প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অপশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
শুক্রবার রাজধানীর উত্তরায় জেএসডি সভাপতির বাসভবনে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ স ম আবদুর রব বলেন, অন্যায়ের উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে থাকা বর্তমান পরিস্থিতি বা সমাজকে আমূল বদলে দিতে হবে। একমাত্র গণঅভ্যুত্থানই সমাজের বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামো ভেঙে নতুন যুগের সূচনা করবে।
তিনি বলেন, অভ্যুত্থান হবে শুধু নৈরাজ্য বা অনাচারের বিরোধিতার জন্য নয়, অংশীদারিত্বমূলক রাজনৈতিক ব্যবস্থা তথা সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে। তাই আমাদের অভ্যুত্থান এর অর্থ বুঝতে হবে ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে’।
সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘সরকারের অবৈধ ক্ষমতা ধ’রে রাখার চক্রান্ত রাজনীতিতে ভয়ঙ্কর শূন্যতার সৃষ্টি করছে। অধিকারবিহীন রাষ্ট্র বা সমাজ ক্রমাগত ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে।
স্বপন বলেন, ভবিষ্যতে রাষ্ট্র ও সমাজ কোথায় যাবে, তা যদি সম্মিলিতভাবে স্বাধীন মনে চিন্তা করতে না পারি, তাহলে তো সে পথ কখনও বের হবে না। চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাষ্ট্র বা সমাজের নিরাপত্তা থাকে না’।
সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহ-সভাপতি তানিয়া রব, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, মোশাররফ হোসেন,লোকমান হাকিম, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা,মোহাম্মদ আমির উদ্দিন, এস এম সামছুল আলম নিক্সন,মোশারেফ হোসেন মন্টু, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আবদুল মান্নান মুন্সি,হুমায়ুন কবির খান মিলন, অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব,আব্দুল্লাহ আল মামুন,শফিকুর রহমান বাবর,কামরুল আহসান অপু, বোরহান উদ্দিন চৌধুরী রোমান,আজম খান,আবুল কালাম, ফারজানা দিবা, অ্যাডভোকেট তৈমুর রেজা শাহজাদ ভূইয়া, সৈয়দ বিপ্লব আজাদ,অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল হক মজুমদার, মোহাম্মদ মোস্তাক,আব্দুল মুত্তালিব মাস্টার প্রমুখ।
অপশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
শুক্রবার রাজধানীর উত্তরায় জেএসডি সভাপতির বাসভবনে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ স ম আবদুর রব বলেন, অন্যায়ের উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে থাকা বর্তমান পরিস্থিতি বা সমাজকে আমূল বদলে দিতে হবে। একমাত্র গণঅভ্যুত্থানই সমাজের বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামো ভেঙে নতুন যুগের সূচনা করবে।
তিনি বলেন, অভ্যুত্থান হবে শুধু নৈরাজ্য বা অনাচারের বিরোধিতার জন্য নয়, অংশীদারিত্বমূলক রাজনৈতিক ব্যবস্থা তথা সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে। তাই আমাদের অভ্যুত্থান এর অর্থ বুঝতে হবে ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে’।
সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘সরকারের অবৈধ ক্ষমতা ধ’রে রাখার চক্রান্ত রাজনীতিতে ভয়ঙ্কর শূন্যতার সৃষ্টি করছে। অধিকারবিহীন রাষ্ট্র বা সমাজ ক্রমাগত ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে।
স্বপন বলেন, ভবিষ্যতে রাষ্ট্র ও সমাজ কোথায় যাবে, তা যদি সম্মিলিতভাবে স্বাধীন মনে চিন্তা করতে না পারি, তাহলে তো সে পথ কখনও বের হবে না। চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাষ্ট্র বা সমাজের নিরাপত্তা থাকে না’।
সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহ-সভাপতি তানিয়া রব, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, মোশাররফ হোসেন,লোকমান হাকিম, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা,মোহাম্মদ আমির উদ্দিন, এস এম সামছুল আলম নিক্সন,মোশারেফ হোসেন মন্টু, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আবদুল মান্নান মুন্সি,হুমায়ুন কবির খান মিলন, অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব,আব্দুল্লাহ আল মামুন,শফিকুর রহমান বাবর,কামরুল আহসান অপু, বোরহান উদ্দিন চৌধুরী রোমান,আজম খান,আবুল কালাম, ফারজানা দিবা, অ্যাডভোকেট তৈমুর রেজা শাহজাদ ভূইয়া, সৈয়দ বিপ্লব আজাদ,অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল হক মজুমদার, মোহাম্মদ মোস্তাক,আব্দুল মুত্তালিব মাস্টার প্রমুখ।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে