বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় পার্টির যিনি চেয়ারম্যান ছিলেন, তার সঙ্গে প্রার্থী মনোনয়ন প্রশ্নে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ায় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ নির্বাচন থেকে বিরত ছিলেন। কিন্তু তিনি পার্টির
তৈমূর বলেন, নির্বাচন হয়েছে সরকার বনাম সরকার। দেশ একদলীয় শাসনের দিকে যাচ্ছে। আমাদের জন্য দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি সম্ভব না। আগামী প্রজন্মও পারবে না। তৃতীয় প্রজন্ম হয়তো পারবে। সরকার ভাবে ক্ষমতা
তার আগে সকাল ১০টায় শপথ নেন আওয়ামী লীগের ২২২ জন নতুন সংসদ সদস্য। শপথ অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী নিজেই নিজের শপথ নেন। পরে একযোগে সবাইকে শপথবাক্য
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছেন সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান। তিনি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। নির্বাচনে
মঙ্গলবার গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু ও সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের অধীন ডামি একদলীয় নির্বাচন ছিল বিভৎস এবং বাংলাদেশের জনগণ ঘৃণাভরে
সিলেট-৬ আসনে সোনালি আঁশ প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ৮৫৮ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মুবিন চৌধুরী। আসনটিতে নৌকা প্রতীকে ৫০ হাজার ৯০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন সাবেক
সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমম্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত
তারা আরও বলেন, এই সরকার লুটেরাদের সাথে ক্ষমতার ভাগ-বাটোয়ারা করে দেশে ব্যাংক-লুট, টাকাপাচার ও মাফিয়াতন্ত্রকে পাকাপোক্ত করার নির্বাচন করছে। যাতে এই নির্বাচনটা নিরাপদ ও ন্যায্য বাধা-বিরোধীতা ছাড়া তারা করতে
বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, রাজনৈতিক নৈরাজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে পরাশক্তির ওপর নির্ভরশীল করে ফেলা, রাষ্ট্রকে পুনর্গঠনের অযোগ্য করে তোলা, সমাজে তীব্র বিভাজন ও বিদ্বেষের
সুব্রত চৌধুরী বলেন, বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের সকল গৌরবময় অর্জন সমূলে বিনাশ করেছে এই সরকার। ৭ তারিখের নির্বাচন পাতানো, সাজানো, ডামি ও গণবিরোধী নির্বাচন। অতীতের স্বৈরাচার আইয়ুব, ইয়াহিয়া ও এরশাদের চেয়েও
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে শুক্রবার মঞ্চের নেতারা আরও বলেন, সরকারের পায়ের তলায় কোন মাটি নেই। কোন জনসমর্থনও নেই। এই অবস্থায় এরা এই ডামি নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য
ভোটের দিনে জনগণকে ঘর থেকে বাহির না হয়ে ‘ভোট বর্জনের’ আহ্বান জানিয়ে ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি
তারা আরও বলেন, সরকার স্বেচ্ছা মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আগামী ৭ তারিখ সরকার ও প্রশাসন মিলে এ দেশের মালিক নাগরিকদের আবার অপমান করতে যাচ্ছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একইভাবে করেছিল। ভোট কেন্দ্রে
সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠার একদফা দাবিতে, নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে গণসংযোগ সফলে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগর পানির
ড. রেজা কিবরিয়া ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ছেড়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে যোগ দেন এবং ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
দলের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “নেতারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের কথা বলছেন। এতে দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। আমরা যখন মাঠে যাচ্ছি তখন মাঠের লোকজন আমাদের নিয়ে টিটকারি করছে। বাজে মন্তব্য করছে, বেঈমান বলে ডাকছে। যার কারণে বাধ্য হয়েই নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।”
তিনি বলেন, বাতি নেভার আগে কিন্তু দপদপ করে জ্বলে, শেখ হাসিনার বাতিও নিভে যাবে। অন্যায়ভাবে ড. ইউনুসকে জেলে প্রেরণ করা হয়েছে। কারণ, এই নোবেল নাকি আপনার পাওয়ার কথা ছিল। মির্জা আজম, নানককে বিদেশে