বগুড়া প্রতিনিধি
সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মুফতি মোহাম্মদ সৈয়দ ফয়জুল করীম বলেছেন, আর কোনো ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতায় বসতে দেওয়া হবে না। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারকে বিদায় করেছি। আর যেন তাদের কোনো দোসর ক্ষমতায় আসতে না পারে। আওয়ামী লীগের শাসন আমলে পিলখানা হত্যাকাণ্ডসহ সব গণহত্যার বিচার করা হবে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকালে বগুড়ার শেরপুর শহরের স্থানীয় বাসস্থানে আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণবিপ্লবে সংগঠিত গণহত্যার বিচার, দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার, ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে এবং ইসলামী সমাজভিত্তিক সুখী সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ওই গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়।
ক্ষমতার হাতবদল হলেও নীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি মন্তব্য করে তিনি আরো বলেন, ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তি পেতে হলে ইসলামী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম হলেই কেবল সুখী সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শেরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি মাওলানা মোকাল্লেম হোসেন ওসমানীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির আল্লামা আব্দুল হক আজাদ, বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি মামুনুর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, সিরাজগন্জ জেলা শাখার সভাপতি মহিবুল্লাহ, বগুড়া জেলা ওলামা মাসায়েক (আইম্মা) পরিষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুল মতিন।
অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান চুন্নু, সহ-সভাপতি আলহাজ ইমরান কামাল, যুব আন্দোলনের নেতা এম আলিফ হোসাইন, আব্দুল মজিদ, মুফতি ফাই উদ্দিন, আমজাদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, আবুল বাশার, ওমর ফারুক, মাওলানা আতাহার আলী, আতিকুর রহমান, আব্দুল আওয়াল, মাহমুদুল হাসান, ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাফেজ ইবরাহীম খলিল প্রমুখ।
সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মুফতি মোহাম্মদ সৈয়দ ফয়জুল করীম বলেছেন, আর কোনো ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতায় বসতে দেওয়া হবে না। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারকে বিদায় করেছি। আর যেন তাদের কোনো দোসর ক্ষমতায় আসতে না পারে। আওয়ামী লীগের শাসন আমলে পিলখানা হত্যাকাণ্ডসহ সব গণহত্যার বিচার করা হবে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকালে বগুড়ার শেরপুর শহরের স্থানীয় বাসস্থানে আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণবিপ্লবে সংগঠিত গণহত্যার বিচার, দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার, ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে এবং ইসলামী সমাজভিত্তিক সুখী সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ওই গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়।
ক্ষমতার হাতবদল হলেও নীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি মন্তব্য করে তিনি আরো বলেন, ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তি পেতে হলে ইসলামী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম হলেই কেবল সুখী সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শেরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি মাওলানা মোকাল্লেম হোসেন ওসমানীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির আল্লামা আব্দুল হক আজাদ, বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি মামুনুর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, সিরাজগন্জ জেলা শাখার সভাপতি মহিবুল্লাহ, বগুড়া জেলা ওলামা মাসায়েক (আইম্মা) পরিষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুল মতিন।
অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান চুন্নু, সহ-সভাপতি আলহাজ ইমরান কামাল, যুব আন্দোলনের নেতা এম আলিফ হোসাইন, আব্দুল মজিদ, মুফতি ফাই উদ্দিন, আমজাদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, আবুল বাশার, ওমর ফারুক, মাওলানা আতাহার আলী, আতিকুর রহমান, আব্দুল আওয়াল, মাহমুদুল হাসান, ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাফেজ ইবরাহীম খলিল প্রমুখ।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১২ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে