প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রিজার্ভের পতনের সঙ্গে সঙ্গে সরকারের পতন অনিবার্য হয়ে উঠেছে। ফলে এসব নিয়ে মিথ্যাচারও সরকারের অনিবার্য পতন ঠেকাতে পারবে না।
'রিজার্ভ সংকট, সরকারের নানান দুর্নীতি ও অনিয়মে'র প্রতিবাদে আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে গণফোরাম সভাপতির কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এসব কথা বলেন নেতারা।
সভায় সভাপতি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মোস্তফা মোহসীন মন্টু বলেন, প্রহসনের ডামি পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ ব্যতীত রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে আওয়ামী লীগ সরকার। রিজার্ভ নিয়ে সরকারের মিথ্যাচারও অনিবার্য পতন ঠেকাতে পারবে না। বিদেশে অর্থ পাচার, ব্যাংক লুটপাটসহ নানা রকমের কারসাজি করে দেশের অর্থনীতিকে বিপর্যয়ে ঠেলে দিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। দুঃশাসন হটিয়ে দেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার ব্যতীত রিজার্ভের পতন ঠেকানো সম্ভব নয়। একের পর এক ব্যাংক লুট, রিজার্ভ ধস, রিজার্ভ চুরির তথ্য বিদেশি পত্রিকায় প্রকাশ ও দুবাইয়ে অবৈধ সম্পদের পাহাড়সহ নানান সংকটে দেশের অর্থনৈতিক খাত অস্থিতিশীল এবং আশঙ্কাজনক পরিস্থিতিতে পড়েছে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবেলায় দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনাসহ রাষ্টকে সুসংহত করতে রাজপথে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন জোরদারের কোনো বিকল্প নেই।
সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা সরকার জনগনের ক্ষমতা দখল করতে গিয়ে দেশের অর্থনীতি ভেঙে দিয়েছে। দেশ ও জাতিকে আওয়ামী দুঃশাসনের কবল থেকে উদ্ধার করতে আরও জোরালোভাবে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। জবরদস্তি করে ক্ষমতা দখল করা সরকার, উন্নয়নের মহা মিথ্যাচার করে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে, একটা মহা দুর্যোগ, মহা বিপর্যয়ে ফেলে রেখেছে। ব্যাংক লুটপাট, রিজার্ভ চুরি, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি কোথাও এই সরকারের কোনো জবাবদিহি নেই। সুশাসন তো দূরে থাক আইনের শাসন অনুপস্থিত, সবকিছু কুক্ষিগত করে এমন একটা রাষ্ট্র তৈরি করছে যেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার ভূলুণ্ঠিত। এহেন পরিস্থিতিতে অধিকার আদায়ের দাবিতে আমাদের জেগে উঠতে হবে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সংগ্রাম চালিয়ে যাবে গণফোরাম।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের, তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তাজুল ইসলাম, ছাত্র সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সানজিদ রহমান শুভ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান বুলু, কামাল উদ্দিন সুমন, জান্নাতুল মাওয়া, প্রদীপ ঘোষ, সোলায়মান অয়ন প্রমুখ।
রিজার্ভের পতনের সঙ্গে সঙ্গে সরকারের পতন অনিবার্য হয়ে উঠেছে। ফলে এসব নিয়ে মিথ্যাচারও সরকারের অনিবার্য পতন ঠেকাতে পারবে না।
'রিজার্ভ সংকট, সরকারের নানান দুর্নীতি ও অনিয়মে'র প্রতিবাদে আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে গণফোরাম সভাপতির কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এসব কথা বলেন নেতারা।
সভায় সভাপতি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মোস্তফা মোহসীন মন্টু বলেন, প্রহসনের ডামি পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ ব্যতীত রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে আওয়ামী লীগ সরকার। রিজার্ভ নিয়ে সরকারের মিথ্যাচারও অনিবার্য পতন ঠেকাতে পারবে না। বিদেশে অর্থ পাচার, ব্যাংক লুটপাটসহ নানা রকমের কারসাজি করে দেশের অর্থনীতিকে বিপর্যয়ে ঠেলে দিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। দুঃশাসন হটিয়ে দেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার ব্যতীত রিজার্ভের পতন ঠেকানো সম্ভব নয়। একের পর এক ব্যাংক লুট, রিজার্ভ ধস, রিজার্ভ চুরির তথ্য বিদেশি পত্রিকায় প্রকাশ ও দুবাইয়ে অবৈধ সম্পদের পাহাড়সহ নানান সংকটে দেশের অর্থনৈতিক খাত অস্থিতিশীল এবং আশঙ্কাজনক পরিস্থিতিতে পড়েছে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবেলায় দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনাসহ রাষ্টকে সুসংহত করতে রাজপথে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন জোরদারের কোনো বিকল্প নেই।
সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা সরকার জনগনের ক্ষমতা দখল করতে গিয়ে দেশের অর্থনীতি ভেঙে দিয়েছে। দেশ ও জাতিকে আওয়ামী দুঃশাসনের কবল থেকে উদ্ধার করতে আরও জোরালোভাবে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। জবরদস্তি করে ক্ষমতা দখল করা সরকার, উন্নয়নের মহা মিথ্যাচার করে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে, একটা মহা দুর্যোগ, মহা বিপর্যয়ে ফেলে রেখেছে। ব্যাংক লুটপাট, রিজার্ভ চুরি, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি কোথাও এই সরকারের কোনো জবাবদিহি নেই। সুশাসন তো দূরে থাক আইনের শাসন অনুপস্থিত, সবকিছু কুক্ষিগত করে এমন একটা রাষ্ট্র তৈরি করছে যেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার ভূলুণ্ঠিত। এহেন পরিস্থিতিতে অধিকার আদায়ের দাবিতে আমাদের জেগে উঠতে হবে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সংগ্রাম চালিয়ে যাবে গণফোরাম।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের, তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তাজুল ইসলাম, ছাত্র সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সানজিদ রহমান শুভ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান বুলু, কামাল উদ্দিন সুমন, জান্নাতুল মাওয়া, প্রদীপ ঘোষ, সোলায়মান অয়ন প্রমুখ।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে