ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীকে গাজা দখল করার জন্য চলমান অভিযান থামাতে নির্দেশ দিয়েছে দেশটির সরকার। ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি পরিকল্পনার প্রস্তাবে হামাসের আংশিকভাবে সম্মত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েল সরকারের তরফ থেকে এ নির্দেশ এসেছে।
আলজাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে সেনাবাহিনীর অধীনে পরিচালিত ‘আর্মি রেডিও’ হামলা বন্ধ রাখার এ নির্দেশ প্রচার করেছে।
আর্মি রেডিওর সংবাদ কর্মী ডরোন কাদোস বলেন, ইসরায়েলের রাজনৈতিক মহল গাজায় চলমান সামরিক কার্যক্রম ‘সর্বনিম্ন’ পর্যায়ে নামিয়ে এনে কেবল ‘প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ’ নিতে সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে কাদোস বলেন, এ নির্দেশনার প্রায়োগিক অর্থ হলো— গাজা সিটি দখলের অভিযান আপাতত বন্ধ রয়েছে এবং এখনকার জন্য এটা স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, হামাসের সম্মতিসূচক বিবৃতির পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরও একটি বিবৃতি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, হামাস ট্রাম্পের প্রস্তাব মেনে সব জিম্মিকে ছেড়ে দিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলও পরিকল্পনাটির প্রথম পর্যায়ের ‘তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নে’র প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ট্রাম্পের ওই প্রস্তাবনার প্রথম পর্যায়ে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে বন্দি বিনিময়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। এতে বলা হয়, গাজায় ‘তাৎক্ষণিকভাবে’ যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ জন জীবিত জিম্মিকে ফিরিয়ে দিতে হবে। মৃত জিম্মিদের দেহাবশেষ হস্তান্তর করতে হবে। বিনিময়ে ইসরায়েলে আটক থাকা গাজার ‘শত শত বাসিন্দা’কে মুক্তি দেবে নেতানিয়াহু সরকার।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সোমবার গাজা নিয়ে তার ২০ দফা ‘শান্তি পরিকল্পনা’ প্রস্তাব করেন। এ নিয়ে হামাস কোনো প্রতিক্রিয়া না জানালে গতকাল শুক্রবার হামাসকে তার প্রস্তাব মেনে নিতে রোববার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন। বলেন, এর মধ্যে হামাস প্রস্তাব মেনে না নিলে হামাসকে ‘নরক যন্ত্রণা ভোগ’ করতে হবে।
এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস এক বিবৃতিতে আংশিকভাবে ট্রাম্পের প্রস্তাব মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেয়। বিবৃতিতে বলা হয়, জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি আছে হামাস। প্রস্তাবের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত নিয়ে আরও আলোচনার দাবি জানিয়েছে তারা।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীকে গাজা দখল করার জন্য চলমান অভিযান থামাতে নির্দেশ দিয়েছে দেশটির সরকার। ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি পরিকল্পনার প্রস্তাবে হামাসের আংশিকভাবে সম্মত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েল সরকারের তরফ থেকে এ নির্দেশ এসেছে।
আলজাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে সেনাবাহিনীর অধীনে পরিচালিত ‘আর্মি রেডিও’ হামলা বন্ধ রাখার এ নির্দেশ প্রচার করেছে।
আর্মি রেডিওর সংবাদ কর্মী ডরোন কাদোস বলেন, ইসরায়েলের রাজনৈতিক মহল গাজায় চলমান সামরিক কার্যক্রম ‘সর্বনিম্ন’ পর্যায়ে নামিয়ে এনে কেবল ‘প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ’ নিতে সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে কাদোস বলেন, এ নির্দেশনার প্রায়োগিক অর্থ হলো— গাজা সিটি দখলের অভিযান আপাতত বন্ধ রয়েছে এবং এখনকার জন্য এটা স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, হামাসের সম্মতিসূচক বিবৃতির পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরও একটি বিবৃতি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, হামাস ট্রাম্পের প্রস্তাব মেনে সব জিম্মিকে ছেড়ে দিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলও পরিকল্পনাটির প্রথম পর্যায়ের ‘তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নে’র প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ট্রাম্পের ওই প্রস্তাবনার প্রথম পর্যায়ে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে বন্দি বিনিময়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। এতে বলা হয়, গাজায় ‘তাৎক্ষণিকভাবে’ যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ জন জীবিত জিম্মিকে ফিরিয়ে দিতে হবে। মৃত জিম্মিদের দেহাবশেষ হস্তান্তর করতে হবে। বিনিময়ে ইসরায়েলে আটক থাকা গাজার ‘শত শত বাসিন্দা’কে মুক্তি দেবে নেতানিয়াহু সরকার।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সোমবার গাজা নিয়ে তার ২০ দফা ‘শান্তি পরিকল্পনা’ প্রস্তাব করেন। এ নিয়ে হামাস কোনো প্রতিক্রিয়া না জানালে গতকাল শুক্রবার হামাসকে তার প্রস্তাব মেনে নিতে রোববার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন। বলেন, এর মধ্যে হামাস প্রস্তাব মেনে না নিলে হামাসকে ‘নরক যন্ত্রণা ভোগ’ করতে হবে।
এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস এক বিবৃতিতে আংশিকভাবে ট্রাম্পের প্রস্তাব মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেয়। বিবৃতিতে বলা হয়, জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি আছে হামাস। প্রস্তাবের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত নিয়ে আরও আলোচনার দাবি জানিয়েছে তারা।
আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজামুখী ত্রাণবাহী নৌবহর গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৪৪টি জাহাজের প্রায় সবগুলোই আটকে দিয়েছে ইসরায়েলের নৌবাহিনী। তারা জাহাজে থাকা ৫০টিরও বেশি দেশের ৪৫০ জনের বেশি অধিকারকর্মী আটক করেছে। গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানো ও ইসরায়েলের অবরোধ ভাঙার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিল
১৬ ঘণ্টা আগেতিনি দাবি করেন, গত মে মাসে পাকিস্তানের ভেতরে সন্ত্রাসীদের ক্যাম্প ও পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে হামলা চালানো হয়েছে। এসব অবকাঠামোতে হামলার মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে পাকিস্তান নিজ দেশে সন্ত্রাসবাদকে লালনপালন করে। ভারত যদি ওই সময় ব্যবস্থা না নিত তাহলে পাকিস্তান এ সত্যকে আড়াল করত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগে