প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ছাত্র গণঅভ্যুত্থান নিপীড়নমূলক রাষ্ট্র ব্যবস্থা উচ্ছেদ করে জাতীয় মুক্তির সূচনা করেছে। রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের প্রশ্নটি সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। ছাত্রগণ অভ্যুত্থানের মূল শক্তি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অভিপ্রায় অনুযায়ী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হওয়ায় অভ্যুত্থানের প্রাথমিক বিজয় অর্জিত হয়েছে। রক্তাক্ত জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ড এবং ফ্যাসিবাদী সরকারের পেটুয়া বাহিনী ও সশস্ত্র শক্তিকে নিরস্ত্র ছাত্র জনতা মোকাবেলা করে জাতীয় মুক্তির দুর্গ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা বিশ্ব রাজনীতিতে এক অনন্য ঘটনা। এই ঐতিহাসিক বিজয়ে স্ফুলিঙ্গের ন্যায় প্রেরণা যুগিয়েছে আবু সাঈদ, মুগ্ধের ন্যায় শত শত চরম আত্মত্যাগ। ছাত্র জনতার স্বতঃস্ফূর্ত গণবিস্ফোরণ ও গণবিদ্রোহ বাংলাদেশকে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র পুনর্নির্মাণ ও পুনর্গঠনের অধিকতর সুযোগ এনে দিয়েছে। ডক্টর ইউনূসের নেতৃত্বাধীন গঠিত সরকারকে রাষ্ট্র রূপান্তরের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
শুক্রবার (৯ আগস্ট ২০২৪) উত্তরায় আ স ম আবদুর রব এর বাসায় ছাত্রগণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলীয় সংগঠকদের সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে, অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে, দানবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ছাত্রগণঅভ্যুত্থানের বিজয় রাষ্ট্রব্যবস্থা রূপান্তরের অবারিত দ্বার উন্মুক্ত করেছে। এই মুহূর্তে প্রত্যেক গ্রামে, শহরের প্রত্যেক এলাকায়, প্রতিটি কারখানায় আইনশৃঙ্খলা ও জনগণের নিরাপত্তা বিধানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত সকল শক্তির সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গড়ে তুলে রাষ্ট্র রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে হবে।
তানিয়া রব বলেন, আন্দোলনকারী শক্তিকে সংগঠিত করে রাজনৈতিক ময়দানে জনগণের সপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করার মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কারের স্বপক্ষে নতুন শক্তির উদ্ভব হবে যা হবে রাষ্ট্র রূপান্তরের মূল শক্তি।
আরো বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ, অ্যাডভোকেট কে এম জাবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, অ্যাডভোকেট সৈয়দা ফাতেমা হেনা, এ কে এম মিজান উর রশীদ চৌধুরী,অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল,অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, মোশারফ হোসেন, ইকবাল খান জাহিদ,মোশারেফ হোসেন মন্টু, এস.এম সামছুল আলম নিক্সন, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আব্দুল মান্নান মুন্সী,বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নাসিম, ফারজানা দিবা, জিয়াউল কবির দুলু,কামরুল আহসান অপু প্রমুখ।
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ছাত্র গণঅভ্যুত্থান নিপীড়নমূলক রাষ্ট্র ব্যবস্থা উচ্ছেদ করে জাতীয় মুক্তির সূচনা করেছে। রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের প্রশ্নটি সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। ছাত্রগণ অভ্যুত্থানের মূল শক্তি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অভিপ্রায় অনুযায়ী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হওয়ায় অভ্যুত্থানের প্রাথমিক বিজয় অর্জিত হয়েছে। রক্তাক্ত জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ড এবং ফ্যাসিবাদী সরকারের পেটুয়া বাহিনী ও সশস্ত্র শক্তিকে নিরস্ত্র ছাত্র জনতা মোকাবেলা করে জাতীয় মুক্তির দুর্গ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা বিশ্ব রাজনীতিতে এক অনন্য ঘটনা। এই ঐতিহাসিক বিজয়ে স্ফুলিঙ্গের ন্যায় প্রেরণা যুগিয়েছে আবু সাঈদ, মুগ্ধের ন্যায় শত শত চরম আত্মত্যাগ। ছাত্র জনতার স্বতঃস্ফূর্ত গণবিস্ফোরণ ও গণবিদ্রোহ বাংলাদেশকে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র পুনর্নির্মাণ ও পুনর্গঠনের অধিকতর সুযোগ এনে দিয়েছে। ডক্টর ইউনূসের নেতৃত্বাধীন গঠিত সরকারকে রাষ্ট্র রূপান্তরের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
শুক্রবার (৯ আগস্ট ২০২৪) উত্তরায় আ স ম আবদুর রব এর বাসায় ছাত্রগণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলীয় সংগঠকদের সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে, অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে, দানবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ছাত্রগণঅভ্যুত্থানের বিজয় রাষ্ট্রব্যবস্থা রূপান্তরের অবারিত দ্বার উন্মুক্ত করেছে। এই মুহূর্তে প্রত্যেক গ্রামে, শহরের প্রত্যেক এলাকায়, প্রতিটি কারখানায় আইনশৃঙ্খলা ও জনগণের নিরাপত্তা বিধানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত সকল শক্তির সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গড়ে তুলে রাষ্ট্র রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে হবে।
তানিয়া রব বলেন, আন্দোলনকারী শক্তিকে সংগঠিত করে রাজনৈতিক ময়দানে জনগণের সপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করার মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কারের স্বপক্ষে নতুন শক্তির উদ্ভব হবে যা হবে রাষ্ট্র রূপান্তরের মূল শক্তি।
আরো বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ, অ্যাডভোকেট কে এম জাবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, অ্যাডভোকেট সৈয়দা ফাতেমা হেনা, এ কে এম মিজান উর রশীদ চৌধুরী,অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল,অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, মোশারফ হোসেন, ইকবাল খান জাহিদ,মোশারেফ হোসেন মন্টু, এস.এম সামছুল আলম নিক্সন, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আব্দুল মান্নান মুন্সী,বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নাসিম, ফারজানা দিবা, জিয়াউল কবির দুলু,কামরুল আহসান অপু প্রমুখ।
ছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘একাত্তরে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধ শুরু করেছিলেন আমাদের নেতা মেজর জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলো যখন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে, জনগণকে আশার বাণী শোনানোর জন্য কাউকে যখন খুঁজে পাওয়া যায়নি, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
১ দিন আগেজি এম কাদের বলেন, দেশ অনিশ্চয়তার পথে চলছে। এই সরকারের কাছে ভালো একটি নির্বাচনের প্রত্যাশা ছিল সবার। কিন্তু আমরা দেখছি, এই সরকারের ভেতরে সরকার আছে। একটি অদৃশ্য ছায়া অনেক উপদেষ্টাকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। এসব কারণে দেশে নির্বাচন করার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি সরকার।
১ দিন আগেএদিকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেও জমা দেননি ১৪৯ জন শিক্ষার্থী। সে হিসাবে মনোনয়ন নেওয়া প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন বাছাইয়ে যাওয়ার আগেই।
১ দিন আগে