
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির আহ্বানের পরেও গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলা অব্যাহত রয়েছে। এই হামলায় নারী ও শিশুসহ আরও ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হামাস এই হামলাকে "রক্তক্ষয়ী" বলে নিন্দা জানিয়েছে।
হামাস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ফিলিস্তিনিদের সুরক্ষা ও ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত করতে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান জানিয়েছে। এর আগে, হামাস ইসরায়েলি বন্দি মুক্তির প্রস্তুতি জানালে ট্রাম্প ইসরায়েলকে অবিলম্বে বোমাবর্ষণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড।
শনিবার এক বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি এই প্রতিরোধ গোষ্ঠীটি জানায়, “নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান কমানোর বিষয়ে যুদ্ধাপরাধী নেতানিয়াহুর সরকারের দাবি মিথ্যা প্রমাণ করেছে এই রক্তক্ষয়ী হামলা।”
হামাস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, আরব ও ইসলামি দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, তারা যেন আইনগত ও মানবিক দায়িত্ব পালন করে ফিলিস্তিনিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে, ত্রাণ সহায়তা জোরদার করে এবং দুই বছর ধরে চলা “নিধনযজ্ঞ” ও গণঅনাহার বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়ায়।
গাজার গণমাধ্যম কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী শনিবার ৯৩টি বিমান হামলা চালিয়েছে, যাতে ৭০ জন নিহত হন। এর মধ্যে শুধু গাজা সিটিতেই ৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প “অবিলম্বে গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে” ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানান। কারণ হামাস তার যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের অংশ হিসেবে ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তি দিতে প্রস্তুতির কথা প্রকাশ করেছে। ট্রাম্প বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন হামাস “টেকসই শান্তির জন্য প্রস্তুত।”
এছাড়া শনিবার মিসর ঘোষণা করেছে, সোমবার সেখানে ইসরায়েলি ও হামাস প্রতিনিধিদল উপস্থিত থাকবে এবং সেখানে ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে।
এর আগে ট্রাম্প গত ২৯ সেপ্টেম্বর তার ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনা প্রকাশ করেন। এতে যুদ্ধবিরতি, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ এবং সংঘাত বন্ধের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তির বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির আহ্বানের পরেও গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলা অব্যাহত রয়েছে। এই হামলায় নারী ও শিশুসহ আরও ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হামাস এই হামলাকে "রক্তক্ষয়ী" বলে নিন্দা জানিয়েছে।
হামাস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ফিলিস্তিনিদের সুরক্ষা ও ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত করতে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান জানিয়েছে। এর আগে, হামাস ইসরায়েলি বন্দি মুক্তির প্রস্তুতি জানালে ট্রাম্প ইসরায়েলকে অবিলম্বে বোমাবর্ষণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড।
শনিবার এক বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি এই প্রতিরোধ গোষ্ঠীটি জানায়, “নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান কমানোর বিষয়ে যুদ্ধাপরাধী নেতানিয়াহুর সরকারের দাবি মিথ্যা প্রমাণ করেছে এই রক্তক্ষয়ী হামলা।”
হামাস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, আরব ও ইসলামি দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, তারা যেন আইনগত ও মানবিক দায়িত্ব পালন করে ফিলিস্তিনিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে, ত্রাণ সহায়তা জোরদার করে এবং দুই বছর ধরে চলা “নিধনযজ্ঞ” ও গণঅনাহার বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়ায়।
গাজার গণমাধ্যম কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী শনিবার ৯৩টি বিমান হামলা চালিয়েছে, যাতে ৭০ জন নিহত হন। এর মধ্যে শুধু গাজা সিটিতেই ৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প “অবিলম্বে গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে” ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানান। কারণ হামাস তার যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের অংশ হিসেবে ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তি দিতে প্রস্তুতির কথা প্রকাশ করেছে। ট্রাম্প বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন হামাস “টেকসই শান্তির জন্য প্রস্তুত।”
এছাড়া শনিবার মিসর ঘোষণা করেছে, সোমবার সেখানে ইসরায়েলি ও হামাস প্রতিনিধিদল উপস্থিত থাকবে এবং সেখানে ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে।
এর আগে ট্রাম্প গত ২৯ সেপ্টেম্বর তার ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনা প্রকাশ করেন। এতে যুদ্ধবিরতি, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ এবং সংঘাত বন্ধের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তির বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

বিবিসি ও সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ বিষয়ে কথা বলেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি জানান, হাঙ্গেরিই ইউরোপের একমাত্র দেশ, যারা কি না রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনতে পারবে এবং এর জন্য তাদের কোনো ‘শাস্তি’র মুখোমুখি হতে হবে না।
২ দিন আগে
এক বিবৃতিতে চিনার কোর জানিয়েছে, সতর্ক সেনারা সীমান্তের কাছে সন্দেহজনক ঘোরাফেরা শনাক্ত করে। এ সময় সেনারা অনুপ্রবেশকারীদের চ্যালেঞ্জ করলে তারা নির্বিচারে গুলি ছুড়তে শুরু করে। প্রাণ বাঁচাতে সেনারাও পালটা গুলি করতে বাধ্য হয়।
২ দিন আগে
আমেরিকান, সাউথওয়েস্ট ও ডেলটার মতো বড় বিমান সংস্থাগুলো ফ্লাইট বাতিল করতে বাধ্য হচ্ছে। এসব এয়ারলাইন্স বিবৃতিতে বলেছে, তারা যাত্রীদের অসুবিধার কারণে অর্থ ফেরত ও বিনা মূল্যে ফ্লাইট বদলের সুযোগ দিচ্ছে।
২ দিন আগে
ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটর অফিস গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত ৩৭ জনের সবার নাম প্রকাশ করেনি। তবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কাৎজ, জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ও সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামিরও গ্রেপ্তারি পরোয়ানার তালিকাভুক্ত ৩৭ জনের মধ্যে রয়েছেন।
২ দিন আগে