তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্ন কখনোই পূরণ হবে না। যেকোনো মূল্যে এই অপশক্তিকে আমরা প্রতিহত করে আমাদের সংস্কৃতি ঐতিহ্য ও অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে রক্ষা করব। আমরা যেকোনো মূল্যে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে বিনির্মাণ করব। এটি আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। আমাদের লক্ষ্য
মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে বাজার অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিএনপি ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছিল। কিন্তু তাদের এই ডাকে দেশের কেউ সাড়া দেয়নি, এমনকি বিএনপির নেতাকর্মীরাও সাড়া দেয়নি। বাজার আমরা মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। অনেক পণ্যের দামও কমেছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে একটা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কিছু কিছু সশস্ত্র তৎপরতা শুরু করেছে। এই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীটি রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়িতে নেই। শুধু আছে বান্দরবানে। এই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কিছু তরুণ অস্ত্রশস্ত্রসহ মহড়া দিচ্ছে। এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যৌথ অভিযান চালাচ্ছে। আশা করি অচিরেই পর
নির্বাচন ঠেকাতে ও আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপির দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকালে রাজধানী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ সুখী সমৃদ্ধ দেশে পরিনত হয়েছে। আর জনগণের প্রতি যাদের কোনো দায়িত্ব-কর্তব্য নেই, সে বিএনপি-জামায়াত দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটি নেতাকর্মী ইফতার পার্টি বর্জন কর
তিনি বলেন, আমরা আমাদের বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমাদের এই এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে বিএনপি-জামায়াত বারবার দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও অর্থনীতিতে বাধা দিচ্ছে। তারা দেশের মানুষের শান্তি, সম্প্রিতিকে বিনষ্ট করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে সাম্প্
গণতন্ত্র হত্যাকারীরা গণতন্ত্রের নামে মায়া কান্না কাঁদে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পঁচাত্তরের ঘটনায় নৃশংসতম হত্যাকাণ্ড যারা ঘটিয়েছে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় হন্তারক তারা।’
তিনি বলেন, আজকে মুক্তিযুদ্ধের সময় যেই ভারত আমাদের শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, আমাদের অস্ত্র দিয়ে, প্রশিক্ষণ দিয়ে আমাদের সাহায্য করেছে; বিএনপি-জামায়াত তাদের এখন বিরুদ্ধাচারণ করছে। বিদেশি শক্তির উস্কানি এবং প্রতিশ্রুতিতে এই অবস্থান নিয়ে থাকলেও এই আন্দোলনের কোনো ভবিষ্যৎ নাই। কারণ, দেশের একটি বিরাট জনগোষ্
এবার উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীকবিহীন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্নে ড. হাছান বলেন, এবারে নির্বাচন দলীয় প্রতীকবিহীন ও উন্মুক্ত প্রার্থিতায় হবে। এটি নতুন নয়। দলীয় প্রতীকবিহীন উপজেলা নির্বাচন এবারেই প্রথম নয়। আগে উপজেলা নির্বাচনগুলো দলীয় প্রতীকবিহীনই হতো, শুধু গতবারই দলীয় প্রতীকে হয়েছে। এবং নির্বাচ
নাছিম বলেন, গত ৭ জানুয়ারি দেশে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে জনপ্রিয়তা না থাকায় বিএনপি জামায়াত অংশগ্রহণ করেনি। তারা জানে দেশের মানুষ তাদের ভোট দিবে না। স্থানীয় নির্বাচনে আমরা চাই জনপ্রিয় ভালো মানুষ নির্বাচিত হোক। আওয়ামী লীগ চায় নির্বাচনে সকল দলের অংশগ্রহণে প্রতি
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংকট নেই। রাজনীতির বিরোধিতার জন্যই অনেকে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছে।’ বুধবার (৩ এপ্রিল) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে সাধারণ মানুষের মাঝে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
নাছিম বলেন, বিএনপি জামায়াত জঙ্গিবাদী শক্তির সকল ষড়যন্ত্র ও অপরাজনীতির হাত থেকে আমাদের ছাত্র ও তরুণ সমাজকে রক্ষা করতে হবে। এরা আমাদের দেশের সবথেকে শক্তিশালী অংশ। এদের শক্তিকে গণতান্ত্রিক চেতনায় সমৃদ্ধ করে বাংলাদেশের রাজনীতির মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের মেধাকে কাজে লাগাতে হবে। এরাই আগামী দিনে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ২টি ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে এবং ধাপে ধাপে উপজেলা পরিষদসমূহের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনও সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এখানে মন্ত্রী-এমপিদের কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ থাকবে না। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সোমবার (১ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনে নির্বাচনী ব্যয় বিবরণী জমা দেয় দলটি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলমের কাছে ব্যয় বিবরণী জমা দেয়। ভোট শেষে ৯০ দিনের মধ্যে দলীয় ব্যয় বিবরণী জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দখলদারিত্ব শুরু হয় সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান নিজের অবৈধ ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে ছাত্রদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। ক্ষমতা ও অর্থের প্রলোভনে মোহাবিষ্টের মাধ্যমে ছাত্রনেতাদের আদর্শ বিচ্যুত ও পথভ্রষ্ট করে ছাত্রদল প্রতিষ্ঠ
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা মানুষকে নিয়ে ভাবে না, মানুষের বেদনা, কষ্টকে অনুভব করতে পারে না তারাই গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের শান্তি ও সম্প্রীতির ওপর আঘাত আনতে চায়। এরা বারবার ষড়যন্ত্রের নীল নকশা আঁকে। এরা বারবার অপশক্তিকে ইশারা দিয়ে আমাদের গণতন্ত্রকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রে সবসময় লিপ্
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, বুয়েটে সেদিন কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল না। আর আমি রাজনীতি করি বলে বুয়েটে যেতে পারবো না, এটি কোন ধরনের আইন? কোন ধরনের নিয়ম?