বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশে অভূতপূর্ব সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি রয়েছে। কিন্তু বিগত পনের বছরে একটি দল দেশকে এলোমেলো করে দিয়েছিল। এখন জাতীয় ইস্যুগুলোতে জনগণের ইস্পাত কঠিন ঐক্য প্রয়োজন। তিনি বলেন, এ দেশ কারও একার নয়, সবার। দেশ এখনও পনের বছরের জঞ্জালমুক্ত হয়নি। তাই সকল
জামায়াত আমির বলেন, মা বোনেরা ঘরেও সুরক্ষিত থাকবে, কর্মস্থলেও সুরক্ষিত থাকবে। তাদের দিকে কেউ চোখ তুলে তাকাতে পারবে না। আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয় যে, আমরা ক্ষমতায় আসলে নারীদের ঘর থেকে বেরুতে দেওয়া হবে না। কিন্তু কথা দিচ্ছি এমন হবে না।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, ‘আমাদের দেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। আমাদের দেশ নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টে আলোচনা হবে কেন? আমরা কি স্বাধীন দেশের নাগরিক নই? হিন্দুরা এ দেশের নাগরিক, তাদের ভালোমন্দ আমরা দেখব। এটা নিয়ে অন্য দেশে আলোচনা হবে কেন?
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা.শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বর্তমান সময়ে আমাদের নিয়ে চতুর্মুখী ষড়যন্ত্র চলছে। তাই আরো সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে।’
দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী জ্ঞান চর্চার এক নিপুণ পরিকল্পনার নাম। যারা জামায়াত করেন তাদের জ্ঞানার্জনের প্রধান উৎস হচ্ছে পবিত্র কুরআনুল কারিম। তাই কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন করার জন্য জামায়াত সর্বাত্মক প্রচ
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর। ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসাসনেস বা ইসকন নিষিদ্ধের দাবি এবং চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার প্রতিবাদে তারা আজ শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) এই সমাবেশ করবে।
জাতীয় ঐক্য নিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, দেশে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় আমরা একমত হয়েছি দেশের সব মানুষকে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। এজন্য জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা। ধর্ম-বর্ণ, দল-মত নির্বিশেষে জ
তার আইনজীবী ঢাকা বারের অ্যাডহক কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ ইসকনকে উগ্র সংগঠন আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে এ সংগঠনকে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দফা দাবি জানিয়েছে সমমনা ইসলামি দলগুলো। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার
২০১৩ সালের ৫ মে রাজধানীর শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে ‘গণহত্যার’ ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করেছেন হেফাজত ইসলামের নেতা জুনায়েদ আল হাবিব। অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। এই তালিকায় নাম রয়েছে সাবেক মন্ত্রী ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভা
তিনি বলেন, আমার দলীয় সহকর্মী চট্টগ্রাম জজ আদালতের এপিপি তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ খুনের ঘটনায় আমি গভীরভাবে মর্মাহত। মহান রবের দরবারে মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। আল্লাহপাক তাকে জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন এবং শাহাদাতের সুউচ্চ মর্যাদা দান করুন। আমি তার শোক-সন্তপ্ত পরিবার, আপনজন, প্রি
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেন, জুলুম, অত্যাচার, চাঁদাবাজি ও বৈষম্য দূর করার জন্য ৫ আগস্ট মানুষ জীবন দিয়েছে, রক্ত দিয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম বৈষম্য দূর করতে পারলে আমরা মুক্তি পাবো। কিন্তু ৫ আগস্টের পর আমরা কি দেখলাম। আবারো সেই চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, অন্যায়-অবিচার, দখলদারি ও নির্বিচারে হত্যা চলছে।
তিনি বলেন, ‘নতুন নির্বাচন কমিশনের কাছে জনগণ ভালো কিছু আশা করেন। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী যেন তারা কাজ করেন। কোনো দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাজ যেন না করেন। দেশের মানুষ যেন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে হবে। সেভাবেই তাদের কাজ করতে হবে। তারা যেন কোনো অবস্থাতেই আস্থা না হারায়। সেদিকে কমিশনকে খেয়াল রাখতে হবে
একাত্তরে ভূমিকা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একাত্তরে আমরা কোনো ভুল করে থাকলে এবং তা যদি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়, আমি জাতির কাছে ক্ষমা চাইব। ব্রিটেনের কোর্ট চৌধুরী মাইনুদ্দিনের বিষয়ে বিচারের রায়ে আমাদের দেশে ওয়ার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের নামে যে বিচার হয়েছে তার অবজারভেশনে এখানকার বি
এসময় তিনি বলেন, বিগত সরকার শপথ নেওয়ার আগেই সরকারের দালালরা ভারতের সঙ্গে এমন সব চুক্তি করেছে, যা শুধুমাত্র ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছে। এসব চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের কোনো উপকার হয়নি, বরং তারা বলেছেন 'ভারতকে যা করেছি, তা ভারত সারা জীবন মনে রাখবে।' ভারতের দালালরা বাংলাদেশের মাটিকে কলঙ্কিত করেছে, বিগত
জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না বলে দাবি করেছেন দলটির আমীর ডা. শফিকুর রহমান। তিনি জানান, ভারতের সহযোগিতায় স্বাধীনতার সুফল না পাওয়ার শঙ্কা ছিল দলটির। সম্প্রতি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল-২৪ কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেন তিনি।