গাইবান্ধা প্রতিনিধি
জামায়াত রাষ্ট্র চালানোর দায়িত্ব পেলে সব বৈষম্যের অবসান ঘটানো হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে গাইবান্ধা ইসলামিয়া মাঠে জেলা জামায়াত আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, দেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় সার্বিক উন্নয়নে গাইবান্ধা বৈষম্যের শিকার হয়েছে। দেশের অনেক জেলার সঙ্গে গোপালগঞ্জে বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, কারিগরি মহাবিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে। কিন্তু এসবের কিছুই নেই গাইবান্ধা জেলায়। গোপালগঞ্জ বাংলাদেশের একটি জেলা। আমরা সব জেলার সঙ্গে এ জেলার উন্নয়নের পক্ষে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে গাইবান্ধা বঞ্চিত হবে কেন? গাইবান্ধা কি বাংলাদেশের অংশ নয়, গাইবান্ধার মানুষ কি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের স্বাধীনতা-সংগ্রামে অংশ নেননি, গাইবান্ধা জেলা কি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখেনি?
এসব বৈষম্যের অবসান চেয়ে তিনি বলেন, আমি এ সরকারের কাছে দাবি রাখছি, জেলা ভিত্তিক উন্নয়নের তালিকা থেকে গাইবান্ধা জেলা যেন বঞ্চিত না হয়।
তিনি আরও বলেন, মহান আল্লাহ যদি জামায়াতে ইমলামীর হাতে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেন, তাহলে এমন সব বৈষম্যের অবসান ঘটানো হবে। আর যদি অন্য কারো হাতে রাষ্ট্র ক্ষমতা দান করেন, তাহলে গাইবান্ধাবাসীর পক্ষে দাবি রেখে যাব ইনশাআল্লাহ।
জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল করিম সরকারের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মমতাজ উদ্দিন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বেলাল ও শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান পলাশসহ অনেকে।
দীর্ঘ ২২ বছর পর এ মাঠে সমাবেশ করল জামায়াত। ২০০২ সালে জামায়াতে ইসলামীর প্রয়াত নেতা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী এ মাঠে তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে বক্তব্য দিয়েছিলেন। এরপর এ মাঠে আর কোনো সমাবেশ করতে পারেনি জামায়াত।
কর্মী সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমানকে একনজর দেখতে ও তার কথা শুনতে মানুষের ঢল নামে।
জামায়াত রাষ্ট্র চালানোর দায়িত্ব পেলে সব বৈষম্যের অবসান ঘটানো হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে গাইবান্ধা ইসলামিয়া মাঠে জেলা জামায়াত আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, দেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় সার্বিক উন্নয়নে গাইবান্ধা বৈষম্যের শিকার হয়েছে। দেশের অনেক জেলার সঙ্গে গোপালগঞ্জে বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, কারিগরি মহাবিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে। কিন্তু এসবের কিছুই নেই গাইবান্ধা জেলায়। গোপালগঞ্জ বাংলাদেশের একটি জেলা। আমরা সব জেলার সঙ্গে এ জেলার উন্নয়নের পক্ষে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে গাইবান্ধা বঞ্চিত হবে কেন? গাইবান্ধা কি বাংলাদেশের অংশ নয়, গাইবান্ধার মানুষ কি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের স্বাধীনতা-সংগ্রামে অংশ নেননি, গাইবান্ধা জেলা কি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখেনি?
এসব বৈষম্যের অবসান চেয়ে তিনি বলেন, আমি এ সরকারের কাছে দাবি রাখছি, জেলা ভিত্তিক উন্নয়নের তালিকা থেকে গাইবান্ধা জেলা যেন বঞ্চিত না হয়।
তিনি আরও বলেন, মহান আল্লাহ যদি জামায়াতে ইমলামীর হাতে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেন, তাহলে এমন সব বৈষম্যের অবসান ঘটানো হবে। আর যদি অন্য কারো হাতে রাষ্ট্র ক্ষমতা দান করেন, তাহলে গাইবান্ধাবাসীর পক্ষে দাবি রেখে যাব ইনশাআল্লাহ।
জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল করিম সরকারের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মমতাজ উদ্দিন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বেলাল ও শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান পলাশসহ অনেকে।
দীর্ঘ ২২ বছর পর এ মাঠে সমাবেশ করল জামায়াত। ২০০২ সালে জামায়াতে ইসলামীর প্রয়াত নেতা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী এ মাঠে তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে বক্তব্য দিয়েছিলেন। এরপর এ মাঠে আর কোনো সমাবেশ করতে পারেনি জামায়াত।
কর্মী সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমানকে একনজর দেখতে ও তার কথা শুনতে মানুষের ঢল নামে।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১২ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে