এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইসরায়েল ট্রাম্পের প্রস্তাবকে ‘গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে’। তবে তিনি বিস্তারিত কিছু বলেননি।
মূলত পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে সাম্প্রতিক সংঘাতের সময় তিনি দুই দেশের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ ঠেকিয়েছেন বলে ট্রাম্প বারবার দাবি করার পরই মোদি ও ট্রাম্পের সম্পর্কের টানাপোড়েন তৈরি হয়।
ইশিবা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি সই হওয়ায় আমরা একটি বড় বাধা অতিক্রম করেছি। এখন দায়িত্ব পরবর্তী প্রজন্মের কাছে হস্তান্তর করার সময় এসেছে।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে অবস্থিত দারুল জামা গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে, সশস্ত্র যোদ্ধারা মোটরসাইকেলে করে এসে গুলি চালায় এবং ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
ট্রাম্প-মোদির সুর পালটে দেওয়া এমন নরম বক্তব্যে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, গত কিছুদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের সম্পর্কে যে চড়াই-উৎরাই চলছে, তাতে কি শেষ পর্যন্ত বরফ গলতে শুরু করল?
তিনি বলেন, ‘এটা (মব) আমরা চাই না। অতএব ক্ষমতায় থাকার কোনো নৈতিক অধিকার এই সরকারের নেই। তাই দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আপনি আপনার কাজে ফিরে যান।’
এই সিদ্ধান্তে প্রশ্ন উঠছে, মোদির এই অনুপস্থিতির পেছনে আসল কারণ কী? ভারত কি কূটনৈতিক অগ্রাধিকারের জায়গায় পরিবর্তন আনছে? নাকি এটি শুধুই ক্যালেন্ডারের ব্যস্ততা ও বাস্তবতার কারণে গৃহীত একটি সিদ্ধান্ত?
মার্কিন সরকারের একটি সূত্র জানায়, পুয়ের্তো রিকোর বিমানঘাঁটিতে অন্তত ১০টি যুদ্ধবিমান পাঠানো হচ্ছে। এগুলো মাদক চক্রের ওপর হামলায় ব্যবহার করা হবে। এই চক্রগুলোকে ‘মাদ্রক-জঙ্গি’ হিসেবে তকমা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন হাসপাতালে ৬৯ জনের মরদেহ আনা হয়েছে। ৪২২ জন আহত হয়েছেন। সব মিলিয়ে ইসরায়েলি হামলায় মোট আহত হয়েছেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৫ জন। ধ্বংসস্তূপ ও রাস্তায় আটকে পড়া অসংখ্য মানুষের কাছে এখনো পৌঁছাতে পারেননি উদ্ধারকর্মীরা।
নাফ নদী, সেই নদীর মোহনা এবং সেন্ট মর্টিন দ্বীপের দক্ষিণ সাগরে মাছ ধরেই মূলত: জীবিকা নির্বাহ করেন বাংলাদেশি জেলেরা। কিন্তু একের পর এক জেলেকে আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় আতঙ্কে জেলেদের অনেকেই সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন।