প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ৭ জানুয়ারি পাতানো সাজানো ডামি ভোটে ক্ষমতা দখল করা আওয়ামী দুঃশাসনে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। দেশের ব্যাংকগুলো লুটপাট, অর্থপাচারসহ নানা অপকর্মের মাধ্যমে দেশের রিজার্ভ আশঙ্কজনকভাবে কমে গেছে। এই দুর্নীতিবাজ সরকার উন্নয়নের নামে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। জনগণের জীবনযাত্রার মান অত্যন্ত অসহনীয় হয়ে আছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণফোরামের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য প্রায় দুই বছর ধরে লাগামহীন। গণবিরোধী এই শেখ হাসিনা সরকার বাজার ও ব্যাংক পরিচালনায় পুরোপুরিভাবে ব্যর্থ। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে। কী আশ্চর্য ঋণ পরিশোধ করতে এই সরকার আরও ঋণ করছে এবং উন্নয়নের নামে মেগা প্রকল্প বহুগুণে বৃদ্ধি করে জনগণের ঋণের বোঝা বাড়াচ্ছে। এই অবৈধ সরকারের আজ্ঞাবহ সাবেক সেনাপ্রধান আবদুল আজিজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেশের সুনাম ক্ষুণ্ণ করেছে। দেশ ও জাতির কাছে এই সরকারের কোন জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা নেই।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, দেশের সমৃদ্ধির জন্য এই অগণতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনা সরকারকে হটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় আরও শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তোলার বিকল্প নেই। জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করতে রাজপথে সোচ্চার থাকবে গণফোরাম।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সভাপতি পরিষদ সদস্য আব্দুল হাসিব চৌধুরী, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তাজুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান বুলু, মশিউর রহমান বাবুল, কামাল উদ্দিন সুমন, রিয়াদ হোসেন, রবিউল ইসলাম রবি, জান্নাতুল মাওয়া, মহানগর নেতা সোলায়মান অয়ন, নাছির হোসেন, মনির হোসেন সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ৭ জানুয়ারি পাতানো সাজানো ডামি ভোটে ক্ষমতা দখল করা আওয়ামী দুঃশাসনে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। দেশের ব্যাংকগুলো লুটপাট, অর্থপাচারসহ নানা অপকর্মের মাধ্যমে দেশের রিজার্ভ আশঙ্কজনকভাবে কমে গেছে। এই দুর্নীতিবাজ সরকার উন্নয়নের নামে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। জনগণের জীবনযাত্রার মান অত্যন্ত অসহনীয় হয়ে আছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণফোরামের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য প্রায় দুই বছর ধরে লাগামহীন। গণবিরোধী এই শেখ হাসিনা সরকার বাজার ও ব্যাংক পরিচালনায় পুরোপুরিভাবে ব্যর্থ। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে। কী আশ্চর্য ঋণ পরিশোধ করতে এই সরকার আরও ঋণ করছে এবং উন্নয়নের নামে মেগা প্রকল্প বহুগুণে বৃদ্ধি করে জনগণের ঋণের বোঝা বাড়াচ্ছে। এই অবৈধ সরকারের আজ্ঞাবহ সাবেক সেনাপ্রধান আবদুল আজিজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেশের সুনাম ক্ষুণ্ণ করেছে। দেশ ও জাতির কাছে এই সরকারের কোন জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা নেই।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, দেশের সমৃদ্ধির জন্য এই অগণতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনা সরকারকে হটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় আরও শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তোলার বিকল্প নেই। জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করতে রাজপথে সোচ্চার থাকবে গণফোরাম।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সভাপতি পরিষদ সদস্য আব্দুল হাসিব চৌধুরী, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তাজুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান বুলু, মশিউর রহমান বাবুল, কামাল উদ্দিন সুমন, রিয়াদ হোসেন, রবিউল ইসলাম রবি, জান্নাতুল মাওয়া, মহানগর নেতা সোলায়মান অয়ন, নাছির হোসেন, মনির হোসেন সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২০ ঘণ্টা আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২১ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগে