ঢাকা-৬ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় স্থানীয়দের প্রতি কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করেন সাঈদ খোকন। তিনি বলেন, এই আসন থেকে নির্বাচিত হতে পেরে এবং মহান জাতীয় সংসদে আপনাদের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে আমি গর্বিত। এই আসন থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর ছেড়ে দেওয়া এই আসনে উপ-ন
সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তিনি এই আহ্বান জান
তিনি বলেন, আমরা একটি চমৎকার সময় পার করছি। পবিত্র রমজান মাসের পর ঈদুল ফিতরের উৎসব এরপর সার্বজনীন পহেলা বৈশাখ উৎসব এবং আজকে আবার বসন্তী পূজার উৎসব আমরা পালন করছি। আমাদের এই প্রিয় বাংলাদেশে আমরা সকলে মিলেমিশে যার ধর্ম কর্ম পালন করি ও উৎসবের আয়োজন করি। পরস্পরের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা এটি হলো আমাদের
উপজেলা নির্বাচনের একজন প্রার্থীকে অপহরণ করা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, এত বড় একটা নির্বাচন, তাতে টুকটাক কিছু ঘটনা যে ঘটবে না, ঘটেনি তা নয়। তবে তা নিয়ন্ত্রণে আমরা কাজ করছি। প্রশাসনিকভাবে আমরা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছি।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ দিবস। সেই দিনটিকে তারা অস্বীকার করে। ১০ এপ্রিল প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠন হয় সেটা অস্বীকার করে। স্বাধিকার আন্দোলনের মাইলফলক ৭ জুন অস্বীকার করে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এদেশের সাম্প্রদায়িকতার বিশ্বস্ত ঠিকানা, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষক, এরা বাঙালি সংস্কৃতিকে সহ্য করতে পারে না। কারা বৈশাখের চেতনাবিরোধী, তা আজ দেশে প্রতিষ্ঠিত সত্য। তাদের চেতনা ও হৃদয়ে পাকিস্তান।’
তিনি বলেন, দেখুন, এবার ঈদ অত্যন্ত আনন্দ ও উৎসবের মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে এবং হচ্ছে। মানুষ এখনো ঈদ উৎসবের মধ্যে আছে। আপনারা দেখেছেন ঈদযাত্রাও এবার অনেক নির্ঝঞ্ঝাট ছিল। ঈদের সময় অনেক ঘটনা ঘটে। সে ধরনের দুর্ঘটনা এবার অপেক্ষাকৃত অনেক কম ঘটেছে। এবং মানুষ অত্যন্ত উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়েই ঈদ উদযাপন করছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্ষ পরিক্রমায় আবারও আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে নতুন বছর। আপনারা যারা দেশে-বিদেশে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের সব ভাইবোনকে জানাই বঙ্গাব্দ ১৪৩১-এর শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ।’
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংযমের শক্তি থেকে আমরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হই। উৎসবের এ শক্তি সংহত হোক সব ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শুধু বিএনপির জন্মই অগণতান্ত্রিক নয়, তারা দেশে সবসময় গণতন্ত্র হরণ করার জন্য অপচেষ্টা চালিয়েছে এবং এখনো চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর বিডিআর বিদ্রোহের পিছনে তাদের হাত ছিল। নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত এবং গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যেই সেটি ঘটানো হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন
জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার ঈদ করবেন তার সরকারি বাসভবন গণভবনে। ঈদের দিন দলীয় নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন তিনি। দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও এবার ঢাকায় ঈদ করবেন।
ইফতার পার্টি না করার যুক্তি হিসেবে সরকারি দল আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, “করোনার প্রভাব ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সবার উপার্জন সমান নয়। তাই এ ধরনের পার্টি না করে এবং অপচয় কমিয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে জননেত্রী শেখ হাসিনা ইফতার পার্টি না
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, লাগাতারভাবে ভুল নীতি ও ভুল কর্মসূচি গ্রহণের মাধ্যমে বিএনপি ভুলের চোরাবালিতে নিমজ্জিত। এখান থেকে উত্তরণের জন্য তাদের স্বভাবজাত পদক্ষেপ গ্রহণের মধ্য দিয়ে তারা আরও গভীরে পড়ে যায়। বিএনপির রাজনীতি চরমভাবে দুর্দশাগ্রস্ত। ভুল রাজনীতির কারণে তাদের নেতাকর্মীরা হতাশাগ্
তিনি বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশ স্বপ্নের পথে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কালরাতে মানবসভ্যতার ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, সরকারের একার পক্ষে সর্বক্ষেত্রে সব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব নয়। এর জন্য সমাজের বিবেকবান মানুষদের এগিয়ে আসতে হবে। সকল রাজনৈতিক দলের নেতাদের মানুষের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে। এটি অরাজনৈতিক মানুষরাও করতে পারে। সবাই যদি দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য কাজ করে তাহলে
কাদের বলেন, কুকি-চিন পুরো পাহাড়ে অশান্তি তৈরি করতে পারবে না। সরকার শক্ত অবস্থান নিয়েছে। এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সার্বিকভাবে পাহাড়ে শান্তি বিঘ্নিত হবে না।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ইদে ঘরে ফেরা মানুষের নিরাপত্তা দিতে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নমূলক নানা উদ্যোগের কারণে এখন আর কোথায় যানজট নেই বললেই চলে। তবে সড়কে দুর্ঘটনা এড়াতে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন হওয়ার তাগিদ দেন তিনি।