প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান বলেছেন, প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ সীমান্তে গুলিবিদ্ধ লাশগুলো প্রমাণ করে ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও ভূখণ্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সীমান্ত হত্যা কেন হয়? কার নিদর্শে স্বাধীন বাংলাদেশের উপর ভারতীয় বিএসএফ গুলি চালায়? কেন বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদ জানাতে পারে না? কথাবার্তা পরিষ্কার আমরা হিল্লি-দিল্লি বুঝিনা। অবিলম্বে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশকে পানির ন্যায্য হিস্যা দিতে হবে। তারপর ভেবে দেখবো বাংলাদেশের জনগণ ভারতের সাথে বন্ধুত্ব করতে চায় কিনা।
শনিবার (১১মে) বিকেল ৪টায় পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলা সীমান্তে গত ৭ মে দুইজন নাগরিককে ভারতীয় বিএসএফ কর্তৃক গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে তিরনইহাট বাজারে জাগপা আয়োজিত গণমিছিল পূর্ব এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ভারত স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশকে নামমাত্র সহযোগিতা করলেও এখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারছে না। মূলত ভারতের অভিন্ন টার্গেট বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব দখল করা। শুধু তাই নয়! বাংলাদেশকে টার্গেট করতে গিয়ে ভারত তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী সরকারি অফিসগুলোতে তাদের পছন্দের আমলাদের বসিয়ে দেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য বানিয়েছে। এটাই শেষ নয়! বাংলাদেশে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন হয় ভারতের প্রেসক্রিপশনে! কে এমপি, কে মন্ত্রী হবে সেই তালিকাও আসে ভারত থেকে! আর গণভবন হচ্ছে ভারতের পুতুল খেলাঘরের মতো। যখন যা ইচ্ছে তাই নির্দেশ করেন এবং এই আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষুধার্ত কুকুরের মতো দেশের অর্থনীতি খেয়ে ফেলেছে। তাই দেশের অর্থনীতির পতন এখন দিনের ঘরে নেমে এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকার আগামী জুন-জুলাই মাসে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন দিতে পারবে কিনা জানি না! তবে আগামী তিন মাসের মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান রিজার্ভের চেয়ে তিন গুণ বেশি বিদেশি ঋণ বাংলাদেশকে পরিশোধ করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ভারতের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সকল গোলামী চুক্তি হলেও বাংলাদেশ এখনো পানির ন্যায্য হিস্যা পাই না। এই কৃতদাস সরকার ভারতের নির্দেশনায় মহানন্দা নদীতে পাথর উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছে। যার কারণে তেঁতুলিয়ার ২৫ হাজারের বেশি পাথর শ্রমিক আজ মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ঘরে ঘরে হাহাকার চলছে।
রাশেদ প্রধান বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের আয়োজন করেছেন। ভোটারবিহীন এই নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন বলেছেন- নির্বাচন উৎসবমুখর হয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ ভোট দিতে যায়নি। বেলা শেষে খালি মাঠে কুকুরের নাচানাচি দেখতে কিছু দর্শক ভোট কেন্দ্রের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলো। তবে কেউ ভোট দিতে যায়নি।
এ সময় পঞ্চগড় জেলা জাগপার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনসার আলী, সহ-সভাপতি মফিদুল ইসলাম মফি, সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার আলম বিপ্লব, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন পাটোয়ারী, পঞ্চগড় জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, পঞ্চগড় সদর উপজেলা জাগপার সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম, তেঁতুলিয়া উপজেলা জাগপার সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, দেবিগঞ্জ উপজেলা জাগপার সভাপতি তপু ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাশেদীন, আটোয়ারী উপজেলা সাধারণ সম্পাদক বজলুর রহমান, মো. রহমান, উপজেলা জাগপা নেতা মো. আলী ফকির, নাজমুল প্রধান, শাহজান আলী, সফর আলী, কামাল, শহীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান