প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন ৬১০ জন কৃষিবিদ। এছাড়া নেতৃবৃন্দ বেগম খালেদা জিয়ার গুরুতর শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় নিয়ে তাকে অবিলম্বে মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত ও যথাযথ সুচিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানান।
বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন জাতীয় কৃষিবিদ নেতৃবৃন্দ, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ও শিক্ষকবৃন্দ, সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কৃষি, মৎস্য, পশুচিকৎসা, পশুপালন, কৃষি অর্থনীতি ও কৃষি প্রকৌশলীরা।
তাদের পক্ষে বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন এগ্রিকালচারিস্ট’ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এ্যাব) এর আহ্বায়ক কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন ও সদস্য সচিব কৃষিবিদ অধ্যাপক ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান।
বিবৃতিতে বলা হয়— খালেদা জিয়া বর্তমানে ঢাকা এভারকেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন। তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্ট ও পরামর্শ অনুযায়ী তাকে সুস্থ করে তুলতে হলে যে ধরনের চিকিৎসা ও যন্ত্রপাতি দরকার তা বাংলাদেশে নেই। মেডিকেল বোর্ড বলেছেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা দেওয়ার মতো আর কিছু বাকি নেই। এহেন উদ্বেগজনক পরিস্থিতে অর্ধসহস্রাধিক কৃষিবিদ এক যৌথ বিবৃতিতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছে যে, সরকারের উচিত হবে রাজনীতি ও সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে মানবিক দিক বিবেচনা করে বিদেশে বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার সুযোগ করে দেওয়া।
তারা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া কার্যত ২০১৮ সালে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় কারাগারে যাওয়ার পর থেকেই চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত। তিনি আগে থেকেই অনেকগুলো জটিল রোগে ভুগছিলেন। কোভিড পরবর্তী শারীরিক জটিলতা আরও প্রকট আকার ধারণ করায় তার বর্তমান অবস্থা আরও ঝুঁকিপূর্ণ ও জটিল বিধায় বিদেশে উন্নত চিকিৎসা অতীব জরুরি, যা প্রত্যকটি নাগরিকের মানবিক অধিকার।
কৃষিবিদ নেতৃবৃন্দ গত শুক্রবার বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হলে ইউনাইটেড হাসপাতাল অ্যাম্বুলেন্স সহায়তা না দেওয়ায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অবিলম্বে ঝুঁকিপূর্ণ শারীরিক অবস্থাকে রাজনীতির মারপ্যাঁচে না ফেলে রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে বেগম খালেদা জিয়ার বার্ধক্যের কথা এবং সম্পূর্ণ মানবিক কারণ বিবেচনা করে সরকার অতিদ্রুত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী বিদেশে অ্যাডভান্সড ট্রিটমেন্ট সেন্টারে বেগম খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসার জন্য যাওয়ার অনুমতি ও সুযোগ করে দিবেন বলে কৃষিবিদ নেতৃবৃন্দ আশা করেন।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর প্রদানকারী কৃষিবিদদের অন্যতম হলেন— কৃষিবিদ মো. ইবরাহিম খলিল (সাবেক মহাপরিচালক-ডিএই ও সাবেক সভাপতি-কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন), কৃষিবিদ আনোয়ারুন্নবী মজুমদার বাবলা (সাবেক মহাসচিব কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন) কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামিম (সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন), কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, কৃষিবিদ মুখলেছুর রহমান (সাবেক চেয়ারম্যান, বিএডিসি), সাবেক ভাইস চ্যান্সেলরদের মধ্যে কৃষিবিদ ড. মোশাররফ হোসাইন মিঞা, কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল হালিম খান, কৃষিবিদ ম. মুস্তাফিজুর রহমান, কৃষিবিদ ড. এ. এম. ফারুক, কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, কৃষিবিদ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল ফারুক প্রমুখ।
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন ৬১০ জন কৃষিবিদ। এছাড়া নেতৃবৃন্দ বেগম খালেদা জিয়ার গুরুতর শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় নিয়ে তাকে অবিলম্বে মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত ও যথাযথ সুচিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানান।
বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন জাতীয় কৃষিবিদ নেতৃবৃন্দ, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ও শিক্ষকবৃন্দ, সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কৃষি, মৎস্য, পশুচিকৎসা, পশুপালন, কৃষি অর্থনীতি ও কৃষি প্রকৌশলীরা।
তাদের পক্ষে বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন এগ্রিকালচারিস্ট’ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এ্যাব) এর আহ্বায়ক কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন ও সদস্য সচিব কৃষিবিদ অধ্যাপক ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান।
বিবৃতিতে বলা হয়— খালেদা জিয়া বর্তমানে ঢাকা এভারকেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন। তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্ট ও পরামর্শ অনুযায়ী তাকে সুস্থ করে তুলতে হলে যে ধরনের চিকিৎসা ও যন্ত্রপাতি দরকার তা বাংলাদেশে নেই। মেডিকেল বোর্ড বলেছেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা দেওয়ার মতো আর কিছু বাকি নেই। এহেন উদ্বেগজনক পরিস্থিতে অর্ধসহস্রাধিক কৃষিবিদ এক যৌথ বিবৃতিতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছে যে, সরকারের উচিত হবে রাজনীতি ও সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে মানবিক দিক বিবেচনা করে বিদেশে বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার সুযোগ করে দেওয়া।
তারা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া কার্যত ২০১৮ সালে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় কারাগারে যাওয়ার পর থেকেই চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত। তিনি আগে থেকেই অনেকগুলো জটিল রোগে ভুগছিলেন। কোভিড পরবর্তী শারীরিক জটিলতা আরও প্রকট আকার ধারণ করায় তার বর্তমান অবস্থা আরও ঝুঁকিপূর্ণ ও জটিল বিধায় বিদেশে উন্নত চিকিৎসা অতীব জরুরি, যা প্রত্যকটি নাগরিকের মানবিক অধিকার।
কৃষিবিদ নেতৃবৃন্দ গত শুক্রবার বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হলে ইউনাইটেড হাসপাতাল অ্যাম্বুলেন্স সহায়তা না দেওয়ায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অবিলম্বে ঝুঁকিপূর্ণ শারীরিক অবস্থাকে রাজনীতির মারপ্যাঁচে না ফেলে রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে বেগম খালেদা জিয়ার বার্ধক্যের কথা এবং সম্পূর্ণ মানবিক কারণ বিবেচনা করে সরকার অতিদ্রুত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী বিদেশে অ্যাডভান্সড ট্রিটমেন্ট সেন্টারে বেগম খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসার জন্য যাওয়ার অনুমতি ও সুযোগ করে দিবেন বলে কৃষিবিদ নেতৃবৃন্দ আশা করেন।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর প্রদানকারী কৃষিবিদদের অন্যতম হলেন— কৃষিবিদ মো. ইবরাহিম খলিল (সাবেক মহাপরিচালক-ডিএই ও সাবেক সভাপতি-কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন), কৃষিবিদ আনোয়ারুন্নবী মজুমদার বাবলা (সাবেক মহাসচিব কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন) কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামিম (সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন), কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, কৃষিবিদ মুখলেছুর রহমান (সাবেক চেয়ারম্যান, বিএডিসি), সাবেক ভাইস চ্যান্সেলরদের মধ্যে কৃষিবিদ ড. মোশাররফ হোসাইন মিঞা, কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল হালিম খান, কৃষিবিদ ম. মুস্তাফিজুর রহমান, কৃষিবিদ ড. এ. এম. ফারুক, কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, কৃষিবিদ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল ফারুক প্রমুখ।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে