
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা এবং ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ আটকের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্য, ইতালি, পর্তুগাল, স্পেনসহ ইউরোপের বিভিন্ন শহরে লাখো মানুষ বিক্ষোভে নেমেছে।
শনিবার লন্ডনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর কমপক্ষে ৪৪২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপরদিকে, শুক্রবার ইতালিতে ‘স্টপ দ্য ওয়ার ইন গাজা’ স্লোগানে বিশ লাখের বেশি মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেয়। এছাড়া, স্পেন ও আয়ারল্যান্ডেও বড় ধরনের সমাবেশ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার শহরে ইহুদি উপাসনালয়ে হামলায় দুইজন নিহত হওয়ায় দেশটিতে সব ধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। তবে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বিক্ষোভের ডাক দেয় লন্ডনের নিষিদ্ধ সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। বিক্ষোভ ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিক্ষোভকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে এদিন আয়ারল্যন্ডের রাজধানী ডাবলিনেও বিক্ষোভ হয়েছে। এসময় বিক্ষোভে অংশ নেওয়া হাজারও মানুষ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানান। জানা গেছে, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা নৌবহর থেকে আটক করা মানবাধিকার কর্মীদের মধ্যে ১৬ জন আইরিশ নাগরিক রয়েছেন।
এদিকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে স্পেনের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করেছে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা। দেশটির সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে সহমত জানিয়ে হাজারও শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করে রাস্তায় নেমে আসে। সবচেয়ে বেশি বিক্ষোভ হয়েছে বার্সেলোনা শহরে। পুলিশের ধারণা, ৭০ হাজারের বেশি মানুষ এ বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) ইতালিতে ব্যাপক আন্দোলন হয়েছে যেখানে বিশ লাখের বেশি মানুষ অংশ নেয়। ‘স্টপ দ্য ওয়ার ইন গাজা’ শ্লোগানে রাজধানী রোমসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ হয়েছে।

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা এবং ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ আটকের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্য, ইতালি, পর্তুগাল, স্পেনসহ ইউরোপের বিভিন্ন শহরে লাখো মানুষ বিক্ষোভে নেমেছে।
শনিবার লন্ডনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর কমপক্ষে ৪৪২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপরদিকে, শুক্রবার ইতালিতে ‘স্টপ দ্য ওয়ার ইন গাজা’ স্লোগানে বিশ লাখের বেশি মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেয়। এছাড়া, স্পেন ও আয়ারল্যান্ডেও বড় ধরনের সমাবেশ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার শহরে ইহুদি উপাসনালয়ে হামলায় দুইজন নিহত হওয়ায় দেশটিতে সব ধরনের জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। তবে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বিক্ষোভের ডাক দেয় লন্ডনের নিষিদ্ধ সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। বিক্ষোভ ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিক্ষোভকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে এদিন আয়ারল্যন্ডের রাজধানী ডাবলিনেও বিক্ষোভ হয়েছে। এসময় বিক্ষোভে অংশ নেওয়া হাজারও মানুষ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানান। জানা গেছে, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা নৌবহর থেকে আটক করা মানবাধিকার কর্মীদের মধ্যে ১৬ জন আইরিশ নাগরিক রয়েছেন।
এদিকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে স্পেনের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করেছে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা। দেশটির সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে সহমত জানিয়ে হাজারও শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করে রাস্তায় নেমে আসে। সবচেয়ে বেশি বিক্ষোভ হয়েছে বার্সেলোনা শহরে। পুলিশের ধারণা, ৭০ হাজারের বেশি মানুষ এ বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) ইতালিতে ব্যাপক আন্দোলন হয়েছে যেখানে বিশ লাখের বেশি মানুষ অংশ নেয়। ‘স্টপ দ্য ওয়ার ইন গাজা’ শ্লোগানে রাজধানী রোমসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ হয়েছে।

বিবিসি ও সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ বিষয়ে কথা বলেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি জানান, হাঙ্গেরিই ইউরোপের একমাত্র দেশ, যারা কি না রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনতে পারবে এবং এর জন্য তাদের কোনো ‘শাস্তি’র মুখোমুখি হতে হবে না।
২ দিন আগে
এক বিবৃতিতে চিনার কোর জানিয়েছে, সতর্ক সেনারা সীমান্তের কাছে সন্দেহজনক ঘোরাফেরা শনাক্ত করে। এ সময় সেনারা অনুপ্রবেশকারীদের চ্যালেঞ্জ করলে তারা নির্বিচারে গুলি ছুড়তে শুরু করে। প্রাণ বাঁচাতে সেনারাও পালটা গুলি করতে বাধ্য হয়।
২ দিন আগে
আমেরিকান, সাউথওয়েস্ট ও ডেলটার মতো বড় বিমান সংস্থাগুলো ফ্লাইট বাতিল করতে বাধ্য হচ্ছে। এসব এয়ারলাইন্স বিবৃতিতে বলেছে, তারা যাত্রীদের অসুবিধার কারণে অর্থ ফেরত ও বিনা মূল্যে ফ্লাইট বদলের সুযোগ দিচ্ছে।
২ দিন আগে
ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটর অফিস গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত ৩৭ জনের সবার নাম প্রকাশ করেনি। তবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কাৎজ, জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ও সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামিরও গ্রেপ্তারি পরোয়ানার তালিকাভুক্ত ৩৭ জনের মধ্যে রয়েছেন।
২ দিন আগে