নাছিম বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের দায়িত্ব হলো যাদের প্রয়োজন, যারা অভাবী তাদের সহযোগিতা করা। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। ইফতার মাহফিলের নামে পাঁচ তারকা মানের হোটেলে ব্যয়বহুল খাদ্য সামগ্রী গ্রহণ না করে আমরা মানুষের জন্য মানবিক কার্যক্রম করছ
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বিএনপির রাজনীতিকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। সবকিছু হারিয়ে বিএনপি এখন আবার ভারত বিরোধিতায় নেমেছে। এতে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না, তাদের কিছু করার আর ক্ষমতা নেই।’
‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী নিগৃহীত হয়েছে’— বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি তাকে বলব, এসব মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকুন। ৮০ ভাগ নেতাকর্মী কারা?
নাছিম বলেন, আমাদের নিত্যপণ্য সামগ্রী আমরা সারা বিশ্ব থেকে আমদানি করি। এটি একটি স্বাভাবিক কার্যক্রম। পণ্যমূল্য যেখানে কম হবে, আমদানি খরচ যেখানে কম পড়বে ব্যবসায়ীরা সেখান থেকে আমদানি করবে। সারা দুনিয়ায় এটি গ্রহণযোগ্য। সে বিষয়ে বিরোধিতা করে পক্ষান্তরে পবিত্র রমজানে আমাদের জিনিসগুলোর দাম যাতে আরো বৃদ
তিনি বলেন, পাকিস্তানি ভাবাদর্শকে পুঁজি করে রাজনীতি করা বিএনপির একান্ত কাম্যই হলো যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল, জনকল্যাণ নয়। তারা ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছিল। বাংলার জনগণ তাদের দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছিল। জনগণ এই প্রতারক গোষ্ঠীকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না।
তিনি বলেন, এখন পবিত্র রমজান মাস। এটি হলো সিয়াম সাধনা ও সংযমের মাস। অথচ বিএনপি-জামায়াত সংযমি না হয়ে আন্দোলনের নামে মানুষের দুঃখ কষ্টকে আরো বাড়ানোর জন্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এরা নিজেরা দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে দুর্নীতির বিপক্ষে বড় বড় কথা বলে। আমরা দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজদের ঘৃণা করি। আমরা লুটেরাজদের
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশ স্বপ্নের পথে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কাল রাতে মানবসভ্যতার ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সর্বকালের সর
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা ভারত বিরোধী স্লোগান দিচ্ছে, ইন্ডিয়া আউট বলছে- তারা আজকে বাংলাদেশের জনগণ থেকে আউট হয়েছে। তারা পাকিস্তানপন্থী এবং পাকিস্তানের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। ভারত সহযোগিতা করেছে বলেই ভারত বিরোধী স্লোগান এবং রাজনীতিতে যখনই পরাজিত হয়ে যায় এবং জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়-তখনই ভারত বির
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, একটা কথা না বলে পারলাম না। বিএনপির এক নেতা চাদর খুলে পুড়ল। যে নেতারা বলছেন, ভারতীয় পণ্য বর্জন করবেন, তাদের বউদের কয়খানা ভারতীয় শাড়ি আছে? আমি জানি, ঈদের আগে দেখি বিএনপির মন্ত্রীদের বউরা ভারত থেকে শাড়ি এনে বিক্রি করত।
মহান স্বাধীনতা দিবসে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার ভোরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর প্রধানমন্ত্রী ধানমন্ডিতে আসেন। প্রথমে সরকারপ্রধান হিসেবে শ্রদ্ধা করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এতদিন পরেও স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে বিতর্ক করে। পাঠক ঘোষক হতে পারে না। কে ঘোষক এই বিতর্কের অবসান তখনই হবে, যখন সত্যের অনুসন্ধান করতে যাব। স্বাধীনতা ঘোষণার ম্যান্ডেট ৭০ এর নির্বাচনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুই পেয়েছিলেন।’
মন্ত্রী বলেন, এই বাংলাদেশটি দীর্ঘ ২১ বছর যাবৎ উল্টো পথে চলেছে।এই বাংলাদেশ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। এই দেশ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। এই বাংলাদেশে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ ভাষণের রেকর্ড তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেই ভাষণ আমরা যারা বাজানোর চেষ্টা কর
বিদেশে আওয়ামী লীগের বন্ধু আছে প্রভু নেই জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে প্রভু নেই। বিএনপির প্রভু আছে যারা তাদের স্বার্থের পক্ষে ওকালতি করে। আমাদের বন্ধুরা একাত্তরের পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশের নির্বাচনে কোন বিদেশি বন্ধু হস্তক্ষেপ করেনি। বিএনপির বন্ধুরা যখন নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্
শেখ পরশ বলেন, বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে, তারা এদেশের দুঃখী-দরিদ্র, বঞ্চিত মানুষদের আরও বঞ্চিত করেছে। বাংলাদেশের নাগরিকদের বিরুদ্ধে এটা তাদের বদলা। বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশ্যই হচ্ছে এদেশের জনগণের ওপর অত্যাচার করা ও বাংলাদেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
নাছিম বলেন, নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল।তারা ছাত্র-ছাত্রী যুবক-যুবতী কাউকে ছাড়েনি। নির্মমভাবে সবাইকে হত্যা করে। তারা রাজারবাগ পুলিশ লাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল গুলোকে টার্গেট করে হত্যাযোগ্য চালায়। তাদের লক্ষ্য ছিল একটাই দেশকে
নাছিম বলেন, যারা দ্রব্যমূল্য নিয়ে কারসাজি ও মজুদদারি করে মানুষের কষ্ট বৃদ্ধি করে সে সকল অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আমরা সব সময় সোচ্চার। তাদের এই অপকর্মকে আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। তাদের বিপক্ষে সব সময় সরকারের অবস্থান রয়েছে। সরকার তার জায়গা থেকে যেমন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তেমনি আমাদের নেতাক
বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভির শাল চাদর পুড়িয়ে ভারতীয় পণ্য বর্জন প্রসঙ্গে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, শীতকালের শালচাদর গরম কালে পুড়িয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করা যায় না। আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের উপর আস্থাঅর্জনশীল দল।