ হওয়া উচিত বলেও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটি শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এ খবর দিয়েছে। আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে জেলেনস্কির মেয়াদ আরও আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু সামরিক আইন জারি থাকার অজুহাতে নির্বাচন আহ্বান করেননি তিনি।
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
এর মধ্যেই ইউক্রেনের ওপর নির্বাচন আয়োজনের চাপ বাড়িয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি আগে জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরাচারী’ বলে অভিহিত করেছেন। তার নির্বাচন আয়োজনের চাপের উত্তরে জেলেনস্কির জবাব ছিল, তিনি ভোট আয়োজন করতে প্রস্তুত। কিন্তু ভোট করলে তার পশ্চিমা মিত্রদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে।
এর মধ্যেই বৃহস্পতিবার জেলেনস্কির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পোডোলিয়াক বলেন, নির্বাচন আয়োজনের বড় বাধা হলো অর্থায়ন। বাস্তবতা হলো— বাজেট ঘাটতির কারণে আমরা এই অর্থায়নের ভার বহন করতে পারছি না।
পোডোলিয়াকের মতে, ইউক্রেনের বাজেটে আরও গুরুত্বপূর্ণ খাতে ব্যয় করার প্রয়োজন রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ‘সামরিকায়ন’ ও ‘সামাজিক কর্মসূচি’, যা পৃথক পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক ক্ষতি পুষিয়ে দেবে। তবে দেশটির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন ও পার্লামেন্টের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাব্য ব্যয় হিসাব করে দেখতে পারে বলে জানান তিনি।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই সম্প্রতি প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হলে জেলেনস্কি তার সাবেক শীর্ষ কমান্ডার ও সম্ভাব্য প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভ্যালেরি জালুঝনির কাছে বড় ব্যবধানে পরাজিত হবেন।

বাজেট ঘাটতিতে টাকার অভাবে নিজস্ব অর্থায়নে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন ইউক্রেনের দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মিখাইল পোডোলিয়াক। কিয়েভের প্রধান অগ্রাধিকার ‘সামরিকায়ন কার্যক্রম’ হওয়া উচিত বলেও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটি শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এ খবর দিয়েছে। আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে জেলেনস্কির মেয়াদ আরও আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু সামরিক আইন জারি থাকার অজুহাতে নির্বাচন আহ্বান করেননি তিনি।
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
এর মধ্যেই ইউক্রেনের ওপর নির্বাচন আয়োজনের চাপ বাড়িয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি আগে জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরাচারী’ বলে অভিহিত করেছেন। তার নির্বাচন আয়োজনের চাপের উত্তরে জেলেনস্কির জবাব ছিল, তিনি ভোট আয়োজন করতে প্রস্তুত। কিন্তু ভোট করলে তার পশ্চিমা মিত্রদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে।
এর মধ্যেই বৃহস্পতিবার জেলেনস্কির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পোডোলিয়াক বলেন, নির্বাচন আয়োজনের বড় বাধা হলো অর্থায়ন। বাস্তবতা হলো— বাজেট ঘাটতির কারণে আমরা এই অর্থায়নের ভার বহন করতে পারছি না।
পোডোলিয়াকের মতে, ইউক্রেনের বাজেটে আরও গুরুত্বপূর্ণ খাতে ব্যয় করার প্রয়োজন রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ‘সামরিকায়ন’ ও ‘সামাজিক কর্মসূচি’, যা পৃথক পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক ক্ষতি পুষিয়ে দেবে। তবে দেশটির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন ও পার্লামেন্টের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাব্য ব্যয় হিসাব করে দেখতে পারে বলে জানান তিনি।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই সম্প্রতি প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হলে জেলেনস্কি তার সাবেক শীর্ষ কমান্ডার ও সম্ভাব্য প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভ্যালেরি জালুঝনির কাছে বড় ব্যবধানে পরাজিত হবেন।

যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের পর ইউরোপীয় কমিশনের সাবেক শীর্ষ প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রক থিয়েরি ব্রেটন অবশ্য এটিকে একটি "চিরুনি অভিযান" চলছে বলে উল্লেখ করেছেন।
২ দিন আগে
লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদ ডেবেইবা তার বিবৃতিতে বলেন, ‘এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা জাতির, সামরিক প্রতিষ্ঠানের এবং সাধারণ মানুষের জন্য একটি বড় ক্ষতি। আমরা এমন ব্যক্তিদের হারালাম যারা আন্তরিকতা, দায়িত্ববোধ এবং দেশপ্রেমের সঙ্গে তাদের দেশকে সেবা করেছেন।’
২ দিন আগে
ভারতের দিল্লি ও কলকাতায় বাংলাদেশের দূতাবাস, উপদূতাবাস এবং পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়িতে বাংলাদেশ ভিসা আবেদন কেন্দ্রের সামনে লাগাতার বিক্ষোভ চলছে। এর মধ্যেই ত্রিপুরা সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৩ দিন আগে
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ফিলিস্তিনিদের অধিকারের পক্ষে সোচ্চার ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশনে’র কারাবন্দি সদস্যদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেন থুনবার্গ। সংগঠনটিকে ব্রিটিশ সরকার ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করেছে।
৩ দিন আগে