প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের। এ কারণে এ সরকার যত দ্রুত বিদায় নেয় ততই মঙ্গল বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। কিন্তু এই সরকার মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। দেশের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে এই সরকার দেশকে আগুনের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। এই সরকারের দ্রুত বিদায় নেওয়া দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল।
বুধবার (১৯ মার্চ) ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে ‘সন্ত্রাসী হামলা’র প্রতিক্রিয়ায় গণমাধ্যমকে জি এম কাদের এসব কথা বলেন। এ দিন বিকেলে কচুক্ষেতসংলগ্ন দ্য বুফে প্যালেসে জাপার ইফতার মাহফিলে ওই হামলার ঘটনা ঘটে।
হামলার ঘটনার পর জি এম কাদের বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এত ভয়াবহ অবস্থা স্মরণকালে কেউ দেখিনি। পুলিশ প্রশাসনকে ঢালাওভাবে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা ও মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে নিষ্ক্রিয় করে ফেলা হয়েছে। পুলিশের মনোবল ফেরাতে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। পুলিশ প্রশাসনকে অকার্যকর করা হয়েছে।
হামলার পরে গণমাধ্যম কর্মীদের গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, এই সরকার নির্বাচনের নামে প্রহসনের আয়োজন করবে। আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করে এই সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। শুধু মিছিল-মিটিং নয়, এই সরকারের আমলে ইফতার পার্টিও করতে দিচ্ছে না। তারা নিজেদের লোক দিয়ে একটি রাজনৈতিক দল তৈরি করেছে। সেই দলকে ক্ষমতাসীন করতে সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করছে। সরকারের সব পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে নতুন দলটি।
এমন পরিস্থিতিতে সঠিক নির্বাচন সম্ভব নয় মন্তব্য করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এই সরকারের চলে যাওয়া উচিত। তারা দেশ চালাতে পারছে না। এই সরকার সুষ্ঠু নির্বাচনও দিতে পারবে না। আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে বর্তমান সরকার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছে।
সরকারে জ্ঞানী-গুণী লোক থাকলেও তাদের দেশ চালানোর অভিজ্ঞতা নেই বলে মন্তব্য করেন জি এম কাদের। তিনি আরও বলেন, তাদের কোনো প্রস্তাবনা বাস্তবসম্মত হবে না। এই সরকার দেশকে বিভক্ত করে ফেলছে। ইসলামী উগ্রপন্থি ও রক্ষণশীলদের এক করেছে, আর উদারপন্থিদের ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে অপবাদ দিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে দেশে ভিন্ন মতালম্বীদের রাজনীতি করার অধিকার নেই, মনে হচ্ছে তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই। দেশের অর্ধেক মানুষকে বাদ দিয়ে তারা একটি রাজনীতি করতে চাচ্ছে, তাতে দেশ ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের। এ কারণে এ সরকার যত দ্রুত বিদায় নেয় ততই মঙ্গল বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। কিন্তু এই সরকার মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। দেশের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে এই সরকার দেশকে আগুনের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। এই সরকারের দ্রুত বিদায় নেওয়া দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল।
বুধবার (১৯ মার্চ) ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে ‘সন্ত্রাসী হামলা’র প্রতিক্রিয়ায় গণমাধ্যমকে জি এম কাদের এসব কথা বলেন। এ দিন বিকেলে কচুক্ষেতসংলগ্ন দ্য বুফে প্যালেসে জাপার ইফতার মাহফিলে ওই হামলার ঘটনা ঘটে।
হামলার ঘটনার পর জি এম কাদের বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এত ভয়াবহ অবস্থা স্মরণকালে কেউ দেখিনি। পুলিশ প্রশাসনকে ঢালাওভাবে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা ও মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে নিষ্ক্রিয় করে ফেলা হয়েছে। পুলিশের মনোবল ফেরাতে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। পুলিশ প্রশাসনকে অকার্যকর করা হয়েছে।
হামলার পরে গণমাধ্যম কর্মীদের গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, এই সরকার নির্বাচনের নামে প্রহসনের আয়োজন করবে। আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করে এই সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। শুধু মিছিল-মিটিং নয়, এই সরকারের আমলে ইফতার পার্টিও করতে দিচ্ছে না। তারা নিজেদের লোক দিয়ে একটি রাজনৈতিক দল তৈরি করেছে। সেই দলকে ক্ষমতাসীন করতে সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করছে। সরকারের সব পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে নতুন দলটি।
এমন পরিস্থিতিতে সঠিক নির্বাচন সম্ভব নয় মন্তব্য করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এই সরকারের চলে যাওয়া উচিত। তারা দেশ চালাতে পারছে না। এই সরকার সুষ্ঠু নির্বাচনও দিতে পারবে না। আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে বর্তমান সরকার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছে।
সরকারে জ্ঞানী-গুণী লোক থাকলেও তাদের দেশ চালানোর অভিজ্ঞতা নেই বলে মন্তব্য করেন জি এম কাদের। তিনি আরও বলেন, তাদের কোনো প্রস্তাবনা বাস্তবসম্মত হবে না। এই সরকার দেশকে বিভক্ত করে ফেলছে। ইসলামী উগ্রপন্থি ও রক্ষণশীলদের এক করেছে, আর উদারপন্থিদের ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে অপবাদ দিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে দেশে ভিন্ন মতালম্বীদের রাজনীতি করার অধিকার নেই, মনে হচ্ছে তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই। দেশের অর্ধেক মানুষকে বাদ দিয়ে তারা একটি রাজনীতি করতে চাচ্ছে, তাতে দেশ ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে।
কূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১০ ঘণ্টা আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
১ দিন আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুর্বৃত্তদের গুলিতে প্রাণ হারানো আব্দুল হাকিম বিএনপির কেউ নন বলে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বুধবার ( ৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানান তিনি।
১ দিন আগে