বলেছেন, প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ সীমান্তে গুলিবিদ্ধ লাশগুলো প্রমাণ করে ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও ভূখণ্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সীমান্ত হত্যা কেন হয়? কার নিদর্শে স্বাধীন বাংলাদেশের উপর ভারতীয় বিএসএফ গুলি চালায়? কেন বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদ জানাতে পারে না? কথাবার্তা পরিষ্কার আমরা হিল্লি-দিল্লি বুঝিনা। অবিলম্বে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশকে পানির ন্যায্য হিস্যা দিতে হবে। তারপর ভেবে দেখবো বাংলাদেশের জনগণ ভারতের সাথে বন্ধুত্ব করতে চায় কিনা।
শনিবার (১১মে) বিকেল ৪টায় পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলা সীমান্তে গত ৭ মে দুইজন নাগরিককে ভারতীয় বিএসএফ কর্তৃক গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে তিরনইহাট বাজারে জাগপা আয়োজিত গণমিছিল পূর্ব এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ভারত স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশকে নামমাত্র সহযোগিতা করলেও এখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারছে না। মূলত ভারতের অভিন্ন টার্গেট বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব দখল করা। শুধু তাই নয়! বাংলাদেশকে টার্গেট করতে গিয়ে ভারত তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী সরকারি অফিসগুলোতে তাদের পছন্দের আমলাদের বসিয়ে দেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য বানিয়েছে। এটাই শেষ নয়! বাংলাদেশে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন হয় ভারতের প্রেসক্রিপশনে! কে এমপি, কে মন্ত্রী হবে সেই তালিকাও আসে ভারত থেকে! আর গণভবন হচ্ছে ভারতের পুতুল খেলাঘরের মতো। যখন যা ইচ্ছে তাই নির্দেশ করেন এবং এই আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষুধার্ত কুকুরের মতো দেশের অর্থনীতি খেয়ে ফেলেছে। তাই দেশের অর্থনীতির পতন এখন দিনের ঘরে নেমে এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকার আগামী জুন-জুলাই মাসে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন দিতে পারবে কিনা জানি না! তবে আগামী তিন মাসের মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান রিজার্ভের চেয়ে তিন গুণ বেশি বিদেশি ঋণ বাংলাদেশকে পরিশোধ করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ভারতের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সকল গোলামী চুক্তি হলেও বাংলাদেশ এখনো পানির ন্যায্য হিস্যা পাই না। এই কৃতদাস সরকার ভারতের নির্দেশনায় মহানন্দা নদীতে পাথর উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছে। যার কারণে তেঁতুলিয়ার ২৫ হাজারের বেশি পাথর শ্রমিক আজ মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ঘরে ঘরে হাহাকার চলছে।
রাশেদ প্রধান বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের আয়োজন করেছেন। ভোটারবিহীন এই নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন বলেছেন- নির্বাচন উৎসবমুখর হয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ ভোট দিতে যায়নি। বেলা শেষে খালি মাঠে কুকুরের নাচানাচি দেখতে কিছু দর্শক ভোট কেন্দ্রের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলো। তবে কেউ ভোট দিতে যায়নি।
এ সময় পঞ্চগড় জেলা জাগপার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনসার আলী, সহ-সভাপতি মফিদুল ইসলাম মফি, সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার আলম বিপ্লব, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন পাটোয়ারী, পঞ্চগড় জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, পঞ্চগড় সদর উপজেলা জাগপার সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম, তেঁতুলিয়া উপজেলা জাগপার সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, দেবিগঞ্জ উপজেলা জাগপার সভাপতি তপু ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাশেদীন, আটোয়ারী উপজেলা সাধারণ সম্পাদক বজলুর রহমান, মো. রহমান, উপজেলা জাগপা নেতা মো. আলী ফকির, নাজমুল প্রধান, শাহজান আলী, সফর আলী, কামাল, শহীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২০ ঘণ্টা আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২১ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগে