প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ফসল আজ ভূ-লুণ্ঠিত বলে মন্তব্য করেছেন স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলক ও জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি বলেছেন, ধারাবাহিক সংকটে বিপর্যস্ত ব্যবস্থা, দেশ পরিচালনায় লুটেরা মনোবৃত্তি, পরাশক্তির ওপর নির্ভরশীলতা, জবাবদিহিবিহীন সংস্কৃতি সমগ্র জাতিকে বহুমাত্রিক শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে ফেলেছে।
শুক্রবার রাজধানীর গুলিস্তানে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কার্যকরী কমিটির সভার সভাপতি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রব বলেন, নৈতিকভাবে বিপর্যস্ত ও মনীষাগত ভাবে দেউলিয়া জাতির জন্য ‘দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ’ই হবে নতুন মুক্তি সংগ্রামের অনুপ্রেরণার উৎস।
তিনি বলেন, গভীর সংকট থেকে প্রজাতন্ত্রের উত্তরণ ও রাষ্ট্র সুরক্ষার প্রয়োজনে আরেকবার দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্য হয়ে পড়েছে।
জেএসডি সভাপতি বলেন, অবৈধ ক্ষমতাকে ধরে রাখতে গিয়ে সরকার গত ১৫ বছরে অগণতান্ত্রিক, স্বৈরতান্ত্রিক ও প্রচণ্ড ফ্যাসিবাদী রূপ ধারণ করে রাষ্ট্রীয় সকল প্রতিষ্ঠানকে আইনগত ও নৈতিকভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ে রাষ্ট্রকে বিপজ্জনক ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে।
তিনি বলেন, এই ধ্বংসপ্রাপ্ত রাষ্ট্রকে পুনরুদ্ধার এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা, সুশাসন কায়েমসহ জনগণের অংশগ্রহণ ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন উপযোগী রাষ্ট্র নির্মাণে ‘দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ একমাত্র বিকল্প’। এই যুদ্ধকে সামনে রেখে গণজাগরণ, গণআন্দোলন এবং গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টির রণনীতি ও রণকৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
সভায় সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসকারী বর্তমান সরকার রাষ্ট্রের জন্য আর নিরাপদ নয়। প্রজাতন্ত্রের এই গভীর সংকটে বিদ্যমান অপরাজনৈতিক শাসন ব্যবস্থার অবসানে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে স্বাধীনতার চেতনা ভিত্তিক ‘অংশীদারিত্বের শাসনব্যবস্থা’ অর্থাৎ শাসন প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমাজ শক্তির অংশগ্রহণের উপযোগী রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রবর্তনে আমরা ‘দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের’ ডাক দিয়েছি।
সভায় আরো বক্তব্য দেন দলটির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি তানিয়া রব, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া, অ্যাডভোকেট কেএম জাবির, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, এস এম আনোয়ার হোসেন, অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, আমিন উদ্দিন বিএসসি, আবদুল লতিফ খান, অ্যাডভোকেট বেলায়েত হোসেন বেলাল, মতিউর রহমান মতি ,লোকমান হাকিম, মুজতবা কামাল, মোশারেফ হোসেন মন্টু ও কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু প্রমুখ।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ফসল আজ ভূ-লুণ্ঠিত বলে মন্তব্য করেছেন স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলক ও জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি বলেছেন, ধারাবাহিক সংকটে বিপর্যস্ত ব্যবস্থা, দেশ পরিচালনায় লুটেরা মনোবৃত্তি, পরাশক্তির ওপর নির্ভরশীলতা, জবাবদিহিবিহীন সংস্কৃতি সমগ্র জাতিকে বহুমাত্রিক শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে ফেলেছে।
শুক্রবার রাজধানীর গুলিস্তানে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কার্যকরী কমিটির সভার সভাপতি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রব বলেন, নৈতিকভাবে বিপর্যস্ত ও মনীষাগত ভাবে দেউলিয়া জাতির জন্য ‘দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ’ই হবে নতুন মুক্তি সংগ্রামের অনুপ্রেরণার উৎস।
তিনি বলেন, গভীর সংকট থেকে প্রজাতন্ত্রের উত্তরণ ও রাষ্ট্র সুরক্ষার প্রয়োজনে আরেকবার দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্য হয়ে পড়েছে।
জেএসডি সভাপতি বলেন, অবৈধ ক্ষমতাকে ধরে রাখতে গিয়ে সরকার গত ১৫ বছরে অগণতান্ত্রিক, স্বৈরতান্ত্রিক ও প্রচণ্ড ফ্যাসিবাদী রূপ ধারণ করে রাষ্ট্রীয় সকল প্রতিষ্ঠানকে আইনগত ও নৈতিকভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ে রাষ্ট্রকে বিপজ্জনক ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে।
তিনি বলেন, এই ধ্বংসপ্রাপ্ত রাষ্ট্রকে পুনরুদ্ধার এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা, সুশাসন কায়েমসহ জনগণের অংশগ্রহণ ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন উপযোগী রাষ্ট্র নির্মাণে ‘দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ একমাত্র বিকল্প’। এই যুদ্ধকে সামনে রেখে গণজাগরণ, গণআন্দোলন এবং গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টির রণনীতি ও রণকৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
সভায় সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসকারী বর্তমান সরকার রাষ্ট্রের জন্য আর নিরাপদ নয়। প্রজাতন্ত্রের এই গভীর সংকটে বিদ্যমান অপরাজনৈতিক শাসন ব্যবস্থার অবসানে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে স্বাধীনতার চেতনা ভিত্তিক ‘অংশীদারিত্বের শাসনব্যবস্থা’ অর্থাৎ শাসন প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমাজ শক্তির অংশগ্রহণের উপযোগী রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রবর্তনে আমরা ‘দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের’ ডাক দিয়েছি।
সভায় আরো বক্তব্য দেন দলটির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি তানিয়া রব, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া, অ্যাডভোকেট কেএম জাবির, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, এস এম আনোয়ার হোসেন, অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, আমিন উদ্দিন বিএসসি, আবদুল লতিফ খান, অ্যাডভোকেট বেলায়েত হোসেন বেলাল, মতিউর রহমান মতি ,লোকমান হাকিম, মুজতবা কামাল, মোশারেফ হোসেন মন্টু ও কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু প্রমুখ।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগে