জিএম কাদের বলেন, আমাদের সন্তানরা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে। তারা গুলির সামনে বুক পেতে স্বৈরাচার হাসিনার পতন নিশ্চিত করেছে। এত হত্যা ও নির্যাতনের পরও আমাদের সন্তানরা আন্দোলন থেকে সরে যায়নি। আমাদের সন্তানদের আত্মত্যাগ বিফল হতে দেবো না। যে লক্ষ্য অর্জনে ছাত্ররা জীবন দিয়েছে, সেই লক্ষ্য অর্জ
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ে জাতীয় মহিলা পার্টির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) এক অভিনন্দন বার্তায় ক্রিকেটারদের পাশাপাশি ক্রিকেট কোচ ও বোর্ড সংশ্লিষ্টদেরও অভিনন্দন জানান তিনি।
আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর পারিবারিক সূত্র জানায়, তিনি ডিবি অফিস থেকে সরাসরি ইত্তেফাকে যান, সেখান থেকে ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় অবস্থান করছেন।
আজ এক বিবৃতিতে জি এম কাদের বলেন, ভয়াবহ বন্যায় কোটি কোটি মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে। বন্যার তোড়ে ভেসে গেছে মাঠের ফসল, পুকুর ও মৎস্য খামারের শত কোটি টাকার মাছ। ঘরের আসবাবপত্র, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গৃহপালিত পশু-পাখি হারিয়ে সম্বলহীন হয়ে পড়েছে লাখো পরিবার। বিপন্ন কোটি কোটি মানুষ পড়েছে সীমাহীন সংকটে। মানুষের
আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে জিএম কাদের বলেন, কোটা সংস্কার করতে গিয়ে ছাত্ররা জাতিকে মুক্তি দিয়েছে। আন্দোলনের ছাত্ররাই আমাদের মুক্তির দূত। তাদের এই ত্যাগ জাতি কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণে রাখবে।
রওশন এরশাদ ছাড়াও বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন কাজী ফিরোজ রশিদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, গোলাম সারোয়ার মিলন, রুস্তম আলী ফরাজি, জিয়াউল হক মৃধা, নুরুল ইসলাম মিলন, ইয়াহিয়া চৌধুরী, আব্দুল গাফফার বিশ্বাস, মোক্তার হোসেন, রাহগির আল মাহি শাদ, এমএ গোফরান, ইঞ্জিনিয়ার মামুনুর রশিদ এবং আবুল কাশেম সরকার।
দলটির হিসাব বিবরণীর তথ্য অনুযায়ী, বিগত জাতীয় সংসদ ভোটের বছর ২০২৩ সালে জাতীয় পার্টি আয় করেছে ৩ কোটি ২২ লাখ ৭৯ হাজার ৮৩১ টাকা। আর ব্যয় করেছে ১ কোটি ১৩ লাখ ১৮ হাজার ৫২৫ টাকা। ব্যাংকে আগের স্থিতি নিয়ে বর্তমানে দলটির তহবিল রয়েছে ২ কোটি ৯ লাখ ৬১ হাজার ৩০৬ টাকার। এর আগে ২০২২ সালে দলটির আয় ছিলো ২ কোটি ২৯ লা
বিনা উসকানিতে আন্দোলনরত কেমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনী সমূহ কর্তৃক চরম নির্মমতা প্রদর্শন করা হচ্ছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানা যাচ্ছে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করা হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। গত কালকে ৬ জন নিহতের খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং অসম
জি এম কাদের বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য চাকরি লাভে বিশেষ বড় অঙ্কের কোটায় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করা স্বাধীনতার চেতনার নামে স্বাধীনতার মূল উদ্দেশ্য বৈষম্য মুক্ত ন্যায় বিচার ভিত্তিক সমাজ গঠন ধ্বংস করে। যে কোনো পরিস্থিতিতে দেশের মানুষের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি কখনই মঙ্গল বলে আনে না।
আমাদের দেশের চরম অর্থনৈতিক দুর্দশা আমলে নিয়ে সে অনুযায়ী কোন দিক নির্দেশনা বা উদ্যোগ এ বাজেটে লক্ষ্য করা যায় না উল্লেখ করে বিরোধী দলের নেতা বলেন, সবগুলি না হলেও কিছু কিছু সমস্যা বাজেটে চিহ্নিত করার প্রয়াস লক্ষ্য করা গেছে। কিন্তু বাজেট প্রণয়নে বরাদ্দ, রাজস্ব আহরণে যে কর প্রস্তাব করা হয়েছে তাতে চিহ্নিত
অভিনন্দন বার্তায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু’র পর নরেন্দ্র মোদি টানা তৃতীয় দফায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলেন। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ভারত বিশ্ব রাজনীতিতে শক্তিশালী অবস্থান সৃষ্টি করতে সমর্থ হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, বাজেট হয়েছে গতানুগতিক। গেলো কয়েক বছর যা হয়েছে, তার বাইরে বিশেষ কিছু নেই। দেশে অর্থনৈতিক সংকট চলছে। মূল্যস্ফীতি, প্রতিদিন জিনিস পত্রের দাম বাড়ছে। আছে বেকার সমস্যা। বৈদেশিক মুদ্রা যা আয় করছি, ব্যায় হচ্ছে তা চেয়েও বেশি। রিজার্ভ প্রতিদিন কমছে। এতে আমাদের টাকার দাম কমছে। এগুলো উত্তরণের কো
কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, আগামীতে দুটি মার্কা ছাড়া অন্য মার্কা খুঁজে পাওয়া যাবে না। আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেননও নিজেদের মার্কা বাদ দিয়ে নৌকায় উঠেছেন। তারপরও অনেককে ডুবে যেতে হয়েছে। নির্বাচন এখন নির্বাচনে নেই, নেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা। এখন একটি দলের মধ্যেই হয় নির্বাচন।
বান্দরবানে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কয়েক দিনের সন্ত্রাসী হামলায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনের রাজনীতি করার যে দাবি, সে বিষয়ে অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, সেটা প্রকৃত প্রস্তাবে একক দখল দারিত্ব কায়েমের প্রয়াস। ক্যাম্পাসের অন্য সকল রাজনীতি অবলুপ্তি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট ব্যাবসায়ী প্রতিষ্ঠানসমূহ ও স
দেশে মানুষের জীবন ও ব্যক্তিগত সম্পদের নিরাপত্তা নেই। দেশের শাসনকার্যে দৃশ্যমান ব্যর্থতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। শাসনকার্য ভালোভাবে চলছে না, অর্থাৎ সুশাসনের অভাব। সুশাসন হচ্ছে আইনের শাসন ও ন্যয় বিচারভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা। আইনের শাসনের মধ্যে দুটি প্রধান বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। এরমধ্যে আইনের চোখে সবাই সমান ও শিষ্ট