প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, ডামি নির্বাচনের ডামি সরকার দিয়ে এবার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করা যাবে না। বিদেশিদের কুটনৈতিক শিষ্ঠাচারের সার্টিফিকেট দিয়েও মানুষের সমর্থনবিহীন ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা যাবে না।
সোমবার দুপুরে ঢাকা মহানগর কমিটির বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সাইফুল হক বলেন, আওয়ামী লীগ বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে পার্লামেন্টারী মুখোশের আড়ালে বাস্তবে একদলীয় ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করেছে। আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী দানবীয় শাসনে দেশ অনিবার্য বিপর্যয়ে নিপতিত হয়েছে।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ী আর দুর্নীতিবাজ মাফিয়া সন্ত্রাসীরা সরকার আর সরকারি দলকে খেয়ে ফেলেছে। মুনাফাখোর সিন্ডিকেট আজ বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার ক্ষমতা আর এই সরকারের নেই। এই সরকার নিজেই দেশের মানুষকে মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিরোধী দল ও তাদের আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার ক্ষমতা নেই বলে মিথ্যা সাজানো মামলায় বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মী জেলে ভরে রাখছে। তিনি ষড়যন্ত্রমূলক এইসব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে অবিলম্বে নেতা কর্মীদের মুক্তি দাবি করেন।
তিনি বলেন, পূর্ব-পশ্চিম দু`দিকেই দেশের সীমান্ত অরক্ষিত। অনুগত পররাষ্ট্র নীতির কারণে সরকার সীমান্তে বিএসএফ হাতে বাংলাদেশিদের এর হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করতে পারছে না। মায়ানমারের গৃহযুদ্ধ এখন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তাকে বিপন্ন করে তুলছে। জবরদস্তি করে ক্ষমতায় থাকতে যেয়ে সরকার দেশকে পরাশক্তিসমূহের লীলাভূমিতে পরিণত করেছে।
তিনি ডামি নির্বাচনের ডামি সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে যুগপৎ ধারায় গণসংগ্রাম জোরদার করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির উদ্যোগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাকের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী,আকবর খান,আবু হাসান টিপু, মীর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাশিদা বেগম, সাইফুল ইসলাম, মীর রেজাউল আলম, পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক জামাল সিকদার প্রমুখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, যে সরকার একটা বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নেই। তারা বলেন, এই সরকারকে বিদায় দেয়া ছাড়া দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা যাবে না।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল তোপখানা রোড, বিজয়নগর ও সেগুনবাগিচা হয়ে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, ডামি নির্বাচনের ডামি সরকার দিয়ে এবার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করা যাবে না। বিদেশিদের কুটনৈতিক শিষ্ঠাচারের সার্টিফিকেট দিয়েও মানুষের সমর্থনবিহীন ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা যাবে না।
সোমবার দুপুরে ঢাকা মহানগর কমিটির বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সাইফুল হক বলেন, আওয়ামী লীগ বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে পার্লামেন্টারী মুখোশের আড়ালে বাস্তবে একদলীয় ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করেছে। আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী দানবীয় শাসনে দেশ অনিবার্য বিপর্যয়ে নিপতিত হয়েছে।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ী আর দুর্নীতিবাজ মাফিয়া সন্ত্রাসীরা সরকার আর সরকারি দলকে খেয়ে ফেলেছে। মুনাফাখোর সিন্ডিকেট আজ বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার ক্ষমতা আর এই সরকারের নেই। এই সরকার নিজেই দেশের মানুষকে মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিরোধী দল ও তাদের আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার ক্ষমতা নেই বলে মিথ্যা সাজানো মামলায় বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মী জেলে ভরে রাখছে। তিনি ষড়যন্ত্রমূলক এইসব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে অবিলম্বে নেতা কর্মীদের মুক্তি দাবি করেন।
তিনি বলেন, পূর্ব-পশ্চিম দু`দিকেই দেশের সীমান্ত অরক্ষিত। অনুগত পররাষ্ট্র নীতির কারণে সরকার সীমান্তে বিএসএফ হাতে বাংলাদেশিদের এর হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করতে পারছে না। মায়ানমারের গৃহযুদ্ধ এখন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তাকে বিপন্ন করে তুলছে। জবরদস্তি করে ক্ষমতায় থাকতে যেয়ে সরকার দেশকে পরাশক্তিসমূহের লীলাভূমিতে পরিণত করেছে।
তিনি ডামি নির্বাচনের ডামি সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে যুগপৎ ধারায় গণসংগ্রাম জোরদার করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির উদ্যোগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাকের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী,আকবর খান,আবু হাসান টিপু, মীর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাশিদা বেগম, সাইফুল ইসলাম, মীর রেজাউল আলম, পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক জামাল সিকদার প্রমুখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, যে সরকার একটা বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নেই। তারা বলেন, এই সরকারকে বিদায় দেয়া ছাড়া দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা যাবে না।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল তোপখানা রোড, বিজয়নগর ও সেগুনবাগিচা হয়ে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
২ দিন আগে