
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জাতীয় পার্টি থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় সদস্য ও সিলেট মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম বাবুল। পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে জাতীয় পার্টির ভূমিকা যথাযথ ছিল না বলে দাবি করেন। তার দাবি অনুযায়ী গত ১৭ আগস্ট দলের চেয়ারম্যানের কাছে তিনি পদত্যাগ পত্র জমা দেন। যদিও প্রায় পাঁচ মাস পর তিনি বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানালেন।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকালে সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পদত্যাগ পত্রে তিনি উল্লেখ করেন, ‘২০২৪ সালের ২০ জুলাই আমি ব্যবসায়িক প্রয়োজনে লন্ডনের উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করি। লন্ডন অবস্থানকালীন সময়ে বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের লক্ষ্যে ছাত্র সমাজের ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৪ দফা দাবিতে ‘ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে পরিচালিত ন্যায্য আন্দোলনে পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করি। সদ্য ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার ছাত্র-জনতার এই আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য সরকারের অনুগত পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনী দিয়ে ছাত্র-জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে স্মরণকালের ভয়াবহ গণহত্যা সংঘঠিত করে।’
পূর্বে এ দেশে কোনো আন্দোলনে এ ধরণের গণহত্যা সংগঠিত হয়নি মন্তব্য করে তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘তৎকালীন সংসদের বিরোধী দল হিসাবে জাতীয় পার্টি দায়িত্বশীল ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। দলের একজন দায়িত্বশীল সদস্য হয়ে আমি এ দায় এড়াতে পারি না। একজন সচেতন দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসাবে আমার পক্ষে ফ্যাসিবাদী সরকারের অনুগত বাহিনীর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে নিরস্ত্র এবং নিরাপরাধ মানুষ হত্যা কোনভাবেই মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। এই ঘৃণ্য অপরাধের প্রতি ধিক্কার জানিয়ে আমি জাতীয় পার্টির সকল দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।’
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাবুল বলেন, ‘এখন আমি কোন দলের সঙ্গে যুক্ত নই। আমি আমার ব্যবসা ও পত্রিকা নিয়ে থাকতে চাই। আপাতত কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছা নেই।’

জাতীয় পার্টি থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় সদস্য ও সিলেট মহানগর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম বাবুল। পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে জাতীয় পার্টির ভূমিকা যথাযথ ছিল না বলে দাবি করেন। তার দাবি অনুযায়ী গত ১৭ আগস্ট দলের চেয়ারম্যানের কাছে তিনি পদত্যাগ পত্র জমা দেন। যদিও প্রায় পাঁচ মাস পর তিনি বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানালেন।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকালে সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পদত্যাগ পত্রে তিনি উল্লেখ করেন, ‘২০২৪ সালের ২০ জুলাই আমি ব্যবসায়িক প্রয়োজনে লন্ডনের উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করি। লন্ডন অবস্থানকালীন সময়ে বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের লক্ষ্যে ছাত্র সমাজের ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৪ দফা দাবিতে ‘ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে পরিচালিত ন্যায্য আন্দোলনে পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করি। সদ্য ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার ছাত্র-জনতার এই আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য সরকারের অনুগত পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনী দিয়ে ছাত্র-জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে স্মরণকালের ভয়াবহ গণহত্যা সংঘঠিত করে।’
পূর্বে এ দেশে কোনো আন্দোলনে এ ধরণের গণহত্যা সংগঠিত হয়নি মন্তব্য করে তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘তৎকালীন সংসদের বিরোধী দল হিসাবে জাতীয় পার্টি দায়িত্বশীল ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। দলের একজন দায়িত্বশীল সদস্য হয়ে আমি এ দায় এড়াতে পারি না। একজন সচেতন দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসাবে আমার পক্ষে ফ্যাসিবাদী সরকারের অনুগত বাহিনীর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে নিরস্ত্র এবং নিরাপরাধ মানুষ হত্যা কোনভাবেই মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। এই ঘৃণ্য অপরাধের প্রতি ধিক্কার জানিয়ে আমি জাতীয় পার্টির সকল দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।’
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাবুল বলেন, ‘এখন আমি কোন দলের সঙ্গে যুক্ত নই। আমি আমার ব্যবসা ও পত্রিকা নিয়ে থাকতে চাই। আপাতত কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছা নেই।’

তিনি বলেন, ম্যাডামের চিকিৎসার জন্য যে মেডিকেল বোর্ড আছে তাদের পরামর্শক্রমে কিছু পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। উনি কেবিনে আছেন। টেস্টের রিপোর্টগুলো নিয়ে বোর্ডের পর্যালোচনার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে সফররত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এ কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার (২৩ নভেম্বর) রাত ৮ টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান ও বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ সাক্ষাতে
১৭ ঘণ্টা আগে
তিনি মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ায় কর্মী সমর্থকরা একাধিকবার বিক্ষোভ করেছে। এমন পরিস্থিতিতে সাজুকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। তার বিরুদ্ধে দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কর্মকাণ্ডসহ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় ইসলামবিরোধী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার আছে। ইসলামের মৌলিক বিষয় নিয়ে বিএনপি কখনো আপোষ করেনি।
১৯ ঘণ্টা আগে