রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে শুক্রবার মঞ্চের নেতারা আরও বলেন, সরকারের পায়ের তলায় কোন মাটি নেই। কোন জনসমর্থনও নেই। এই অবস্থায় এরা এই ডামি নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য
ভোটের দিনে জনগণকে ঘর থেকে বাহির না হয়ে ‘ভোট বর্জনের’ আহ্বান জানিয়ে ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি
তারা আরও বলেন, সরকার স্বেচ্ছা মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আগামী ৭ তারিখ সরকার ও প্রশাসন মিলে এ দেশের মালিক নাগরিকদের আবার অপমান করতে যাচ্ছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একইভাবে করেছিল। ভোট কেন্দ্রে
সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠার একদফা দাবিতে, নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে গণসংযোগ সফলে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগর পানির
ড. রেজা কিবরিয়া ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ছেড়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে যোগ দেন এবং ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
দলের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “নেতারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের কথা বলছেন। এতে দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। আমরা যখন মাঠে যাচ্ছি তখন মাঠের লোকজন আমাদের নিয়ে টিটকারি করছে। বাজে মন্তব্য করছে, বেঈমান বলে ডাকছে। যার কারণে বাধ্য হয়েই নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।”
তিনি বলেন, বাতি নেভার আগে কিন্তু দপদপ করে জ্বলে, শেখ হাসিনার বাতিও নিভে যাবে। অন্যায়ভাবে ড. ইউনুসকে জেলে প্রেরণ করা হয়েছে। কারণ, এই নোবেল নাকি আপনার পাওয়ার কথা ছিল। মির্জা আজম, নানককে বিদেশে
সমাবেশে নেতারা বলেন, আওয়ামী লীগের শব্দসন্ত্রাস দিয়ে কাজ হবে না। মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না। ভোটকেন্দ্রে লোক আনার জন্য সরকার এতটাই মরিয়া যে তারা হাইকোর্টে রিট করেছে ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য। যারা
তিনি বলেন, এটা কোনো নির্বাচন না। মানুষদের বলছি, এই ভোট দিতে যাবেন না। আমি এখানে বসে ছিলাম দেখলাম কয়েকজন রিকশাওয়ালা গেলো… সাংবাদিক ভাইয়েরা হয়ত খেয়াল করেছেন তারা কী বলতে বলতে
উঠান বৈঠকে বক্তব্যে বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থী রাশেদ খান মেনন কে নির্বাচিত করে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার
তবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার সরে যাওয়াটা ওই আসনের ভোটাররা ভালোভাবে দেখে না। নির্বাচন থেকে সরে গেলে প্রার্থীরা অন্য কারও প্ররোচনায় কিংবা সমর্থনে বা আঁতাত করে অথবা ভয়ে সরে গেছে এমন একটা মেসেজ
গণসংযোগপূর্ব এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান
লিফলেট বিতরণ শেষে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ও সারা পৃথিবী জানে চালাকি করে, দিনের ভোট রাতে করে, প্রতিপক্ষকে রাস্তায় নামতে
মিছিল শুরু হওয়ার পূর্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর মধ্যরাতে ৬০ শতাংশ ভোট কেটে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। জনগণের
রেজা কিবরিয়া বলেন, যারা স্বাধীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চান, সামনের বছর অনেক ভালো যাবে আমাদের। ওনাদের মনে অনেক কষ্ট। জনগণের টাকা পাচার করে নিয়ে গেছে। তারপরও তারা (আমেরিকা-ইউরোপ) প্রশ্ন
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ূম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ
আলোচনায় তৃণমূল বিএনপি থেকে যশোর পাঁচ আসনের পদপ্রার্থী মোস্তফা গণি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে একাত্মতা ঘোষণা করে যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে যাচ্ছি, সেখানে প্রচণ্ড রকম