প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ছাত্র জনতার গণ অভ্যূত্থানের মাধ্যমে গঠিত হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্র সংস্কার করে পুনর্গঠন করবে বলে মত দিয়েছে গণফোরাম।
শনিবার রাজধানীর আরামবাগে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথসভায় এ মত দেয়া হয়।
বাংলাদেশকে একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তুলতে এবং গণফোরামকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে এ সভার আয়োজন করে দলটি।
সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ইতিহাসে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। দেশবাসী চিরকাল বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে।
তিনি বলেন, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের রক্তের বিনিময়ে সমগ্র দেশবাসীর লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আজ বাংলাদেশকে নতুন করে সাজানোর যে সুযোগ এসেছে জীবনের বিনিময়ে হলেও আমরা তা ধরে রাখতে বদ্ধ পরিকর।
গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক বলেন, জনগণের সকল অধিকার আদায়ে বৈষম্য মুক্ত দেশ গড়তে আমাদের চলা হবে অবিরত। ইতোমধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে, এই সরকারকে গণফোরামের পক্ষ থেকে শুধু সমর্থন নয় পরিপূর্ণভাবে সহায়তার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি।
তিনি বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই আমাদের মূল লক্ষ্য। স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট এ.কে.এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক।
সভায় আরো বক্তব্য দেন দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, সাহিত্য ও সংস্কৃতিক সম্পাদক এম.এ. হামিদ, ছাত্র সম্পাদক সানজিদ রহমান শুভ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান বুলু, ঢাকা জেলা গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান খোকন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আজম রুপু, কামাল উদ্দিন সুমন, ইমাম হোসেন, কবিরুজ্জামান, মাহফুজুর রহমান মাসুম, নিজাম উদ্দিন, এশেক আলী আশিক, শেখ শহিদুল ইসলাম, রিয়াদ হোসেন, ফারুক হোসেন প্রমুখ।
ছাত্র জনতার গণ অভ্যূত্থানের মাধ্যমে গঠিত হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্র সংস্কার করে পুনর্গঠন করবে বলে মত দিয়েছে গণফোরাম।
শনিবার রাজধানীর আরামবাগে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথসভায় এ মত দেয়া হয়।
বাংলাদেশকে একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তুলতে এবং গণফোরামকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে এ সভার আয়োজন করে দলটি।
সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ইতিহাসে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। দেশবাসী চিরকাল বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে।
তিনি বলেন, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের রক্তের বিনিময়ে সমগ্র দেশবাসীর লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আজ বাংলাদেশকে নতুন করে সাজানোর যে সুযোগ এসেছে জীবনের বিনিময়ে হলেও আমরা তা ধরে রাখতে বদ্ধ পরিকর।
গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক বলেন, জনগণের সকল অধিকার আদায়ে বৈষম্য মুক্ত দেশ গড়তে আমাদের চলা হবে অবিরত। ইতোমধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে, এই সরকারকে গণফোরামের পক্ষ থেকে শুধু সমর্থন নয় পরিপূর্ণভাবে সহায়তার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি।
তিনি বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই আমাদের মূল লক্ষ্য। স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট এ.কে.এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক।
সভায় আরো বক্তব্য দেন দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, সাহিত্য ও সংস্কৃতিক সম্পাদক এম.এ. হামিদ, ছাত্র সম্পাদক সানজিদ রহমান শুভ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান বুলু, ঢাকা জেলা গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান খোকন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আজম রুপু, কামাল উদ্দিন সুমন, ইমাম হোসেন, কবিরুজ্জামান, মাহফুজুর রহমান মাসুম, নিজাম উদ্দিন, এশেক আলী আশিক, শেখ শহিদুল ইসলাম, রিয়াদ হোসেন, ফারুক হোসেন প্রমুখ।
ছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘একাত্তরে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধ শুরু করেছিলেন আমাদের নেতা মেজর জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলো যখন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে, জনগণকে আশার বাণী শোনানোর জন্য কাউকে যখন খুঁজে পাওয়া যায়নি, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
১ দিন আগেজি এম কাদের বলেন, দেশ অনিশ্চয়তার পথে চলছে। এই সরকারের কাছে ভালো একটি নির্বাচনের প্রত্যাশা ছিল সবার। কিন্তু আমরা দেখছি, এই সরকারের ভেতরে সরকার আছে। একটি অদৃশ্য ছায়া অনেক উপদেষ্টাকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। এসব কারণে দেশে নির্বাচন করার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি সরকার।
১ দিন আগেএদিকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেও জমা দেননি ১৪৯ জন শিক্ষার্থী। সে হিসাবে মনোনয়ন নেওয়া প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন বাছাইয়ে যাওয়ার আগেই।
১ দিন আগে