প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আগামী বুধবার প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। এদিন বেলা ১১টায় রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর তোপখানা রোডে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সাইফুল হক বলেন, যুগপৎভাবে ধারাবাহিকভাবে অচিরেই কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। গণতন্ত্র মঞ্চ আগামী ৩১ জুলাই বেলা ১১টায় পল্টন মোড়ে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং সরকারের পদত্যাগসহ দাবি বাস্তবায়নে প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করছি।
সংবাদ সম্মেলনে গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন সাইফুল হক। দাবিগুলো হলো, দ্রুত কারফিউ প্রত্যাহার করে সশস্ত্র বাহিনী ও বিজিবিসহ বিশেষ বাহিনীসমূহকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে, ইন্টারনেট ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু করতে হবে এবং টেলিভিশনসহ গণমাধ্যমের ওপর সরকারি হস্তক্ষেপ প্রত্যাহার করে গণমাধ্যমের স্বাধীন দায়িত্বশীল ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে, জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ছাত্র জনতার হত্যাকাণ্ডসহ সমগ্র ঘটনার নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত-অপরাধীদের চিহ্নিত এবং তাদের আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত ও আন্দোলনকারী ছাত্র জনতার ওপর গুলি-হত্যার পরিকল্পনাকারী নির্দেশদাতা ও বাস্তবায়নকারীদের যথাযথ বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
এছাড়া ছাত্র-জনতাসহ বিরোধী দলসমূহের নেতাকর্মী সমর্থকদের গ্রেফতার, রিমান্ডের নামে শারীরিক মানসিক নির্যাতন-মিথ্যা ও হয়রানিমূলক সব মামলা প্রত্যাহার এবং তাদের মুক্তি নিশ্চিত করতে হবে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুম হওয়া ও তুলে নেওয়া নেতাদের অবিলম্বে মুক্তি, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং শিক্ষার্থীদের ৯ দফা গণতান্ত্রিক দাবি দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। ব্লক রেইডের ছত্রছায়ায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর হামলা, আক্রমণ, ভাঙচুর, লুটপাট ও নির্যাতন-নিপীড়ন এখনি বন্ধ করতে হবে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আগামী বুধবার প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। এদিন বেলা ১১টায় রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর তোপখানা রোডে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সাইফুল হক বলেন, যুগপৎভাবে ধারাবাহিকভাবে অচিরেই কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। গণতন্ত্র মঞ্চ আগামী ৩১ জুলাই বেলা ১১টায় পল্টন মোড়ে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং সরকারের পদত্যাগসহ দাবি বাস্তবায়নে প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করছি।
সংবাদ সম্মেলনে গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন সাইফুল হক। দাবিগুলো হলো, দ্রুত কারফিউ প্রত্যাহার করে সশস্ত্র বাহিনী ও বিজিবিসহ বিশেষ বাহিনীসমূহকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে, ইন্টারনেট ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু করতে হবে এবং টেলিভিশনসহ গণমাধ্যমের ওপর সরকারি হস্তক্ষেপ প্রত্যাহার করে গণমাধ্যমের স্বাধীন দায়িত্বশীল ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে, জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ছাত্র জনতার হত্যাকাণ্ডসহ সমগ্র ঘটনার নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত-অপরাধীদের চিহ্নিত এবং তাদের আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত ও আন্দোলনকারী ছাত্র জনতার ওপর গুলি-হত্যার পরিকল্পনাকারী নির্দেশদাতা ও বাস্তবায়নকারীদের যথাযথ বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
এছাড়া ছাত্র-জনতাসহ বিরোধী দলসমূহের নেতাকর্মী সমর্থকদের গ্রেফতার, রিমান্ডের নামে শারীরিক মানসিক নির্যাতন-মিথ্যা ও হয়রানিমূলক সব মামলা প্রত্যাহার এবং তাদের মুক্তি নিশ্চিত করতে হবে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুম হওয়া ও তুলে নেওয়া নেতাদের অবিলম্বে মুক্তি, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং শিক্ষার্থীদের ৯ দফা গণতান্ত্রিক দাবি দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। ব্লক রেইডের ছত্রছায়ায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর হামলা, আক্রমণ, ভাঙচুর, লুটপাট ও নির্যাতন-নিপীড়ন এখনি বন্ধ করতে হবে।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
৮ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে