
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ফিলিস্তিনের গাজায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘শান্তি পরিকল্পনা’ নিয়ে অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। জানিয়েছে, ট্রাম্পের পরিকল্পনাগুলো তারা আংশিকভাবে মেনে নিতে রাজি। কয়েকটি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ প্রস্তাব নিয়ে আরও আলোচনা প্রয়োজন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প তার ‘শান্তি পরিকল্পনা’ প্রকাশের পরপরই ইসরায়েল তা স্বাগত জানায়। তবে হামাস এ বিষয়ে মুখ খুলছিল না। পরে শুক্রবার ট্রাম্প এই প্রস্তাব নিয়ে অবস্থান জানাতে হামাসকে রোববার পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়। তার আগেই হামাস প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবে উল্লেখ বন্দিদের বিনিময় প্রক্রিয়া মেনে জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি তারা। তবে বন্দিবিনিময়ের জন্য মাঠ পর্যায়ের শর্ত মানতে হবে।
ট্রাম্পের প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, গাজা পরিচালনার জন্য যে সরকার গঠন করা হবে তাতে হামাদের কোনো ভূমিকা থাকবে না। এই প্রস্তাবসহ গাজার ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থা ও ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় নিয়ে হামাস আরও আলোচনা করতে চায় বলে জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা চলছে।
বিবৃতিতে হামাস বলেছে, তারা গাজা উপত্যকার শাসনভার একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি সংস্থার (টেকনোক্র্যাট) কাছে হস্তান্তর করতে চায়। এই সংস্থা ফিলিস্তিনি জাতীয় ঐকমত্য এবং আরব ও ইসলামি বিশ্বের সমর্থনের ভিত্তিতে গঠিত হবে।
মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে তাৎক্ষণিকভাবে যুদ্ধ বন্ধ করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ জন জীবিত জিম্মিকে ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। মৃত জিম্মিদের দেহাবশেষও হস্তান্তর করতে হবে। বলা হয়েছে, বিনিময়ে ইসরায়েলের হাতে আটক গাজার শত শত বাসিন্দাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
বর্তমানে গাজায় ৪৮ জন ইসরায়েলি জিম্মি আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মধ্যে জীবিত আছেন ২০ জন।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলাইন লেভিট শুক্রবার বলেন, প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে হামাসের জন্য পরিণতি হবে ‘অত্যন্ত ভয়াবহ’। হামাসের হাতে শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের পথে এগোনোর সুযোগ আছে। কিন্তু তারা তা না চাইলে মর্মান্তিক পরিণতি অপেক্ষা করছে।
এর আগে গত সোমবার হোয়াইট হাউজ কর্তৃপক্ষ ২০ দফা প্রস্তাবের এ পরিকল্পনা ঘোষণা করে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এতে সম্মতি জানান। পরে অবশ্য নেতানিয়াহু এক ভিডিও বার্তায় বলেন, তিনি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ঘোর বিরোধী।

ফিলিস্তিনের গাজায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘শান্তি পরিকল্পনা’ নিয়ে অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। জানিয়েছে, ট্রাম্পের পরিকল্পনাগুলো তারা আংশিকভাবে মেনে নিতে রাজি। কয়েকটি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ প্রস্তাব নিয়ে আরও আলোচনা প্রয়োজন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প তার ‘শান্তি পরিকল্পনা’ প্রকাশের পরপরই ইসরায়েল তা স্বাগত জানায়। তবে হামাস এ বিষয়ে মুখ খুলছিল না। পরে শুক্রবার ট্রাম্প এই প্রস্তাব নিয়ে অবস্থান জানাতে হামাসকে রোববার পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়। তার আগেই হামাস প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবে উল্লেখ বন্দিদের বিনিময় প্রক্রিয়া মেনে জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি তারা। তবে বন্দিবিনিময়ের জন্য মাঠ পর্যায়ের শর্ত মানতে হবে।
ট্রাম্পের প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, গাজা পরিচালনার জন্য যে সরকার গঠন করা হবে তাতে হামাদের কোনো ভূমিকা থাকবে না। এই প্রস্তাবসহ গাজার ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থা ও ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় নিয়ে হামাস আরও আলোচনা করতে চায় বলে জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা চলছে।
বিবৃতিতে হামাস বলেছে, তারা গাজা উপত্যকার শাসনভার একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি সংস্থার (টেকনোক্র্যাট) কাছে হস্তান্তর করতে চায়। এই সংস্থা ফিলিস্তিনি জাতীয় ঐকমত্য এবং আরব ও ইসলামি বিশ্বের সমর্থনের ভিত্তিতে গঠিত হবে।
মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে তাৎক্ষণিকভাবে যুদ্ধ বন্ধ করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ জন জীবিত জিম্মিকে ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। মৃত জিম্মিদের দেহাবশেষও হস্তান্তর করতে হবে। বলা হয়েছে, বিনিময়ে ইসরায়েলের হাতে আটক গাজার শত শত বাসিন্দাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
বর্তমানে গাজায় ৪৮ জন ইসরায়েলি জিম্মি আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মধ্যে জীবিত আছেন ২০ জন।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলাইন লেভিট শুক্রবার বলেন, প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে হামাসের জন্য পরিণতি হবে ‘অত্যন্ত ভয়াবহ’। হামাসের হাতে শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের পথে এগোনোর সুযোগ আছে। কিন্তু তারা তা না চাইলে মর্মান্তিক পরিণতি অপেক্ষা করছে।
এর আগে গত সোমবার হোয়াইট হাউজ কর্তৃপক্ষ ২০ দফা প্রস্তাবের এ পরিকল্পনা ঘোষণা করে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এতে সম্মতি জানান। পরে অবশ্য নেতানিয়াহু এক ভিডিও বার্তায় বলেন, তিনি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ঘোর বিরোধী।

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স, চলচ্চিত্র পর্যালোচনাবিষয়ক সাইট লেটারবক্সডসহ অসংখ্য ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করলে ব্যবহারকারীরা একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পান, যেখানে বলা হয়, ‘ক্লাউডফ্লেয়ারের সমস্যার কারণে পেজটি লোড করা সম্ভব হয়নি’।
১৬ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনাকে অনুমোদন দিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। কিন্তু এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিনের গোষ্ঠী হামাস। গাজায় একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আহ্বান জানানো হয়েছে ওই প্রস্তাবে। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
১ দিন আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মাধ্যমে অর্থায়নের চেষ্টা করবে ফ্রান্স। এ ছাড়া জব্দ করা রাশিয়ান সম্পদও ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এটি এমন একটি বিতর্কিত পদক্ষেপ যা ২৭ সদস্যের ব্লককে বিভক্ত করছে।
১ দিন আগে