
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার ওপর অলিখিত নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কোনো দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে কিনলে তার জন্য বাড়তি শুল্কের ‘শাস্তি’ও দিয়েছেন তিনি। ভারত এর অন্যতম প্রমাণ। এবারে ট্রাম্প নিজেই বলছেন, ইউরোপের একটি দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনলে কোনো ‘শাস্তি’ দেবেন না তিনি!
ইউরোপের কোন দেশ ট্রাম্পের কাছ থেকে বিশেষ এই ‘ছাড়’ পেতে যাচ্ছে? কেনই বা ট্রাম্প ছাড় দিচ্ছেন এই দেশটিকে?
বিবিসি ও সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ বিষয়ে কথা বলেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি জানান, হাঙ্গেরিই ইউরোপের একমাত্র দেশ, যারা কি না রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনতে পারবে এবং এর জন্য তাদের কোনো ‘শাস্তি’র মুখোমুখি হতে হবে না।
হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান হোয়াইট হাউজে গিয়ে এ বিষয়টি ট্রাম্পকে ব্যাখ্যা করেন। পরে ট্রাম্প নিজেই বিষয়টি জানিয়েছেন সাংবাদিকদের। বৈঠক শেষে ট্রাম্প বলেন, ‘রাশিয়া ছাড়া অন্য কোনো দেশ থেকে তেল বা গ্যাস কেনা হাঙ্গেরির জন্য খুবই কঠিন। তাই বিধিনিষেধের ক্ষেত্রে ওদের ছাড় দেওয়া হবে।’
ইউরোপের একদম মাঝ বরার অবস্থিত হাঙ্গেরি। দেশটির চাপাশেই স্থলভাগ, সীমান্তগুলোতে অন্যান্য দেশ, যার মধ্যে রয়েছে— অস্ট্রিয়া, স্লোভাকিয়া, ইউক্রেন, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া এবং সার্বিয়া। ধারেকাছে কোনো সমুদ্র নেই। ফলে পুরোপুরি স্থলভাগ পরিবেষ্টিত হাঙ্গেরির জন্য খনিজ তেলের একমাত্র ভরসা রাশিয়াই।
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এমন যুক্তিই তুলে ধরেছেন হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী অরবান। ট্রাম্পও সে যুক্তি মেনে নিয়েছেন। সে কারণেই হাঙ্গেরিতে ছাড় দিচ্ছেন রাশিয়ার কাছ থেকে তেল-গ্যাস কেনার ক্ষেত্রে।
অরবান একই যুক্তি দিয়ে রাশিয়াকেও আস্থায় নিয়ে রেখেছেন, যেন তাদের কাছ থেকে কম দামে তেল-গ্যাস কিনতে পারেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, এটিই অরবানের রাজনীতির অন্যতম কৌশল। এমনকি আগামী বছরের ভোট সামনে রেখে রাশিয়ার কাছ থেকে সস্তায় তেল কেনার ব্যবস্থা করে রাখবেন— এমন প্রতিশ্রুতিই ভোটারদের দিয়ে রেখেছেন তিনি।
এর আগে রাশিয়ার বৃহত্তম দুটি খনিজ তেল সংস্থাকে গত মাসে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বলা হয়েছে, এ দুই সংস্থার কাছ থেকে কোনো দেশ তেল কিনলে তাদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। একমাত্র হাঙ্গেরি সেই নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল।

রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার ওপর অলিখিত নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কোনো দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে কিনলে তার জন্য বাড়তি শুল্কের ‘শাস্তি’ও দিয়েছেন তিনি। ভারত এর অন্যতম প্রমাণ। এবারে ট্রাম্প নিজেই বলছেন, ইউরোপের একটি দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনলে কোনো ‘শাস্তি’ দেবেন না তিনি!
ইউরোপের কোন দেশ ট্রাম্পের কাছ থেকে বিশেষ এই ‘ছাড়’ পেতে যাচ্ছে? কেনই বা ট্রাম্প ছাড় দিচ্ছেন এই দেশটিকে?
বিবিসি ও সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ বিষয়ে কথা বলেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি জানান, হাঙ্গেরিই ইউরোপের একমাত্র দেশ, যারা কি না রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনতে পারবে এবং এর জন্য তাদের কোনো ‘শাস্তি’র মুখোমুখি হতে হবে না।
হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান হোয়াইট হাউজে গিয়ে এ বিষয়টি ট্রাম্পকে ব্যাখ্যা করেন। পরে ট্রাম্প নিজেই বিষয়টি জানিয়েছেন সাংবাদিকদের। বৈঠক শেষে ট্রাম্প বলেন, ‘রাশিয়া ছাড়া অন্য কোনো দেশ থেকে তেল বা গ্যাস কেনা হাঙ্গেরির জন্য খুবই কঠিন। তাই বিধিনিষেধের ক্ষেত্রে ওদের ছাড় দেওয়া হবে।’
ইউরোপের একদম মাঝ বরার অবস্থিত হাঙ্গেরি। দেশটির চাপাশেই স্থলভাগ, সীমান্তগুলোতে অন্যান্য দেশ, যার মধ্যে রয়েছে— অস্ট্রিয়া, স্লোভাকিয়া, ইউক্রেন, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া এবং সার্বিয়া। ধারেকাছে কোনো সমুদ্র নেই। ফলে পুরোপুরি স্থলভাগ পরিবেষ্টিত হাঙ্গেরির জন্য খনিজ তেলের একমাত্র ভরসা রাশিয়াই।
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এমন যুক্তিই তুলে ধরেছেন হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী অরবান। ট্রাম্পও সে যুক্তি মেনে নিয়েছেন। সে কারণেই হাঙ্গেরিতে ছাড় দিচ্ছেন রাশিয়ার কাছ থেকে তেল-গ্যাস কেনার ক্ষেত্রে।
অরবান একই যুক্তি দিয়ে রাশিয়াকেও আস্থায় নিয়ে রেখেছেন, যেন তাদের কাছ থেকে কম দামে তেল-গ্যাস কিনতে পারেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, এটিই অরবানের রাজনীতির অন্যতম কৌশল। এমনকি আগামী বছরের ভোট সামনে রেখে রাশিয়ার কাছ থেকে সস্তায় তেল কেনার ব্যবস্থা করে রাখবেন— এমন প্রতিশ্রুতিই ভোটারদের দিয়ে রেখেছেন তিনি।
এর আগে রাশিয়ার বৃহত্তম দুটি খনিজ তেল সংস্থাকে গত মাসে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বলা হয়েছে, এ দুই সংস্থার কাছ থেকে কোনো দেশ তেল কিনলে তাদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। একমাত্র হাঙ্গেরি সেই নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল।

বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আজ রাতে কমান্ডার ইন চিফ হিসেবে আমার নির্দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তরপশ্চিম নাইজেরিয়ায় আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী এবং মারাত্মক হামলা শুরু করেছে। আইএস যোদ্ধারা নিরীহ খ্রিষ্টানদের লক্ষ্যবস্তু
১২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই যোদ্ধা ওসমান হাদিকে হত্যার দায়ে ভারতকে অভিযুক্ত করে বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ করেছে শিখ সম্প্রদায়ের মানুষ। শিখ ফর জাস্টিস (এসএফজে) নামে একটি সংগঠনের নামে যুক্তরাষ্ট্রেরও ওয়াশিংটন, যুক্তরাজ্যের লন্ডন, কানাডার টরেন্টো, ভ্যানকুভার, ইতালির মিলান এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে তারা
১ দিন আগে
হামলাকারীরা পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখানোর পর দানিশকে লক্ষ্য করে অন্তত তিন রাউন্ড গুলি ছোড়েন। এর মধ্যে দুটি গুলি তার মাথায় লাগে। গুলি করার ঠিক আগে এক হামলাকারী দানিশকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘তুমি এখনো আমাকে চেনো না, এবার চিনবে।’
১ দিন আগে
গত ৫ ডিসেম্বরের রাতে ঘটনা নিয়ে কথাগুলো বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন মুহাম্মদ আতাহার হুসেইনের স্ত্রী শবনম পারভিন। ওই রাতে ৪০ বছর বয়সি মুহাম্মদ আতাহার হুসেইনকে বিহারের নাওয়াদা জেলায় রোহ অঞ্চলের ভট্টা গ্রামে নৃশংসভাবে পেটানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় বিহার শরিফ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ ডিসে
২ দিন আগে